ঢাকা ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে নীলফামারী পৌরসভা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:২০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৩৭২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নীলফামারী পৌরসভা উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যেতে শুরু করেছে। সুপার মার্কেট থেকে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, পাড়া-মহল্লার অলি-গলির সব সড়কে লাগছে উন্নয়নের ছোঁয়া। এছাড়া বেশ কয়েকটি কালভার্ট নির্মাণ, সড়কবাতি, স্টিলের ডাস্টবিন স্থাপন, বস্তি উন্নয়নসহ আধুনিক পৌরসভায় রূপান্তর করতে যা যা করা দরকার সবই করা হচ্ছে।

এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে বেশ কয়েকটি মেগাপ্রকল্প ছাড়াও ছোট-খাটো অসংখ্য প্রকল্পের কাজ একসঙ্গে শুরু হওয়ায় পৌরবাসী বেশ খুশি। শহরের সড়কগুলোর ফুটপাতগুলোতে টাইলস বসানো হচ্ছে।

এদিকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ (সেক্টর) প্রকল্পের (ইউজিআইআইপি) এর (মিউনিসিপাল) ও ১৯ শহর প্রকল্প ও জলবায়ু প্রকল্পের তত্ত্বাবধানে গত ৭ বছরে প্রায় ৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং হচ্ছে।

এরই মধ্যে ইউজিআইআইপি ২ প্রকল্পে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ, ১৯ শহর প্রকল্পে ১৭ কোটি, জলবায়ু প্রকল্পে এক কোটি। ইউজিআইআইপি-৩ প্রকল্পে ৩২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। গত ২১ আগস্ট থেকে দুই দিন ধরে নীলফামারী পৌরসভার এসব কাজের উন্নয়ন দেখতে এলাকা ঘুরে গেলেন এডিপির একটি প্রতিনিধিদল।

নীলফামারী পৌর মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদের আমন্ত্রণে তারা নীলফামারী পৌরসভা এলাকার উন্নয়নে বদলে যাওয়া সমাপ্ত ও চলমান কাজ পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এছাড়া পৌরসভা এলাকায় সম্প্রতিকালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন এডিবির মিশন প্রধান আলেকজান্ডার ভোগল, এলজিইডির আরবান ম্যানেজম্যান্টের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম আকন্দ, ইউজিআইআইপি-থ্রি প্রকল্পের পরিচালক একেএম রেজাউল ইসলাম, সিনিয়র প্রকল্প কর্মকর্তা সহিদুল আলম, প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ স্বাসওয়াতী বেলীআপ্পা, এডিবির বিশেষজ্ঞ সুসান ফ্রান্সিসকো, নিনেত্তে পাজারিল্লেইজা, স্যোসাল উন্নয়ন অফিসার (জেন্ডার) নাসিবা সেলিম, এডিবি বিশেষজ্ঞ এ্যানিক আজমেরা, মিগুয়েল দিয়েঞ্জন, আরবান উন্নয়ন প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ মো. রফিকুল ইসলাম, মো. রোকনউদ্দিন আহম্মেদ, সুরাইয়া জেবীন।

এ সফলে প্রতিনিধি দল তৃতীয় নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ (সেক্টর) প্রকল্পের নীলফামারী পৌরসভা নগর সমন্বয় কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডের সদস্যরা নীলফামারী পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের উন্নয়ন ও বস্তি উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। পাশাপাশি পৌর এলাকায় চিত্তবিনোদনের জন্য দ্রুত একটি শিশু পার্ক স্থাপনের দাবি করে। শিশু পার্ক স্থাপনে ১০ একর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমির ব্যবস্থা না থাকায় শিশুপার্কটি স্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। সদস্যরা অচিরেই ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে শিশু পার্ক স্থাপনের বিষয়টি গুরুত্বরোপ করে।

একসময় নীলফামারী পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালে ‘গ’ শ্রেণি হিসেবে। ‘গ’ শ্রেণির পৌরসভা থেকে ‘খ’ শ্রেণির পৌরসভার মর্যাদা লাভ করে ১৯৯৬ সালে। ২৩ মার্চ ২০০৮ সালে ‘ক’ শ্রেণির পৌরসভার মর্যাদা লাভ করে। একটানা তিন বারের চেয়ারম্যান ও তিন মেয়াদের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন দেওয়ান কামাল আহমেদ। নীলফামারী অতি দ্রুত উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে। এক সময়কার অবহেলিত এ জনপদ আজ কোন কিছু দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই।

নীলফামারী পৌরসভা ‘ক’ শ্রেণির মর্যাদা লাভের পর এ এলাকার উন্নয়নের গতিও বেড়েছে কয়েকগুণ। বড় বড় শহরের সাথে তাল মেলাতে নীলফামারীও বদ্ধপরিকর। বর্তমানে এ পৌরসভা ৯টি ওয়ার্ড থেকে ১৫টি ওয়ার্ডে উন্নতকরণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সীমানা জটিলতায় এ বিষয় নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মামলাটির নিষ্পক্তি হলে পৌরসভার পরিধি আরো বৃদ্ধি পাবে।

মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ জানান, নীলফামারী পৌরসভায় প্রায় ৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের উন্নয়ন কাজের মধ্যে সুপার মার্কেট নির্মাণসহ সমাপ্ত হয়েছে ৩৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার কাজ। বাকি ৩২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার কাজ এগিয়ে চলছে। এতে পৌরসভাটি ঢেলে সাজানো সম্ভব হবে। তবে সম্প্রতিকালের ভয়াবহ বন্যায় ৩০ হাজার ৬০০ মিটার সড়ক ও কালভার্ট কাজের ১২ কোটি ৭ লাখ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নতুনভাবে সড়ক ও ব্রিজ কালর্ভাট নির্মাণ ও সংস্কার করা হবে।

পৌর মেয়র আরো জানান, চৌরঙ্গী হতে পাঁচমাথা মোড় পর্যন্ত সড়কের ফুটপাতে টাইলস স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে। শহরজুড়ে স্টিলের ডাস্টবিন স্থাপন করা হয়েছে। উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হয়েছে। সড়কগুলো পাকা ও নতুনভাবে তৈরি করা হয়।

তিনি শহরে শিশু পার্ক স্থাপনের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বলেন, জমি অধিগ্রহণের জটিলতায় শিশু পার্ক নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারিভাবে জমি অধিগ্রহণে সহয়তা পেলে শিশু পার্কটি স্থাপনে বড় সহায়ক হবে।

নীলফামারী পৌরসভার স্থায়ী বাসিন্দা নীলফামারী সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ লে. কর্নেল (অব.) প্রভেসর মো. মোশারফ হোসেন বলেন, নীলফামারী জেলা শহর এখন অনেক উন্নত। রাজধানীসহ অন্যান্য সিটি কর্পোরেশনের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলছে আমাদের প্রিয় শহর নীলফামারী।

উন্নয়নে বদলে যাচ্ছে নীলফামারী পৌরসভা মন্তব্য করে সাবেক চেম্বার সভাপতি ওয়াহেদ সরকার বলেন, কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের প্রিয় শহর নীলফামারীর সড়কগুলোতে সোডিয়াম বাতি জ্বলে উঠবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে নীলফামারী পৌরসভা

আপডেট টাইম : ০৫:২০:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নীলফামারী পৌরসভা উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে যেতে শুরু করেছে। সুপার মার্কেট থেকে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, পাড়া-মহল্লার অলি-গলির সব সড়কে লাগছে উন্নয়নের ছোঁয়া। এছাড়া বেশ কয়েকটি কালভার্ট নির্মাণ, সড়কবাতি, স্টিলের ডাস্টবিন স্থাপন, বস্তি উন্নয়নসহ আধুনিক পৌরসভায় রূপান্তর করতে যা যা করা দরকার সবই করা হচ্ছে।

এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে বেশ কয়েকটি মেগাপ্রকল্প ছাড়াও ছোট-খাটো অসংখ্য প্রকল্পের কাজ একসঙ্গে শুরু হওয়ায় পৌরবাসী বেশ খুশি। শহরের সড়কগুলোর ফুটপাতগুলোতে টাইলস বসানো হচ্ছে।

এদিকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ (সেক্টর) প্রকল্পের (ইউজিআইআইপি) এর (মিউনিসিপাল) ও ১৯ শহর প্রকল্প ও জলবায়ু প্রকল্পের তত্ত্বাবধানে গত ৭ বছরে প্রায় ৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং হচ্ছে।

এরই মধ্যে ইউজিআইআইপি ২ প্রকল্পে ১৮ কোটি ৭৯ লাখ, ১৯ শহর প্রকল্পে ১৭ কোটি, জলবায়ু প্রকল্পে এক কোটি। ইউজিআইআইপি-৩ প্রকল্পে ৩২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। গত ২১ আগস্ট থেকে দুই দিন ধরে নীলফামারী পৌরসভার এসব কাজের উন্নয়ন দেখতে এলাকা ঘুরে গেলেন এডিপির একটি প্রতিনিধিদল।

নীলফামারী পৌর মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদের আমন্ত্রণে তারা নীলফামারী পৌরসভা এলাকার উন্নয়নে বদলে যাওয়া সমাপ্ত ও চলমান কাজ পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এছাড়া পৌরসভা এলাকায় সম্প্রতিকালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন এডিবির মিশন প্রধান আলেকজান্ডার ভোগল, এলজিইডির আরবান ম্যানেজম্যান্টের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম আকন্দ, ইউজিআইআইপি-থ্রি প্রকল্পের পরিচালক একেএম রেজাউল ইসলাম, সিনিয়র প্রকল্প কর্মকর্তা সহিদুল আলম, প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ স্বাসওয়াতী বেলীআপ্পা, এডিবির বিশেষজ্ঞ সুসান ফ্রান্সিসকো, নিনেত্তে পাজারিল্লেইজা, স্যোসাল উন্নয়ন অফিসার (জেন্ডার) নাসিবা সেলিম, এডিবি বিশেষজ্ঞ এ্যানিক আজমেরা, মিগুয়েল দিয়েঞ্জন, আরবান উন্নয়ন প্রকল্পের বিশেষজ্ঞ মো. রফিকুল ইসলাম, মো. রোকনউদ্দিন আহম্মেদ, সুরাইয়া জেবীন।

এ সফলে প্রতিনিধি দল তৃতীয় নগর পরিচালনা ও অবকাঠামো উন্নতিকরণ (সেক্টর) প্রকল্পের নীলফামারী পৌরসভা নগর সমন্বয় কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডের সদস্যরা নীলফামারী পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের উন্নয়ন ও বস্তি উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। পাশাপাশি পৌর এলাকায় চিত্তবিনোদনের জন্য দ্রুত একটি শিশু পার্ক স্থাপনের দাবি করে। শিশু পার্ক স্থাপনে ১০ একর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমির ব্যবস্থা না থাকায় শিশুপার্কটি স্থাপন করা সম্ভব হচ্ছে না। সদস্যরা অচিরেই ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে শিশু পার্ক স্থাপনের বিষয়টি গুরুত্বরোপ করে।

একসময় নীলফামারী পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালে ‘গ’ শ্রেণি হিসেবে। ‘গ’ শ্রেণির পৌরসভা থেকে ‘খ’ শ্রেণির পৌরসভার মর্যাদা লাভ করে ১৯৯৬ সালে। ২৩ মার্চ ২০০৮ সালে ‘ক’ শ্রেণির পৌরসভার মর্যাদা লাভ করে। একটানা তিন বারের চেয়ারম্যান ও তিন মেয়াদের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন দেওয়ান কামাল আহমেদ। নীলফামারী অতি দ্রুত উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে। এক সময়কার অবহেলিত এ জনপদ আজ কোন কিছু দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই।

নীলফামারী পৌরসভা ‘ক’ শ্রেণির মর্যাদা লাভের পর এ এলাকার উন্নয়নের গতিও বেড়েছে কয়েকগুণ। বড় বড় শহরের সাথে তাল মেলাতে নীলফামারীও বদ্ধপরিকর। বর্তমানে এ পৌরসভা ৯টি ওয়ার্ড থেকে ১৫টি ওয়ার্ডে উন্নতকরণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সীমানা জটিলতায় এ বিষয় নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মামলাটির নিষ্পক্তি হলে পৌরসভার পরিধি আরো বৃদ্ধি পাবে।

মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ জানান, নীলফামারী পৌরসভায় প্রায় ৬৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের উন্নয়ন কাজের মধ্যে সুপার মার্কেট নির্মাণসহ সমাপ্ত হয়েছে ৩৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার কাজ। বাকি ৩২ কোটি ৩৮ লাখ টাকার কাজ এগিয়ে চলছে। এতে পৌরসভাটি ঢেলে সাজানো সম্ভব হবে। তবে সম্প্রতিকালের ভয়াবহ বন্যায় ৩০ হাজার ৬০০ মিটার সড়ক ও কালভার্ট কাজের ১২ কোটি ৭ লাখ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে নতুনভাবে সড়ক ও ব্রিজ কালর্ভাট নির্মাণ ও সংস্কার করা হবে।

পৌর মেয়র আরো জানান, চৌরঙ্গী হতে পাঁচমাথা মোড় পর্যন্ত সড়কের ফুটপাতে টাইলস স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে। শহরজুড়ে স্টিলের ডাস্টবিন স্থাপন করা হয়েছে। উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হয়েছে। সড়কগুলো পাকা ও নতুনভাবে তৈরি করা হয়।

তিনি শহরে শিশু পার্ক স্থাপনের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বলেন, জমি অধিগ্রহণের জটিলতায় শিশু পার্ক নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকারিভাবে জমি অধিগ্রহণে সহয়তা পেলে শিশু পার্কটি স্থাপনে বড় সহায়ক হবে।

নীলফামারী পৌরসভার স্থায়ী বাসিন্দা নীলফামারী সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ লে. কর্নেল (অব.) প্রভেসর মো. মোশারফ হোসেন বলেন, নীলফামারী জেলা শহর এখন অনেক উন্নত। রাজধানীসহ অন্যান্য সিটি কর্পোরেশনের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলছে আমাদের প্রিয় শহর নীলফামারী।

উন্নয়নে বদলে যাচ্ছে নীলফামারী পৌরসভা মন্তব্য করে সাবেক চেম্বার সভাপতি ওয়াহেদ সরকার বলেন, কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের প্রিয় শহর নীলফামারীর সড়কগুলোতে সোডিয়াম বাতি জ্বলে উঠবে।