এবারের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল আগামী ৯ আগস্ট প্রকাশিত হবে। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ওইদিন সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের অনুলিপি পেশ করবেন। দুপুরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড, শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনের এসএমএস’র মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর ছিলাম। সে হিসাবে ১০ আগস্ট ৬০ দিন পূর্ণ হয়। একদিন আগেই ফল প্রকাশ করবো।’
গত ১ এপ্রিল শুরু হয় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা। ১১ জুন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা। ১৩ থেকে ২২ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।
৮টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে দেশের ২ হাজার ৪১৯টি কেন্দ্রের ৮ হাজার ৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন পরীক্ষার্থী এ বছরের উচ্চ মাধ্যমকি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৮টি সাধারণ বোর্ডে ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৯৩৩ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ৮৪ হাজার ৩৬০ জন, কারিগরি বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বিএম বা ভোকেশনালে ৯৮ হাজার ২৪৭ জন এবং ডিআইবিএসে ৪ হাজার ৩৪৪ পরীক্ষার্থী ছিল। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫ লাখ ৭০ হাজার ৯৯৩ জন ছাত্র এবং ৫ লাখ ২ হাজার ৮৯১ জন ছাত্রী।
এ বছর বাংলা প্রথমপত্র, রসায়ন, পৌরনীতি, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, জীববিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ ও ব্যবহারিক ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার শিক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয়পত্রসহ মোট ২৫টি বিষয়ে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ওইদিন সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের অনুলিপি পেশ করবেন। দুপুরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড, শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনের এসএমএস’র মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর ছিলাম। সে হিসাবে ১০ আগস্ট ৬০ দিন পূর্ণ হয়। একদিন আগেই ফল প্রকাশ করবো।’
গত ১ এপ্রিল শুরু হয় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা। ১১ জুন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা। ১৩ থেকে ২২ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।
৮টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে দেশের ২ হাজার ৪১৯টি কেন্দ্রের ৮ হাজার ৩০৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ জন পরীক্ষার্থী এ বছরের উচ্চ মাধ্যমকি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৮টি সাধারণ বোর্ডে ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৯৩৩ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ৮৪ হাজার ৩৬০ জন, কারিগরি বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বিএম বা ভোকেশনালে ৯৮ হাজার ২৪৭ জন এবং ডিআইবিএসে ৪ হাজার ৩৪৪ পরীক্ষার্থী ছিল। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫ লাখ ৭০ হাজার ৯৯৩ জন ছাত্র এবং ৫ লাখ ২ হাজার ৮৯১ জন ছাত্রী।
এ বছর বাংলা প্রথমপত্র, রসায়ন, পৌরনীতি, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, জীববিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় উদ্যোগ ও ব্যবহারিক ব্যবস্থাপনা, সমাজ বিজ্ঞান এবং কম্পিউটার শিক্ষা প্রথম ও দ্বিতীয়পত্রসহ মোট ২৫টি বিষয়ে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।