হাওর বার্তা ডেস্কঃ ‘অন্তরে বাড়ে জ্বালা’ ও ‘মনটা যে উড়াল দিল’ গান দুটি নিয়ে কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
আমার কণ্ঠে শ্রোতারা লোকজ গানই শুনতে চান। তাই ফিউশন ধাঁচের এই গান দুটি সবার ভালো লাগবে কি না, তা নিয়ে ভাবনায় ছিলাম। কিন্তু গান প্রকাশের পর অনেকে যখন বলেছেন, গান দুটি তাদের ভালো লেগেছে, তখন ভাবনা-চিন্তা দূর হয়ে গেছে। দুটি গানের কথা, সুর ও সঙ্গীত এস কে সমীরের। র্যাপ অংশে কণ্ঠ দিয়েছেন সোহান বাবু। এর আগে ফিউশনধর্মী গান ‘লোকাল বাস’ নিয়ে সাড়া পেয়েছি। তাই আরও একবার এ ধরনের গানে কণ্ঠ দিলাম। বলতে পারেন, সময়ের দাবি মেটাতেই ফিউশনধর্মী গান গেয়েছি।
আপনার একক অ্যালবামের কাজ এখন কত দূর এগোল?
একসঙ্গে বেশ ক’টি অ্যালবামের কাজ শুরু করছি, কিন্তু কোনো অ্যালবামের কাজই শেষ করতে পারিনি। নানা ব্যস্ততায় রেকর্ডিংয়ের জন্য ঠিকমতো সময়ও দিতে পারছি না। যে জন্য টিভি অনুষ্ঠানের পাশাপাশি একক গান, জিঙ্গেলের কাজ বেশি করছি।
তাহলে এ বছর কি আপনার কোনো একক প্রকাশ হবে না?
এ বছর একক অ্যালবাম প্রকাশ করা মুশকিল হয়ে যাবে। তবে ভক্তদের হতাশ করব না। পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করতে না পারলেও বেশ ক’টি একক গান প্রকাশ করব। এ ছাড়া কয়েকটি মিউজিক ভিডিও প্রকাশের পরিকল্পনা আছে।
গান সংরক্ষণের কাজটি কি বন্ধ আছে?
না। কাজ চলছে। আসলে পুরনো গান খুঁজে বের করা কঠিন কাজ। এটা জেনেও গান সংগ্রহ থেকে পিছিয়ে আসিনি। অবশ্য এ কাজে অনেকেই আমাকে সাহায্য করছেন। ইচ্ছা আছে, পুরনো গানের একটি সংকলন প্রকাশ করার।
নতুন কোনো বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন?
হ্যাঁ। এই তো ক’দিন আগে, বোম্বে চানাচুরের একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছি। এটি নির্মাণ করেছেন আফগান রানা। শিগগিরই বিজ্ঞাপনটির প্রচার শুরু হবে।
দুস্থ শিল্পীদের জন্য ফাউন্ডেশন করার কথা ছিল। সেটার কী খবর?
চেষ্টা করেছিলাম, সব শিল্পীকে সঙ্গে নিয়ে একটি ফাউন্ডেশন করব। সময়ের অভাবে তা পারিনি। তবে নিজে ব্যক্তিগতভাবে দুস্থ শিল্পীদের পাশে দাঁড়িয়েছি। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক বাউল-সাধক নানা সমস্যা নিয়ে আমার কাছে আসেন। আমি যতটুকু পারি, তাদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করি। শিল্পী হিসেবে নিজের দায়িত্ববোধ থেকেই তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। মৃত্যুর আগপর্যন্ত, তাদের পাশে থাকতে চাই। ‘অন্তরে বাড়ে জ্বালা’ ও ‘মনটা যে উড়াল দিল’ গান দুটি নিয়ে কেমন সাড়া পাচ্ছেন? আমার কণ্ঠে শ্রোতারা লোকজ গানই শুনতে চান। তাই ফিউশন ধাঁচের এই গান দুটি সবার ভালো লাগবে কি না, তা নিয়ে ভাবনায় ছিলাম। কিন্তু গান প্রকাশের পর অনেকে যখন বলেছেন, গান দুটি তাদের ভালো লেগেছে, তখন ভাবনা-চিন্তা দূর হয়ে গেছে। দুটি গানের কথা, সুর ও সঙ্গীত এস কে সমীরের। র্যাপ অংশে কণ্ঠ দিয়েছেন সোহান বাবু। এর আগে ফিউশনধর্মী গান ‘লোকাল বাস’ নিয়ে সাড়া পেয়েছি। তাই আরও একবার এ ধরনের গানে কণ্ঠ দিলাম। বলতে পারেন, সময়ের দাবি মেটাতেই ফিউশনধর্মী গান গেয়েছি। আপনার একক অ্যালবামের কাজ এখন কত দূর এগোল? একসঙ্গে বেশ ক’টি অ্যালবামের কাজ শুরু করছি, কিন্তু কোনো অ্যালবামের কাজই শেষ করতে পারিনি। নানা ব্যস্ততায় রেকর্ডিংয়ের জন্য ঠিকমতো সময়ও দিতে পারছি না। যে জন্য টিভি অনুষ্ঠানের পাশাপাশি একক গান, জিঙ্গেলের কাজ বেশি করছি। তাহলে এ বছর কি আপনার কোনো একক প্রকাশ হবে না? এ বছর একক অ্যালবাম প্রকাশ করা মুশকিল হয়ে যাবে। তবে ভক্তদের হতাশ করব না। পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম প্রকাশ করতে না পারলেও বেশ ক’টি একক গান প্রকাশ করব। এ ছাড়া কয়েকটি মিউজিক ভিডিও প্রকাশের পরিকল্পনা আছে। গান সংরক্ষণের কাজটি কি বন্ধ আছে? না। কাজ চলছে। আসলে পুরনো গান খুঁজে বের করা কঠিন কাজ। এটা জেনেও গান সংগ্রহ থেকে পিছিয়ে আসিনি। অবশ্য এ কাজে অনেকেই আমাকে সাহায্য করছেন। ইচ্ছা আছে, পুরনো গানের একটি সংকলন প্রকাশ করার। নতুন কোনো বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন? হ্যাঁ। এই তো ক’দিন আগে, বোম্বে চানাচুরের একটি বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছি। এটি নির্মাণ করেছেন আফগান রানা। শিগগিরই বিজ্ঞাপনটির প্রচার শুরু হবে। দুস্থ শিল্পীদের জন্য ফাউন্ডেশন করার কথা ছিল। সেটার কী খবর? চেষ্টা করেছিলাম, সব শিল্পীকে সঙ্গে নিয়ে একটি ফাউন্ডেশন করব। সময়ের অভাবে তা পারিনি। তবে নিজে ব্যক্তিগতভাবে দুস্থ শিল্পীদের পাশে দাঁড়িয়েছি। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেক বাউল-সাধক নানা সমস্যা নিয়ে আমার কাছে আসেন। আমি যতটুকু পারি, তাদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করি। শিল্পী হিসেবে নিজের দায়িত্ববোধ থেকেই তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। মৃত্যুর আগপর্যন্ত, তাদের পাশে থাকতে চাই।