ঢাকা ১০:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রলয় ঝড় ‘ফণী’ আতংকে নির্ঘুম কৃষক

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০১৯
  • ২৫১ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আকাশ ভরা কালো মেঘে গুড় গুড় ডাকা ডাকি। রয়েছে বিজলীর ঝলকানি। সেই সঙ্গে রোদ বৃষ্টির খোলা। নিচে ক্ষেতে পাকা ধান। এমন অবস্থায় কৃষক একবার তাকাচ্ছেন ওপরের আকাশে পরক্ষণেই তাকাচ্ছেন মাঠে বোনা সোনালী স্বপ্নের দিকে। এর মধ্যে বেশ কয়েকদিন থেকে চলছে প্রলয় ঝড় ‘ফণী’ নিয়ে আলোচনা। কি হবে ধানের! এমন অবস্থায় উদ্বিগ্ন রংপুরের গঙ্গাচড়ার কৃষকরা।

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কিছু জায়গায় বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। এবার ফলনও বেশ ভালো। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে দিগন্ত জোড়া সোনালী পাকা ধান। ধানের সেই মৌ মৌ গন্ধে মাতাল কৃষকের মন। তারা এখন ব্যস্ত সময় পাড় করছেন মাঠে ধান কাটতে। অপরদিকে বসে নেই কৃষাণীরা। তারাও লেগে পড়েছেন মাড়াইয়ের কাজে। শেষ কাজ শুধু পাকা ধান গোলায় তোলা।

অনেক কৃষকের পাকা ধান এখনও মাঠে রয়েছে। হঠাৎ ‘ফণী’ আতংকে উপজেলার কৃষক এখন নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, কৃষি বিভাগ থেকে ৮০ ভাগ পাকা ধান কাটার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

প্রলয় ঝড় ‘ফণী’ আতংকে নির্ঘুম কৃষক

আপডেট টাইম : ০৪:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ আকাশ ভরা কালো মেঘে গুড় গুড় ডাকা ডাকি। রয়েছে বিজলীর ঝলকানি। সেই সঙ্গে রোদ বৃষ্টির খোলা। নিচে ক্ষেতে পাকা ধান। এমন অবস্থায় কৃষক একবার তাকাচ্ছেন ওপরের আকাশে পরক্ষণেই তাকাচ্ছেন মাঠে বোনা সোনালী স্বপ্নের দিকে। এর মধ্যে বেশ কয়েকদিন থেকে চলছে প্রলয় ঝড় ‘ফণী’ নিয়ে আলোচনা। কি হবে ধানের! এমন অবস্থায় উদ্বিগ্ন রংপুরের গঙ্গাচড়ার কৃষকরা।

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কিছু জায়গায় বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। এবার ফলনও বেশ ভালো। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে দিগন্ত জোড়া সোনালী পাকা ধান। ধানের সেই মৌ মৌ গন্ধে মাতাল কৃষকের মন। তারা এখন ব্যস্ত সময় পাড় করছেন মাঠে ধান কাটতে। অপরদিকে বসে নেই কৃষাণীরা। তারাও লেগে পড়েছেন মাড়াইয়ের কাজে। শেষ কাজ শুধু পাকা ধান গোলায় তোলা।

অনেক কৃষকের পাকা ধান এখনও মাঠে রয়েছে। হঠাৎ ‘ফণী’ আতংকে উপজেলার কৃষক এখন নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, কৃষি বিভাগ থেকে ৮০ ভাগ পাকা ধান কাটার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।