ঢাকা ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিক-আইনজীবীদের বিষয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার মঈনুল

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:২২:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৫
  • ২৫৮ বার

বিশিষ্ট আইনজীবী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বলেছেন, সাংবাদিক ও আইনজীবীদের দলবাজি গণতন্ত্রের অন্তরায়। এটা গণতন্ত্র সুসংহত করার ক্ষেত্রে বড় বাধা।

শুক্রবার দুপরে জাতীয় প্রেসক্লাবে দিগন্ত টেলিভিশনের ৭ম বর্ষপূর্তিতে সম্প্রচার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে আয়োজিত এক প্রতিবাদী সংহতি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বলেন, দেশে শক্তিশালী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে চাইলে সংবাদকর্মীদের দলীয় চিন্তাধারার ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে হবে।

সম্মেলনে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আব্দুর রউফ বলেন, গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান শর্ত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন। কিন্তু কোনো দলীয় সরকারের অধিনে এ দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব। মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য এর দায়ভার এ দেশের জনগণের উপরই ছেড়ে দেয়া দরকার।

সংহতি সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিতছিলেন গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিশিষ্ট কলামিস্ট ফরহাদ মজহার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, নয়া দিগন্ত পত্রিকার সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুকমল বড়ুয়া প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট দিগন্ত টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। ২০১৩ সালের ৫ মে দিবাগত রাতে সরকারি আদেশে বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) দিগন্ত টেলিভিশনের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক-আইনজীবীদের বিষয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার মঈনুল

আপডেট টাইম : ১২:২২:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৫

বিশিষ্ট আইনজীবী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বলেছেন, সাংবাদিক ও আইনজীবীদের দলবাজি গণতন্ত্রের অন্তরায়। এটা গণতন্ত্র সুসংহত করার ক্ষেত্রে বড় বাধা।

শুক্রবার দুপরে জাতীয় প্রেসক্লাবে দিগন্ত টেলিভিশনের ৭ম বর্ষপূর্তিতে সম্প্রচার নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে আয়োজিত এক প্রতিবাদী সংহতি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন বলেন, দেশে শক্তিশালী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে চাইলে সংবাদকর্মীদের দলীয় চিন্তাধারার ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে হবে।

সম্মেলনে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আব্দুর রউফ বলেন, গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান শর্ত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন। কিন্তু কোনো দলীয় সরকারের অধিনে এ দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব। মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য এর দায়ভার এ দেশের জনগণের উপরই ছেড়ে দেয়া দরকার।

সংহতি সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিতছিলেন গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিশিষ্ট কলামিস্ট ফরহাদ মজহার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, নয়া দিগন্ত পত্রিকার সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুকমল বড়ুয়া প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট দিগন্ত টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। ২০১৩ সালের ৫ মে দিবাগত রাতে সরকারি আদেশে বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) দিগন্ত টেলিভিশনের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়।