ঢাকা ০৭:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মহেশখালীতে পানের মূল্যে ধ্বসে চাষিরা হতাশ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:৫৬:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০১৯
  • ৩৪৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মহেশখালী কৃষি কর্মকর্তা শামসুল আলমের দেওয়া তথ্যে জানা যায়, বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালীবাসীর ঐতিহ্যবাহী পেশা হচ্ছে মিষ্টি পানের চাষ। সারা দেশের দুই-তৃতীয়াংশ মিষ্টি পান উৎপাদিত হয় এই দ্বীপ থেকে। মহেশখালীর ১৬ শত হেক্টর জমিতে চাষ হয় পান। সব ঠিক থাকলে একর প্রতি বছরে উৎপাদিত হয় ২৭ টনের অধিক পান। যার মূল্য দাঁড়ায় ১৬ লাখ টাকা।

এদিকে পানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় চাষীরা যেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছেনা। প্রতি বাজারে লোকসান দিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছে। কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ির কবলে পড়ে পানের দামে ধ্বস নেমেছে বলে জানা যায়।

কৃষক রবিউল হাসান পিবিএ ’কে জানান, গত চার বাজার আগে যে পানের দাম ২০০-২৫০ টাকা বিক্রি করা হয়েছে সে পান এখন ৪০-৫০ টাকায় ও বিক্রি হচ্ছে না। এতে আমরা চরম হতাশায় রয়েছি।

আরেক কৃষক গোপাল দাস জানান, কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কারনে পানের দামে ধ্বস নেমেছে। আমরা পানের সঠিক মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। এদিকে কীটনাশক ও সারের মূল্য অধিক হওয়ায় খুব একটা সুবিধায় নেই, উল্টো লোকসান গুনতে হচ্ছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মহেশখালীতে পানের মূল্যে ধ্বসে চাষিরা হতাশ

আপডেট টাইম : ০৩:৫৬:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মহেশখালী কৃষি কর্মকর্তা শামসুল আলমের দেওয়া তথ্যে জানা যায়, বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালীবাসীর ঐতিহ্যবাহী পেশা হচ্ছে মিষ্টি পানের চাষ। সারা দেশের দুই-তৃতীয়াংশ মিষ্টি পান উৎপাদিত হয় এই দ্বীপ থেকে। মহেশখালীর ১৬ শত হেক্টর জমিতে চাষ হয় পান। সব ঠিক থাকলে একর প্রতি বছরে উৎপাদিত হয় ২৭ টনের অধিক পান। যার মূল্য দাঁড়ায় ১৬ লাখ টাকা।

এদিকে পানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় চাষীরা যেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছেনা। প্রতি বাজারে লোকসান দিয়ে বিক্রি করতে হচ্ছে। কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ির কবলে পড়ে পানের দামে ধ্বস নেমেছে বলে জানা যায়।

কৃষক রবিউল হাসান পিবিএ ’কে জানান, গত চার বাজার আগে যে পানের দাম ২০০-২৫০ টাকা বিক্রি করা হয়েছে সে পান এখন ৪০-৫০ টাকায় ও বিক্রি হচ্ছে না। এতে আমরা চরম হতাশায় রয়েছি।

আরেক কৃষক গোপাল দাস জানান, কিছু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের কারনে পানের দামে ধ্বস নেমেছে। আমরা পানের সঠিক মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। এদিকে কীটনাশক ও সারের মূল্য অধিক হওয়ায় খুব একটা সুবিধায় নেই, উল্টো লোকসান গুনতে হচ্ছে।