এবার প্রশাসনের যাদের বিরুদ্ধে পোস্টারিং করা হয়েছে, তারা হলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান, ভুমি আরপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান মুহম্মদ ইব্রাহিম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মুসফিকুর রহমান, অর্থ বিভাগের সচিব খায়রুজ্জামান মজুমদার, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য রুহুল আমিন, দুদকের সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন, পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের সচিব আমিন উল আহসান, বিপিএটিসির রেক্টর সাঈদ মাহবুব খান, বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোকাব্বির হোসেন, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব সাঈদুর রহমান, জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমির রেক্টর ড. মুহম্মদ সহিদ উল্লাহ, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস একাডেমির রেক্টর ড. মো. ওমর ফারুক, শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষর নির্বাহী চেয়ারম্যান নাসরীন আফরোজ, বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. জয়নুল বারি, সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মুসলিম চৌধরী, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আশরাফ উদ্দিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ইশরাত চৌধুরী, বিশ্ব ব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক শরিফা খান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব জাহেদা পারভীন, ইআরডি সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য এ এম আকমল হোসেন আজাদ ও ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির মহাপরিচালক সুকেশ কুমার সরকার, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সংযুক্ত সচিব মোহাম্মদ মাহমুদুল হোসাাইন খান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতররের মহাপরিচালক মোহাম্মদ সাইদুর রহমান, যুব উন্নয়ন অধিদফতরের মহাপরিচালক গাজী মহম্মদ সাইফুজ্জামান, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান ড. লিপিকা ভদ্র, জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মো. আব্দুল কাইয়ুম, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক সালেহ আহমেদ মোজাফফর, মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের মহাপরিচালক কেয়া খান, জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মোহাম্মদ বশিরুল আলম, ওয়াশিংটন ডিসির ইকোনমিক মিনিস্টার মেহেদী হাসান, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, সরকারি কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক কাজী এনামুল হাসান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান।
আবারও সরকারের ৪৪ জন আমলাদের অপসারণের দাবিতে রাজধানীতে বিভিন্ন জায়গাতে পোস্টারিং করা হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা এসব পোস্টার সাঁটানো হয়েছে রাজধানীর তোপখানা রোড, সচিবালয়ের আশপাশ, সেগুনবাগিচা, মেট্রেরেলের পিলারসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার দেয়ালে দেয়ালে। এবার ‘জুলাই মঞ্চ’-এর ব্যানারে এসব পোস্টারিং করা হয়েছে। এর আগে একইভাবে চলতি বছরের মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে একই স্থানগুলোতে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী শিক্ষার্থীদের’ ব্যানারে সরকারের পাঁচ জন সচিব ও তিনটি অধিদফতরের তিন শীর্ষ কর্মকর্তার ছবি সম্বলিত পোস্টারিং করা হয়েছিল। ‘গণহত্যা ও ফ্যাসিবাদ কায়েমের সহযোগী আমলাদের অপসারণ চাই’ শিরোনামে এই পোস্টারিং করা হয়েছে। সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এসব পোস্টার দেখা যায়।