ঢাকা ০১:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেলায় মরিচের বাম্পার ফলন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:৩৮:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০১৭
  • ২৩০ বার

জেলায় এবার মরিচের বাম্পার ফলনে মরিচ চাষিরা মহা খুশি হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মরিচের আবাদ ভালো হয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলার ৭টি উপজেলায় মরিচ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১১ হাজার ১শ হেক্টর জমি। মরিচ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার ১শ’ মেট্রিক টন। কিন্তু এবার চলতি মৌসুমে মরিচ চাষে আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এ বৎসর মরিচ উৎপাদন লক্ষমাত্রার চেয়ে অনেক বেশী উৎপাদন হয়েছে বলে কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে।

উপজেলায় মরিচ চাষ হয়েছে ৬শ’৬০ হেক্টর, উপজেলায় ১হাজার ৬শ ৭০ হেক্টর, উপজেলায় ১ হাজার ১শ’ ৮০ হেক্টর, ইসলামপুর উপজেলায় ৪ হাজার ৩শ’ হেক্টর, দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় ৬শ ৯০ হেক্টর, বকশীগঞ্জ উপজেলায় ২শ’ ৯০ হেক্টর এবং মাদারগঞ্জ উপজেলায় ২ হাজার ২শ’ ৮৫ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. রফিকুল ইসলাম বলেন, মরিচ চাষে নন ইউরিয়া সারের বেশি প্রয়োজন। কৃষকরা খোলা বাজারে খুব সহজেই এবং কম মূল্যে এই সার কিনতে পারছেন। তাছাড়া চলতি মৌসুমে এবার আবহাওয়া মরিচ চাষের অনুকুলে ছিল। এ কারণে মরিচের ফলন এবার খুবই ভালো হয়েছে।

ইসলামপুর উপজেলার যমুনার সিন্দুরতলী চরের কৃষক আব্দুর রহিম, চর শিশুয়ার আববাছ আলী, সিরাজাবাদ বাহাদুরপুরের কৃষক রমিজ উদ্দিন এবং সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর গ্রামের আক্তার হোসেন জানান, প্রতি বিঘা মরিচ চাষে সবর্চ্চ ৫ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে। প্রতিবিঘা জমিতে শুকনা মরিচ ফলন হয় ৯-১১ মণ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

জেলায় মরিচের বাম্পার ফলন

আপডেট টাইম : ০১:৩৮:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০১৭

জেলায় এবার মরিচের বাম্পার ফলনে মরিচ চাষিরা মহা খুশি হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মরিচের আবাদ ভালো হয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলার ৭টি উপজেলায় মরিচ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১১ হাজার ১শ হেক্টর জমি। মরিচ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার ১শ’ মেট্রিক টন। কিন্তু এবার চলতি মৌসুমে মরিচ চাষে আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এ বৎসর মরিচ উৎপাদন লক্ষমাত্রার চেয়ে অনেক বেশী উৎপাদন হয়েছে বলে কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে।

উপজেলায় মরিচ চাষ হয়েছে ৬শ’৬০ হেক্টর, উপজেলায় ১হাজার ৬শ ৭০ হেক্টর, উপজেলায় ১ হাজার ১শ’ ৮০ হেক্টর, ইসলামপুর উপজেলায় ৪ হাজার ৩শ’ হেক্টর, দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় ৬শ ৯০ হেক্টর, বকশীগঞ্জ উপজেলায় ২শ’ ৯০ হেক্টর এবং মাদারগঞ্জ উপজেলায় ২ হাজার ২শ’ ৮৫ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ড. রফিকুল ইসলাম বলেন, মরিচ চাষে নন ইউরিয়া সারের বেশি প্রয়োজন। কৃষকরা খোলা বাজারে খুব সহজেই এবং কম মূল্যে এই সার কিনতে পারছেন। তাছাড়া চলতি মৌসুমে এবার আবহাওয়া মরিচ চাষের অনুকুলে ছিল। এ কারণে মরিচের ফলন এবার খুবই ভালো হয়েছে।

ইসলামপুর উপজেলার যমুনার সিন্দুরতলী চরের কৃষক আব্দুর রহিম, চর শিশুয়ার আববাছ আলী, সিরাজাবাদ বাহাদুরপুরের কৃষক রমিজ উদ্দিন এবং সদর উপজেলার লক্ষ্মীরচর গ্রামের আক্তার হোসেন জানান, প্রতি বিঘা মরিচ চাষে সবর্চ্চ ৫ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে। প্রতিবিঘা জমিতে শুকনা মরিচ ফলন হয় ৯-১১ মণ।