ঢাকা ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লন্ডনে ইংরেজির পরই যে ভাষা সবচেয়ে বেশি বলা হয় তা হচ্ছে বাংলা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪৮:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০১৯
  • ১৬৪ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ যুক্তরাজ্যের লন্ডনে ইংরেজির পরই যে ভাষা সবচেয়ে বেশি বলা হয় তা হচ্ছে বাংলা। অর্থাৎ লন্ডনে দ্বিতীয় সর্বাধিক প্রচলিত ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পেল ‘বাংলা’। বাংলার পরে পোলিশ এবং তুর্কি ভাষা প্রচলিত।

‘‌সিটি লিট’‌ নামক একটি সংস্থা সমীক্ষা করে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

সমীক্ষায় বলা হয়, লন্ডনের এক লাখ ৬৫ হাজার ৩১১ জন বাসিন্দা বাংলা, পোলিশ ও তুর্কির মধ্যে যে কোনো একটি ভাষায় কথা বলেন।

এছাড়াও জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারত মিলিয়ে লন্ডনে বসবাসকারী ৭১ হাজার ৬০৯ জন বাসিন্দা প্রধানত বাংলা ভাষায় কথা বলেন।

এই সমীক্ষা আরো জানায়, লন্ডনের ৩ লক্ষ ১১ হাজার ২১০ জন বাসিন্দা বাড়িতে কোনো না কোনো বিদেশি ভাষায় কথা বলে থাকেন। তবে ব্রিটিশদের মধ্যে মাত্র তিন শতাংশ মানুষ স্বচ্ছন্দে বাংলা বলতে পারেন।

লন্ডনের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরা এবং উদযাপন করা, পাশাপাশি বাসিন্দাদের একে-অপরের সঙ্গে যোগাযোগে উৎসাহিত করতে এ সমীক্ষা করা হয়।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

লন্ডনে ইংরেজির পরই যে ভাষা সবচেয়ে বেশি বলা হয় তা হচ্ছে বাংলা

আপডেট টাইম : ০৭:৪৮:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ যুক্তরাজ্যের লন্ডনে ইংরেজির পরই যে ভাষা সবচেয়ে বেশি বলা হয় তা হচ্ছে বাংলা। অর্থাৎ লন্ডনে দ্বিতীয় সর্বাধিক প্রচলিত ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পেল ‘বাংলা’। বাংলার পরে পোলিশ এবং তুর্কি ভাষা প্রচলিত।

‘‌সিটি লিট’‌ নামক একটি সংস্থা সমীক্ষা করে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

সমীক্ষায় বলা হয়, লন্ডনের এক লাখ ৬৫ হাজার ৩১১ জন বাসিন্দা বাংলা, পোলিশ ও তুর্কির মধ্যে যে কোনো একটি ভাষায় কথা বলেন।

এছাড়াও জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারত মিলিয়ে লন্ডনে বসবাসকারী ৭১ হাজার ৬০৯ জন বাসিন্দা প্রধানত বাংলা ভাষায় কথা বলেন।

এই সমীক্ষা আরো জানায়, লন্ডনের ৩ লক্ষ ১১ হাজার ২১০ জন বাসিন্দা বাড়িতে কোনো না কোনো বিদেশি ভাষায় কথা বলে থাকেন। তবে ব্রিটিশদের মধ্যে মাত্র তিন শতাংশ মানুষ স্বচ্ছন্দে বাংলা বলতে পারেন।

লন্ডনের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরা এবং উদযাপন করা, পাশাপাশি বাসিন্দাদের একে-অপরের সঙ্গে যোগাযোগে উৎসাহিত করতে এ সমীক্ষা করা হয়।