ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিয়ের জন্য ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:১৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫
  • ১৮ বার

খরচ মেটানোর সামর্থ্য না থাকায় অনেকেই বিয়ে করতে পারছেন না। এমন মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছে ব্যাংক। বিয়ে করার জন্য ঋণ নিতে পারবেন তারা।

জামানত ছাড়াই বিয়ের জন্য ‘বিবাহ ঋণ’ দেওয়া হয়। বিয়ের জন্য ২৫ হাজার টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যায়।

মাসিক কিস্তিতে এ ঋণ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে। এই ঋণ পরিশোধে সময় পাবেন সর্বোচ্চ ৫ বছর। তবে কিস্তির সংখ্যা বাড়ালে সুদের পরিমাণও বেড়ে যাবে।

ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী উত্তরা ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, ইউসিবি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংক ‘বিবাহ ঋণ’ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া বেশির ভাগ ব্যাংক থেকে ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধায় বিবাহ ঋণ নেওয়া যায়।

চাকরিজীবীরাই এই ঋণ নিতে পারবেন। স্থায়ী চাকরি, ভালো আয় হলে অগ্রাধিকার দেয় ব্যাংকগুলো। বয়স, চাকরির অভিজ্ঞতা ও আর্থিক লেনদেন ইতিহাস বিবেচনা করে অন্য পেশাজীবী (যেমন চিকিৎসক, শিক্ষক) এরাও আবেদন করতে পারবেন।

বিয়ের জন্য ঋণ পেতে জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, চাকরির প্রমাণপত্র (যেমন আইডি কার্ড, নিয়োগপত্র), সর্বশেষ ৩ থেকে ৬ মাসের পে-স্লিপ, ব্যাংক হিসাবের বিবরণী, কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) সনদ এবং কিছু ক্ষেত্রে অনাপত্তি সনদ (এনওসি) প্রয়োজন হয়।

বিয়ের ঋণের জন্য আবেদন করতে বিয়ের কার্ড, চিকিৎসার কাগজ বা ভ্রমণ পরিকল্পনার কপি দিতে হতে পারে। এর সঙ্গে বর বা কনের সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি চাইতে পারে ব্যাংক।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

বিয়ের জন্য ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক

আপডেট টাইম : ০৭:১৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

খরচ মেটানোর সামর্থ্য না থাকায় অনেকেই বিয়ে করতে পারছেন না। এমন মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছে ব্যাংক। বিয়ে করার জন্য ঋণ নিতে পারবেন তারা।

জামানত ছাড়াই বিয়ের জন্য ‘বিবাহ ঋণ’ দেওয়া হয়। বিয়ের জন্য ২৫ হাজার টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যায়।

মাসিক কিস্তিতে এ ঋণ পরিশোধের সুযোগ রয়েছে। এই ঋণ পরিশোধে সময় পাবেন সর্বোচ্চ ৫ বছর। তবে কিস্তির সংখ্যা বাড়ালে সুদের পরিমাণও বেড়ে যাবে।

ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী উত্তরা ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, ইউসিবি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংক ‘বিবাহ ঋণ’ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া বেশির ভাগ ব্যাংক থেকে ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধায় বিবাহ ঋণ নেওয়া যায়।

চাকরিজীবীরাই এই ঋণ নিতে পারবেন। স্থায়ী চাকরি, ভালো আয় হলে অগ্রাধিকার দেয় ব্যাংকগুলো। বয়স, চাকরির অভিজ্ঞতা ও আর্থিক লেনদেন ইতিহাস বিবেচনা করে অন্য পেশাজীবী (যেমন চিকিৎসক, শিক্ষক) এরাও আবেদন করতে পারবেন।

বিয়ের জন্য ঋণ পেতে জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, চাকরির প্রমাণপত্র (যেমন আইডি কার্ড, নিয়োগপত্র), সর্বশেষ ৩ থেকে ৬ মাসের পে-স্লিপ, ব্যাংক হিসাবের বিবরণী, কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) সনদ এবং কিছু ক্ষেত্রে অনাপত্তি সনদ (এনওসি) প্রয়োজন হয়।

বিয়ের ঋণের জন্য আবেদন করতে বিয়ের কার্ড, চিকিৎসার কাগজ বা ভ্রমণ পরিকল্পনার কপি দিতে হতে পারে। এর সঙ্গে বর বা কনের সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি চাইতে পারে ব্যাংক।