তেতো খাবার পছন্দ করেন, এমন মানুষ কমই আছেন। কিন্তু কিছু তথ্য জানার পর আপনি নিজ থেকেই তেতো খাবারের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন।
তেঁতো সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, সি এবং কে। তাছাড়া এতে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের সাথে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও রয়েছে।
প্রত্যহ তেতো সবজি- করলা ও তেতো পাটশাক খাবারে রুচি বাড়ায় ও মেদ বৃদ্ধির আশঙ্কা কমায়। অনেক সময় নিমগাছের কচি পাতা ভেজেও খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের চুলকানি ও কৃমি রোধে উপকার পাওয়া যায়।
ত্বককে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে এর জুড়ি মেলা ভার। নার্ভাস সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে, চোখ ভালো রাখতে এবং রক্ত জমাট রোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে তেঁতো সবজি।
খেতে বসে প্রথম ডিশ হিসেবে যদি তেতো খাওয়া হয়, তাহলে সেটা মুখে লালা ক্ষরণ করে শ্বেতসারকে ভাঙতে সাহায্য করে। এতে হজমের সুবিধা হয়। তেতো খাবার লিভার পরিষ্কার রাখে এবং এর কার্যক্ষমতা বাড়ায়। রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে টাইপ টু ডায়াবেটিস এর হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে।