ঢাকা ১০:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রশ্নফাঁস: ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:১৯:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০১৯
  • ২৩০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ মোট ১২৫ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র তৈরি করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বৃহস্পতিবার সকালে সিআইডি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির প্রধান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

২০১৭ সালের ১৯ শে অক্টোবর মধ্যরাতে প্রশ্নফাঁসের ঘটনাটি ঘটে। সে রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি আবাসিক হলে অভিযান চালায় সিআইডি। গ্রেপ্তার হয় মামুন ও রানা নামে দুই শিক্ষার্থী। পরদিন শাহবাগ থানায় একটি মামলা হয়। তদন্তে উঠে আসে, চক্রটি পরীক্ষা শুরুর আগেই প্রিন্টিং প্রেস থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করতো।

শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দেড় বছরের দীর্ঘ তদন্ত শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহুল আলোচিত প্রশ্নফাঁস মামলার চার্জশিট তৈরি করা হয়েছে। সিআইডি নিরলস পরিশ্রম, কর্মদক্ষতা এবং সুকৌশল পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে দেশের সর্ববৃহৎ প্রশ্নফাঁস ও ডিজিটাল জালিয়াত চক্রকে চিহ্নিত করতে পেরেছে। এ মামলায় ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ মোট ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আরও ৭৯ জনের তথ্য যাচাইয়ের কাজ চলছে। নাম-ঠিকানা সঠিক পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও সম্পূরক চার্জশিট দেয়া হবে। এখন পর্যন্ত প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় মূলহোতাসহ মোট ৪৭ জন গ্রেপ্তার হয়েছে। এদের মধ্যে ৪৬ জনই আদালতে অপরাধ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।’

দুইভাবে প্রশ্ন জালিয়াতি হতো জানিয়ে সিআইডি প্রধান বলেন, ‘আমরা তদন্তে দুইভাবে জালিয়াতির তথ্য পেয়েছি। এর মধ্যে একটি চক্র প্রেস থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে। অন্যটি পরীক্ষা শুরুর কয়েক মিনিট আগে কেন্দ্র থেকে প্রশ্নপত্র নিয়ে দ্রুত তা সমাধান করে ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীকে সরবরাহ করে। প্রেস থেকে প্রশ্নফাঁসকারী পুরো চক্র চিহ্নিত হলেও ডিজিটাল ডিভাইস চক্রটিকে চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত ডিজিটাল জালিয়াত চক্রটিকেও চিহ্নিত করা গেছে। ধরা পড়েছে চক্রের মাস্টারমাইন্ড বিকেএসপির সহকারী পরিচালক অলিপ কুমার বিশ্বাস, মূলহোতা ইব্রাহীম, মোস্তফা কামাল, হাফিজুর রহমান হাফিজ এবং তাজুল ইসলাম।’

শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চক্রের মূলহোতাদের অঢেল অবৈধ অর্থ-সম্পদের খবর পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাৎক্ষণিক তদন্তে প্রায় ২০ কোটি টাকার নগদ অর্থ ও সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। এসব স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে ইতিমধ্যে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মানিলন্ডারিং মামলাও করেছে সিআইডি।’

যাদের নামে অভিযোগপত্র

অলিপ কুমার বিশ্বাস, মো. মোস্তফা কামাল, মো. ইব্রাহিম, মো. হাফিজুর রহমান, মো. মাসুদ রহমান তাজুল, মো রিমন হোসেন, মো. মহিউদ্দিন রানা, মো. আইয়ুব আলী বাধন, ইশরাক হোসেন রাফি, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. মামুন মিয়া, অসিম বিশ্বাস, মো. অনোয়ার হোসেন, মো. নুরুল ইসলাম, মো. হাসমত আলী সিকদার, আবদুল্লাহ আল মামুন, হোসনে আরা বেগম, গোলাম মো. বাবুল, সুজাউর রহমান সাম্য, রাফসান করিম, মো. আখিনুর রহমান অনিক, নাজমুল হাসান নাঈম, ফারজাদ ছোবহান নাফি, আনিন চৌধুরী, রকিবুল হাসান ইসামী, বনি ইসরাইল, মো. মারুফ হোসেন, সাইফুল ইসলাম, খান বহাদুর, কাজী মিনহাজুল ইসলাম, নাহিদ ইফতেখার, রিফাত হোসেন, মো. বায়জিদ, ফারদিন আহম্মেদ সাব্বির, টি এম তানভির হাসনাইন, তানভির আহম্মেদ মল্লিক, প্রসেনজিত দাস, মো. আজিজুল হাকিম, নাভিদ আনজুম তনয়, সালমান এফ রহমান হৃদয়, সজীব আহাম্মেদ, শিহাব হোসেন খান, এনামুল হক আকাশ, মোশারফ মোসা, মোহায়মেনুল ইসলাম বাঁধন, সাইদুর রহমান, আব্দুর রহমান রমিজ, গোলাম রাব্বী খান জেনিথ, উৎপল বিশ্বাস, বেলাল হোসেন বাপ্পী, মো. মশিউর রহমান সমীর, মো. আবু জুনায়েদ সাকিব, মোস্তাফিজ-উর-রহমান মিজান, আবুল কালাম আজাদ, শরমিলা আক্তার আশা, মাসুদ রানা, জেরিন হোসাইন, শেখ জাহিদ বিন হোসেন ইমন, তাজুল ইসলাম সম্রাট, আবির হাসান হ্নদয়, মোর্শেদা আক্তার সালমান হাবিব আকাশ, আলামিন পৃথক, শাহ মেহেদী হাসান হৃদয়, অনিকা বৃষ্টি, ফিওনা মহিউদ্দিন মৌমি, সিনথিয়া আহম্মেদ, শাবিরুল ইসলাম সনেট, মো. লাভলুর রহমান লাভলু, মো. ইছাহাক আলী ইছা, মো. আব্দুল ওয়াহিদ মিশন।

তানজিনা সুলতানা ইভা, ইশরাত জাহান ছন্দা, মো. আশেক মাহমুদ জয়, নাফিসা তাসনিম বিন্তী, প্রনয় পান্ডে, নুরুল্লাহ নয়ন, জিয়াউল ইসলাম, মো. আশরাফুল ইসলাম আরিফ, জাকিয়া সুলতানা, মো. শাদমান শাহ, সাদিয়া সিগমা, মো. রবিউল ইসলাম রবি, মেহেজাবীন অনন্যা, মো. রাকিবুল হাসান, এম. ফাইজার নাঈম সাগর, সাদিয়া সুলতানা এশা, সামিয়া সুলতানা, ফাতেমা আক্তার তামান্না, নওশীন আফরিন মিথিলা, আমরিন আলম জুটি, সুবহা লিয়ানা তালুকদার, মো. মোহাইমিনুল রায়হান ফারুক, সাফায়েতে নূর সাইয়ারা নোশিন, মো. মাসুদ রানা, ইখতেখার আলম জিসান, মো. রাকিব হাসান, মো. খালিদ হাসান, আজলান শাহ ফাহাদ, সৌভিক সরকার, মো. রিজন আহমদ পাঠান, মাহবুব আলম সিদ্দিকী সম্রাট, মো. হাসিবুর রশিদ, মোছা. আফসানা নওরিন ঋতু, মো. মারুফ হাসান খান, মো. তৌহিদুল হাসান আকাশ, শাহাৎ আল ফেরদৌস ফাহিম, আয়েশা আক্তার তামান্না, ফাতেমা তুজ জোহরা মীম, শ্বাষত কুমার ঘোষ শুভ, মো. রাসেল আলী, রাজীবুল ইসলাম রাজীব, মো. আবু মাসুম, জান্নাত সুলতানা, জিএম রাফসান কবির, সাগর সাহা, মো. সাদেকুল ইসলাম সুমন, মো. আব্দুল্লাহ, মো. খাইরুজ্জামান সরকার সুজন, মো. শাহেদ আহমেদ, মুহাইমিনুল ইসলাম মাসুদ, আশরাফুল আলম, মো. হাসিবুর রহমান রুবেল এবং মো. মাকসুদুর রহমান শুভ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

প্রশ্নফাঁস: ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

আপডেট টাইম : ০৩:১৯:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ মোট ১২৫ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র তৈরি করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বৃহস্পতিবার সকালে সিআইডি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির প্রধান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

২০১৭ সালের ১৯ শে অক্টোবর মধ্যরাতে প্রশ্নফাঁসের ঘটনাটি ঘটে। সে রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি আবাসিক হলে অভিযান চালায় সিআইডি। গ্রেপ্তার হয় মামুন ও রানা নামে দুই শিক্ষার্থী। পরদিন শাহবাগ থানায় একটি মামলা হয়। তদন্তে উঠে আসে, চক্রটি পরীক্ষা শুরুর আগেই প্রিন্টিং প্রেস থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস করতো।

শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দেড় বছরের দীর্ঘ তদন্ত শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহুল আলোচিত প্রশ্নফাঁস মামলার চার্জশিট তৈরি করা হয়েছে। সিআইডি নিরলস পরিশ্রম, কর্মদক্ষতা এবং সুকৌশল পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে দেশের সর্ববৃহৎ প্রশ্নফাঁস ও ডিজিটাল জালিয়াত চক্রকে চিহ্নিত করতে পেরেছে। এ মামলায় ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ মোট ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। আরও ৭৯ জনের তথ্য যাচাইয়ের কাজ চলছে। নাম-ঠিকানা সঠিক পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধেও সম্পূরক চার্জশিট দেয়া হবে। এখন পর্যন্ত প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় মূলহোতাসহ মোট ৪৭ জন গ্রেপ্তার হয়েছে। এদের মধ্যে ৪৬ জনই আদালতে অপরাধ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।’

দুইভাবে প্রশ্ন জালিয়াতি হতো জানিয়ে সিআইডি প্রধান বলেন, ‘আমরা তদন্তে দুইভাবে জালিয়াতির তথ্য পেয়েছি। এর মধ্যে একটি চক্র প্রেস থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে। অন্যটি পরীক্ষা শুরুর কয়েক মিনিট আগে কেন্দ্র থেকে প্রশ্নপত্র নিয়ে দ্রুত তা সমাধান করে ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীকে সরবরাহ করে। প্রেস থেকে প্রশ্নফাঁসকারী পুরো চক্র চিহ্নিত হলেও ডিজিটাল ডিভাইস চক্রটিকে চিহ্নিত করতে বেগ পেতে হয়েছে। শেষ পর্যন্ত ডিজিটাল জালিয়াত চক্রটিকেও চিহ্নিত করা গেছে। ধরা পড়েছে চক্রের মাস্টারমাইন্ড বিকেএসপির সহকারী পরিচালক অলিপ কুমার বিশ্বাস, মূলহোতা ইব্রাহীম, মোস্তফা কামাল, হাফিজুর রহমান হাফিজ এবং তাজুল ইসলাম।’

শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চক্রের মূলহোতাদের অঢেল অবৈধ অর্থ-সম্পদের খবর পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাৎক্ষণিক তদন্তে প্রায় ২০ কোটি টাকার নগদ অর্থ ও সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। এসব স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে ইতিমধ্যে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মানিলন্ডারিং মামলাও করেছে সিআইডি।’

যাদের নামে অভিযোগপত্র

অলিপ কুমার বিশ্বাস, মো. মোস্তফা কামাল, মো. ইব্রাহিম, মো. হাফিজুর রহমান, মো. মাসুদ রহমান তাজুল, মো রিমন হোসেন, মো. মহিউদ্দিন রানা, মো. আইয়ুব আলী বাধন, ইশরাক হোসেন রাফি, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. মামুন মিয়া, অসিম বিশ্বাস, মো. অনোয়ার হোসেন, মো. নুরুল ইসলাম, মো. হাসমত আলী সিকদার, আবদুল্লাহ আল মামুন, হোসনে আরা বেগম, গোলাম মো. বাবুল, সুজাউর রহমান সাম্য, রাফসান করিম, মো. আখিনুর রহমান অনিক, নাজমুল হাসান নাঈম, ফারজাদ ছোবহান নাফি, আনিন চৌধুরী, রকিবুল হাসান ইসামী, বনি ইসরাইল, মো. মারুফ হোসেন, সাইফুল ইসলাম, খান বহাদুর, কাজী মিনহাজুল ইসলাম, নাহিদ ইফতেখার, রিফাত হোসেন, মো. বায়জিদ, ফারদিন আহম্মেদ সাব্বির, টি এম তানভির হাসনাইন, তানভির আহম্মেদ মল্লিক, প্রসেনজিত দাস, মো. আজিজুল হাকিম, নাভিদ আনজুম তনয়, সালমান এফ রহমান হৃদয়, সজীব আহাম্মেদ, শিহাব হোসেন খান, এনামুল হক আকাশ, মোশারফ মোসা, মোহায়মেনুল ইসলাম বাঁধন, সাইদুর রহমান, আব্দুর রহমান রমিজ, গোলাম রাব্বী খান জেনিথ, উৎপল বিশ্বাস, বেলাল হোসেন বাপ্পী, মো. মশিউর রহমান সমীর, মো. আবু জুনায়েদ সাকিব, মোস্তাফিজ-উর-রহমান মিজান, আবুল কালাম আজাদ, শরমিলা আক্তার আশা, মাসুদ রানা, জেরিন হোসাইন, শেখ জাহিদ বিন হোসেন ইমন, তাজুল ইসলাম সম্রাট, আবির হাসান হ্নদয়, মোর্শেদা আক্তার সালমান হাবিব আকাশ, আলামিন পৃথক, শাহ মেহেদী হাসান হৃদয়, অনিকা বৃষ্টি, ফিওনা মহিউদ্দিন মৌমি, সিনথিয়া আহম্মেদ, শাবিরুল ইসলাম সনেট, মো. লাভলুর রহমান লাভলু, মো. ইছাহাক আলী ইছা, মো. আব্দুল ওয়াহিদ মিশন।

তানজিনা সুলতানা ইভা, ইশরাত জাহান ছন্দা, মো. আশেক মাহমুদ জয়, নাফিসা তাসনিম বিন্তী, প্রনয় পান্ডে, নুরুল্লাহ নয়ন, জিয়াউল ইসলাম, মো. আশরাফুল ইসলাম আরিফ, জাকিয়া সুলতানা, মো. শাদমান শাহ, সাদিয়া সিগমা, মো. রবিউল ইসলাম রবি, মেহেজাবীন অনন্যা, মো. রাকিবুল হাসান, এম. ফাইজার নাঈম সাগর, সাদিয়া সুলতানা এশা, সামিয়া সুলতানা, ফাতেমা আক্তার তামান্না, নওশীন আফরিন মিথিলা, আমরিন আলম জুটি, সুবহা লিয়ানা তালুকদার, মো. মোহাইমিনুল রায়হান ফারুক, সাফায়েতে নূর সাইয়ারা নোশিন, মো. মাসুদ রানা, ইখতেখার আলম জিসান, মো. রাকিব হাসান, মো. খালিদ হাসান, আজলান শাহ ফাহাদ, সৌভিক সরকার, মো. রিজন আহমদ পাঠান, মাহবুব আলম সিদ্দিকী সম্রাট, মো. হাসিবুর রশিদ, মোছা. আফসানা নওরিন ঋতু, মো. মারুফ হাসান খান, মো. তৌহিদুল হাসান আকাশ, শাহাৎ আল ফেরদৌস ফাহিম, আয়েশা আক্তার তামান্না, ফাতেমা তুজ জোহরা মীম, শ্বাষত কুমার ঘোষ শুভ, মো. রাসেল আলী, রাজীবুল ইসলাম রাজীব, মো. আবু মাসুম, জান্নাত সুলতানা, জিএম রাফসান কবির, সাগর সাহা, মো. সাদেকুল ইসলাম সুমন, মো. আব্দুল্লাহ, মো. খাইরুজ্জামান সরকার সুজন, মো. শাহেদ আহমেদ, মুহাইমিনুল ইসলাম মাসুদ, আশরাফুল আলম, মো. হাসিবুর রহমান রুবেল এবং মো. মাকসুদুর রহমান শুভ।