হাওর বার্তা ডেস্কঃ রাজধানী বিজয়নগর হোটেল অরনেটে টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ – ট্রাব আয়োজিত ‘ট্রাব অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ প্রদান’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক তথ্যসচিব ও বিটিআরসির চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। সাবেক বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসমত আলী, আপিল বিভাগ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এবং উদ্বোধক ছিলেন শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক কাজী হায়াত।
টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব) অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এ মানব কল্যাণ ও সমাজ সেবা অবদান রাখায় কম্বাইন্ড হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও ইসলামি কমার্শিয়াল ইন্সুরেন্স কোম্পানির ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর. মো. নাসির উদ্দিন ভুইঁয়াকে অ্যাওয়ার্ড ভূষিত করা হয় । যিনি গত ৪০ বছর যাবত নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জ (ইটনা মিঠামইন ও অষ্টগ্রামের) সকল মানুষের মানব কল্যাণ সেবায় কাজ করে আসছেন। হাওর এলাকাসহ কিশোরগঞ্জ জেলার অবহিত মানুষ গুলো ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাস করে সেইসব মানুষের দুঃখে সুখে নাসির উদ্দিন ভূঁইয়া নিজ স্বার্থ ভাবে তাদের পাশে সর্বক্ষণিক থাকার চেষ্টা করেন।
তিনি বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা সমিতি ঢাকা’ র সহসভাপতি এবং অষ্টগ্রাম ইটনা ও মিঠামইন উন্নয়ন ও কল্যাণ সমিতির ঢাকা নির্বাহী সভাপতি এবং ঢাকাস্থ ইটনা উপজেলা উন্নয়ন ও কল্যাণ সমিতির সভাপতি এবং রাষ্ট্রের দুঃসময়ের বৈষম্য বিরোধী ছাএ জনতার আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে নিজেকে ১৫ই জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত উক্ত আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন।
এইরকম নিঃস্বার্থ সোনার মানুষ আমাদের কিশোরগঞ্জে ভাটি এলাকাতে “দৈনিক হাওর বার্তা” এর আগে কখনো দেখে নাই। তিনি গত ৪০ বছর যাবত অবহিলীত মানুষের খেদমত করে আসছেন অতএব নিজেকে কখনো প্রকাশ করতে বিশ্বাসী নন বলে মনে করেন। অতএব এই নিঃস্বার্থ সমাজ সেবককে দৈনিক হাওর বার্তার পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
গত শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর বিজয়নগরের একটি হোটেলে এই তাকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এ সময় বাংলাদেশ (ট্র্যাব) অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এ কম্বাইন্ড হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. নাসির উদ্দিন ভুইঁয়াকে পুরস্কার অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব কাজী হায়াৎ, সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ ও মীর হাসমত আলী।
সম্মাননা প্রসঙ্গে মো. নাসির উদ্দিন ভুইঁয়া বলেন, আমি খুবই অভিভূত এবং সকলের কাছে কৃতজ্ঞ আমাকে এই সম্মানে ভূষিত করার জন্য।
এই সব কাজের প্রতি আমার ভালোবাসা, ভালো লাগা আমার সব সময়ই ছিল। আজ আরও বেড়ে গেল।
ভবিষ্যতেও বৈচিত্র্য থাকবে সকলের সহযোগী হিসেবে থাকতে চাই ।