ঢাকা ০৩:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নতুন অনুমোদন: যেনতেন প্রকল্প ঠেকানোর উদ্যোগ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০২:০৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ২২৯ বার

যেনতেন (কম গুরুত্বপূর্ণ) প্রকল্প অনুমোদন ঠেকানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে চলতি অর্থবছরে নতুন প্রকল্প অনুমোদনের ক্ষেত্রে কঠোর হয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।

এর আগে তালিকা নেয়া হলেও এবার মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর সঙ্গে সিরিজ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে প্রকল্পের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা হবে। ৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে চার দিনের এ বৈঠক। ২ সেপ্টেম্বর কমিশনের কার্যক্রম বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নোটিশ পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্টদের কাছে। সভায় অংশ নিতে উপযুক্ত প্রতিনিধি পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনা সচিব মো. নূরুল আমিন মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন বাড়ানো এবং কাক্সিক্ষত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম কিছুটা ঢেলে সাজানো হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো নতুন প্রকল্পের অগ্রগাধিকার নির্ধারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা চাই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো আগে অনুমোদন যাতে পায়। কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পও অনুমোদন দেয়া হবে, তবে সেগুলো যাতে পরবর্তীতে ধীরে সুস্থে অনুমোদন দেয়া যায়। কেন না, অনেক সময় কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কারণে বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের বাস্তবায়ন বিলম্বিত হয়।

সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের এডিপিতে যেসব বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে কৃষি খাতের প্রকল্প রয়েছে ১৬৭টি। এছাড়া পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতের ৪২টি প্রকল্প, পানি সম্পদ খাতের ৮৯টি, শিল্প খাতের ৫৩টি, বিদ্যুৎ খাতের ৯টি, তেল-গ্যাস ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতের ছয়টি, পরিবহন খাতের ১৩৬টি, যোগাযোগ খাতের ২৩টি, ভৌত-পানি সরবরাহ ও গৃহায়ন খাতের ২০২টি, শিক্ষা ও ধর্ম খাতের ৬৩টি, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি খাতের ৬২টি, স্বাস্থ্য-পুষ্টি-জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতের ৫২টি, গণসংযোগ খাতের ২২টি, সমাজকল্যাণ-মহিলাবিষয়ক ও যুব উন্নয়ন খাতে ৪১টি, জনপ্রশাসন খাতে ২৮টি, বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খতে ৪০টি এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান খাতে ১২টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সূত্র জানায়, সীমিত সম্পদের সর্বত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে এর আগে ১ জুলাই থেকে বাস্তবায়ন শুরু হওয়া বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) অন্তর্ভুক্ত হওয়া বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্পের অগ্রাধিকার ক্রম নির্ধারণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কাছ থেকে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে জরুরি ভিত্তিতে অগ্রাধিকার ক্রম (সর্বোচ্চ থেকে নিু) কার্যক্রম বিভাগে জমা দেয়ার তাগিদ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।

৩ জুলাই পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগ থেকে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১ হাজার ৪৫টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মধ্য মেয়াদি বাজেট কাঠামোর (এমটিবিএফ) আওতায় দেয়া ব্যয়সীমার আলোকে এডিপিতে খাতওয়ারি মন্ত্রণালয় ও বিভাগভিত্তিক নতুন প্রকল্প বরাদ্দ (থোক) বিবেচনায় এবং সরকারি সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে চায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। এ জন্য স্ব স্ব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছ থেকে এসব প্রকল্পে একটি অগ্রাধিকার ক্রম নির্ধারণ করা প্রয়োজন।

সে অনুযায়ী মন্ত্রণালয় ও বিভাগ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প প্রণয়ন ও প্রক্রিয়াকরণ করবে। এছাড়া পরবর্তীতে বিভিন্ন খাতের আওতায় মন্ত্রণালয় ও বিভাগের নতুন প্রকল্প বরাদ্দ ‘থোক’-এর আওতায় ওই নতুন প্রকল্পে বরাদ্দ প্রস্তাব করা যৌক্তিক হবে। ফলে থোক বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত হবে এবং প্রকল্পগুলোর অনুকূলে বরাদ্দ দেয়ার ক্ষেত্রে একটি ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।

সূত্র জানায়, ৮ সেপ্টেম্বর পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে প্রথম বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নেবে কৃষি মন্ত্রণালয়, পরিবেশ-বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় বৈঠকে অংশ নেবে শিল্প মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়।

১১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় সভায় অংশ নেবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা ও সেবা বিভাগ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়। ১২ সেপ্টেম্বর শেষ দিনের বৈঠকে অংশ নেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য-শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

সরকারি চাকরিতে ২২ হাজার নতুন নিয়োগের ঘোষণা আসছে

অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নতুন অনুমোদন: যেনতেন প্রকল্প ঠেকানোর উদ্যোগ

আপডেট টাইম : ০২:০৩:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯

যেনতেন (কম গুরুত্বপূর্ণ) প্রকল্প অনুমোদন ঠেকানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে চলতি অর্থবছরে নতুন প্রকল্প অনুমোদনের ক্ষেত্রে কঠোর হয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।

এর আগে তালিকা নেয়া হলেও এবার মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর সঙ্গে সিরিজ বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে প্রকল্পের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা হবে। ৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে চার দিনের এ বৈঠক। ২ সেপ্টেম্বর কমিশনের কার্যক্রম বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নোটিশ পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্টদের কাছে। সভায় অংশ নিতে উপযুক্ত প্রতিনিধি পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনা সচিব মো. নূরুল আমিন মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন বাড়ানো এবং কাক্সিক্ষত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম কিছুটা ঢেলে সাজানো হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো নতুন প্রকল্পের অগ্রগাধিকার নির্ধারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা চাই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো আগে অনুমোদন যাতে পায়। কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পও অনুমোদন দেয়া হবে, তবে সেগুলো যাতে পরবর্তীতে ধীরে সুস্থে অনুমোদন দেয়া যায়। কেন না, অনেক সময় কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কারণে বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের বাস্তবায়ন বিলম্বিত হয়।

সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের এডিপিতে যেসব বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে কৃষি খাতের প্রকল্প রয়েছে ১৬৭টি। এছাড়া পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতের ৪২টি প্রকল্প, পানি সম্পদ খাতের ৮৯টি, শিল্প খাতের ৫৩টি, বিদ্যুৎ খাতের ৯টি, তেল-গ্যাস ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতের ছয়টি, পরিবহন খাতের ১৩৬টি, যোগাযোগ খাতের ২৩টি, ভৌত-পানি সরবরাহ ও গৃহায়ন খাতের ২০২টি, শিক্ষা ও ধর্ম খাতের ৬৩টি, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি খাতের ৬২টি, স্বাস্থ্য-পুষ্টি-জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতের ৫২টি, গণসংযোগ খাতের ২২টি, সমাজকল্যাণ-মহিলাবিষয়ক ও যুব উন্নয়ন খাতে ৪১টি, জনপ্রশাসন খাতে ২৮টি, বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খতে ৪০টি এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান খাতে ১২টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সূত্র জানায়, সীমিত সম্পদের সর্বত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে এর আগে ১ জুলাই থেকে বাস্তবায়ন শুরু হওয়া বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) অন্তর্ভুক্ত হওয়া বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্পের অগ্রাধিকার ক্রম নির্ধারণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কাছ থেকে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে জরুরি ভিত্তিতে অগ্রাধিকার ক্রম (সর্বোচ্চ থেকে নিু) কার্যক্রম বিভাগে জমা দেয়ার তাগিদ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।

৩ জুলাই পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগ থেকে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১ হাজার ৪৫টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মধ্য মেয়াদি বাজেট কাঠামোর (এমটিবিএফ) আওতায় দেয়া ব্যয়সীমার আলোকে এডিপিতে খাতওয়ারি মন্ত্রণালয় ও বিভাগভিত্তিক নতুন প্রকল্প বরাদ্দ (থোক) বিবেচনায় এবং সরকারি সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে চায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। এ জন্য স্ব স্ব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছ থেকে এসব প্রকল্পে একটি অগ্রাধিকার ক্রম নির্ধারণ করা প্রয়োজন।

সে অনুযায়ী মন্ত্রণালয় ও বিভাগ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রকল্প প্রণয়ন ও প্রক্রিয়াকরণ করবে। এছাড়া পরবর্তীতে বিভিন্ন খাতের আওতায় মন্ত্রণালয় ও বিভাগের নতুন প্রকল্প বরাদ্দ ‘থোক’-এর আওতায় ওই নতুন প্রকল্পে বরাদ্দ প্রস্তাব করা যৌক্তিক হবে। ফলে থোক বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত হবে এবং প্রকল্পগুলোর অনুকূলে বরাদ্দ দেয়ার ক্ষেত্রে একটি ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।

সূত্র জানায়, ৮ সেপ্টেম্বর পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগে প্রথম বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নেবে কৃষি মন্ত্রণালয়, পরিবেশ-বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় বৈঠকে অংশ নেবে শিল্প মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়।

১১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় সভায় অংশ নেবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা ও সেবা বিভাগ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়। ১২ সেপ্টেম্বর শেষ দিনের বৈঠকে অংশ নেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য-শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।