নুসরাত ফারিয়া। বদলে গেছেন ‘তোর আশিকির’ মাধ্যমে। বদলে গেছে জীবনধারা। এমনকি তার কথার ঢঙ্গেও এসেছে পরিবর্তন। ফারিয়াকে যখন ‘প্রেমী ও প্রেমী’তে নেওয়া হলো (‘আশিকী’র আগের নাম), তখন থেকেই কানাঘুষাটা ছিল। এবং বিভিন্ন আড্ডায় লোকজন বলেছেন, অনেকে বিশ্বাসও করছেন যে মাহির জায়গা দখল করছেন ফারিয়া।
জাজ মাল্টিমিডিয়ার আগের সব ছবিতেই তো মাহিয়া মাহির একচ্ছত্র আধিপত্য ছিলো। তিনিই ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির অঘোষিত একক নায়িকা। মাসকয়েক আগে মাহি-জাজ সংক্রান্ত যে কাণ্ড ঘটলো, সেটা সবাই জানে। প্রসঙ্গটা পুরনোও। কিন্তু ‘আশিকী’তে ফারিয়ার অভিনয়কে কেন্দ্র করে, ওই পুরনো প্রসঙ্গই তরতাজা হয়ে সামনে আসছে বারবার।
অনেকে বলছেন, মাহি এখনও থাকলে ফারিয়ার নায়িকা হয়ে ওঠা কঠিনই ছিলো। অনেকে তো এ হিসেব করতেও নেমে পড়েছেন যে, মাহির বিকল্প হিসেবে ফারিয়া কতোখানি সফল হতে পারবেন! এ প্রসঙ্গে ফারিয়া বলেন, ‘আমি আসলে এসব ক্যাচালে যেতে চাই না। এবং ক্যাচালে বিশ্বাসীও না। আমি এখানে এসেছি কাজ করার জন্য। কিছু ভালো কাজ করার জন্য। কারও বিকল্প হিসেবে আসিনি। কারণ, তিনি যখন কাজ করছিলেন, তখনও আমি কাজই করছিলাম। এমন না যে, শোবিজে আমি নতুন একটা মেয়ে, আমাকে পরিচিত করে দিয়েছে জাজ মাল্টিমিডিয়া। তা কিন্তু না। তারা আমাকে নতুন একটা প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। নতুন একটা ক্যারেক্টার দিয়েছে। আমি কিন্তু আমার জায়গায়…।’