ঢাকা ১১:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফলাফলে মেয়ের চেয়ে মা এগিয়ে

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:১৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ অগাস্ট ২০১৫
  • ৩৬১ বার

ভোলায় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে মা পেয়েছেন জিপিএ ৪.৯১ এবং তার মেয়ে পেয়েছেন জিপিএ ৪.৭০।

তারা হলেন- ভোলা শহরের পৌর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাংলাস্কুল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা নৃত্য শিল্পী সালাউদ্দিন হারুনের স্ত্রী কাওছার জাহান শিখা ও তার মেয়ে সানজানা আইভি বর্ষা।

তাদের মধ্যে- মা শিখা জেলা সদরের ইলিশা ইসলামিয়া মডেল কলেজ থেকে কারিগরি শাখায় এবং মেয়ে বর্ষা বাংলাবাজার ফাতেমা খানম কলেজ থেকে মানবিক শাখায় পরীক্ষা দিয়েছিলেন।

রবিবার প্রকাশিত এইচএসসি ফলাফলে উভয়েই সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

শুরু থেকেই নিজের মেধা ও যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে পড়ালেখায় বেশ মনোযোগী ছিলেন তারা। শত ব্যস্ততার মধ্যেও কঠোর পরিশ্রম করে পড়ালেখায় ভালো ফলাফল করতে পেরে বেশ আনন্দিত মা ও মেয়ে।

বর্ষা শহরের নামকরা নৃত্য শিল্পী। সাংস্কৃতিক সংগঠন সুরের ধারার নৃত্য প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে বর্ষা বলেন, মা এ বয়সে পাস করায় আমি মহাখুশি। তার মতে পড়ালেখার কোনো বয়স নেই। শুধু নিজের ইচ্ছা থাকলেই সব বাধা অতিক্রম করে সফলতা অর্জন করা যায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ফলাফলে মেয়ের চেয়ে মা এগিয়ে

আপডেট টাইম : ১২:১৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ অগাস্ট ২০১৫

ভোলায় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে মা পেয়েছেন জিপিএ ৪.৯১ এবং তার মেয়ে পেয়েছেন জিপিএ ৪.৭০।

তারা হলেন- ভোলা শহরের পৌর ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাংলাস্কুল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা নৃত্য শিল্পী সালাউদ্দিন হারুনের স্ত্রী কাওছার জাহান শিখা ও তার মেয়ে সানজানা আইভি বর্ষা।

তাদের মধ্যে- মা শিখা জেলা সদরের ইলিশা ইসলামিয়া মডেল কলেজ থেকে কারিগরি শাখায় এবং মেয়ে বর্ষা বাংলাবাজার ফাতেমা খানম কলেজ থেকে মানবিক শাখায় পরীক্ষা দিয়েছিলেন।

রবিবার প্রকাশিত এইচএসসি ফলাফলে উভয়েই সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

শুরু থেকেই নিজের মেধা ও যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে পড়ালেখায় বেশ মনোযোগী ছিলেন তারা। শত ব্যস্ততার মধ্যেও কঠোর পরিশ্রম করে পড়ালেখায় ভালো ফলাফল করতে পেরে বেশ আনন্দিত মা ও মেয়ে।

বর্ষা শহরের নামকরা নৃত্য শিল্পী। সাংস্কৃতিক সংগঠন সুরের ধারার নৃত্য প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে বর্ষা বলেন, মা এ বয়সে পাস করায় আমি মহাখুশি। তার মতে পড়ালেখার কোনো বয়স নেই। শুধু নিজের ইচ্ছা থাকলেই সব বাধা অতিক্রম করে সফলতা অর্জন করা যায়।