ঢাকা ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনিদ্রা রোগে নারীরাই বেশি ভোগে

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৮:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • ৩১১ বার

Young woman cannot sleep

অনিদ্রা একটি ভয়াবহ রোগের নাম। যখন ঘন্টার পর ঘন্টা বিছানায় গড়িয়ে ক্লান্তি নিয়ে উঠে যেতে হয়, তখন মনে হতেই পারে অনিদ্রারোগের চেয়ে যন্ত্রণাদায়ক আর কিছু নেই। কয়েকটি জিনগত কারণে প্রাপ্তবয়ষ্করা এই রোগের শিকার হয়ে থাকে। নতুন একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, এ রোগ পুরুষের তুলনায় নারীদের মধ্যেই বেশি।

৫৯ শতাংশ নারী এবং ৩৮ শতাংশ পুরুষ অনিদ্রায় ভুগে থাকে। এ থেকে বোঝা যায় নারীর দেহের জিন অনিদ্রার জন্য দায়ী। লিঙ্গ ভিন্নতাকেই এর প্রধান কারণ মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক ম্যাকেনজি লিন্ড।

তিনি বলেন, লিঙ্গ পার্থক্যের কারণে নারী শরীরে ঘুমের প্রতিবন্ধকতা দেখা দিতে পারে।

বহু চেষ্টার পর ঘুমাতে পারা কিংবা না ঘুমিয়ে থাকার লক্ষণগুলো পুরুষের তুলনায় নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। ঘুমানোর যথেষ্ট সুযোগ থাকা সত্বেও নির্ধারিত সময়ের আগে ঘুম ভেঙে যাওয়াসহ ঘুমসংক্রান্ত নানা সমস্যার মুখোমুখি নারীরাই বেশি হয়ে থাকে।

মনোরোগ এবং নানারকম ব্যাধি নির্ণয়ের জন্য ভার্জিনিয়ার প্রাপ্তবয়ষ্কদের উপর এ গবেষণা চালানো হয়েছিল। সাত হাজার পাঁচশ জন প্রাপ্তবয়ষ্ক এতে অংশগ্রহণ করেছিল।

গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছিল ঘুম সাময়িকীতে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

অনিদ্রা রোগে নারীরাই বেশি ভোগে

আপডেট টাইম : ০৭:০৮:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫

অনিদ্রা একটি ভয়াবহ রোগের নাম। যখন ঘন্টার পর ঘন্টা বিছানায় গড়িয়ে ক্লান্তি নিয়ে উঠে যেতে হয়, তখন মনে হতেই পারে অনিদ্রারোগের চেয়ে যন্ত্রণাদায়ক আর কিছু নেই। কয়েকটি জিনগত কারণে প্রাপ্তবয়ষ্করা এই রোগের শিকার হয়ে থাকে। নতুন একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, এ রোগ পুরুষের তুলনায় নারীদের মধ্যেই বেশি।

৫৯ শতাংশ নারী এবং ৩৮ শতাংশ পুরুষ অনিদ্রায় ভুগে থাকে। এ থেকে বোঝা যায় নারীর দেহের জিন অনিদ্রার জন্য দায়ী। লিঙ্গ ভিন্নতাকেই এর প্রধান কারণ মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক ম্যাকেনজি লিন্ড।

তিনি বলেন, লিঙ্গ পার্থক্যের কারণে নারী শরীরে ঘুমের প্রতিবন্ধকতা দেখা দিতে পারে।

বহু চেষ্টার পর ঘুমাতে পারা কিংবা না ঘুমিয়ে থাকার লক্ষণগুলো পুরুষের তুলনায় নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। ঘুমানোর যথেষ্ট সুযোগ থাকা সত্বেও নির্ধারিত সময়ের আগে ঘুম ভেঙে যাওয়াসহ ঘুমসংক্রান্ত নানা সমস্যার মুখোমুখি নারীরাই বেশি হয়ে থাকে।

মনোরোগ এবং নানারকম ব্যাধি নির্ণয়ের জন্য ভার্জিনিয়ার প্রাপ্তবয়ষ্কদের উপর এ গবেষণা চালানো হয়েছিল। সাত হাজার পাঁচশ জন প্রাপ্তবয়ষ্ক এতে অংশগ্রহণ করেছিল।

গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছিল ঘুম সাময়িকীতে।