ঢাকা ০৩:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাসিক স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে ফ্রেশ অনন্যা এবং পিএজিএসবি’র প্যানেল আলোচনা চলছে

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:১৪:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
  • ১৪ বার

নারীদের মাসিক চলাকালে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ফ্রেশ অনন্যা এবং পিএজিএসবি’র প্যানেল আলোচনা শুরু হয়েছে। আজ শনিবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে এ প্যানেল আলোচনাটি আয়োজন করে দৈনিক আমাদের সময়।

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই)-এর জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন’ এবং পেডিয়াট্রিক অ্যান্ড অ্যাডোলেসেন্ট গাইনিকোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিএজিএসবি) পৃষ্ঠপোষকতায় ‘টুগেদার ফর এ মেনস্ট্রুয়েশন-ফ্রেন্ডলি ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক এ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

সেমিনার উদ্বোধন করেন পিএজিএসবি সভাপতি অধ্যাপক কোহিনূর বেগম। তিনি বলেন, ‘দেশে নারীদের একটি বড় অংশ পিরিয়ড নিয়ে এখনো সচেতন নয়। এটি কোন লজ্জার বিষয় না। আজকেরআয়োজনের মাধ্যমে আমরা একসঙ্গে চেষ্টা করবো এই সামাজিক ট্যাবুগুলো ভাঙতে, যেগুলো বহুদিন ধরে নারীদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘চিকিৎসক, পৃষ্ঠপোষক, গণমাধ্যম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক সংগঠনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বিশ্বাস করি-এই আলোচনা সমাজে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এটি ভবিষ্যতের প্রজন্মকে আরও সচেতন, সহানুভূতিশীল এবং স্বাস্থ্যবোধ সম্পন্ন করে তুলবে।’বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এমজিআই ডিরেক্টর ব্যারিস্টার তাসনিম মোস্তফা বলেন, ‘আমরা নারী-পুরুষ সমাজে সবাই এক সঙ্গে কাজ করি। কিন্তু পিরিয়ড নিয়ে এখনো আমাদের মধ্যে লজ্জা কাজ করছে। যা এই সময়ে এসে ভাবাই যায় না। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন করাটা খুবই জরুরী।’

সেমিনারে পিরিয়ড বিষয়ক একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপনা করেন পিএজিএসবি’র মহাসচিব অধ্যাপক গুলশান আরা। তিনি বলেন, ‘মাসিক হল একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রক্রিয়া। এই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকলে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করা সম্ভব। মাসিক সম্পর্কে কোনো ধরনের লজ্জা বা অস্বস্তি বোধ করা উচিত নয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘মাসিক চলাকালীন যোনিপথের পিএইচ লেভেল পরিবর্তিত হয় এবং এটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য আরও সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা এই ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।’

‘পিরিয়ড চলাকালে সচেতনতার অভাবে আমাদের দেশের নারীরা জরায়ু ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। গ্রামাঞ্চলে কিশোরী ও নারীরা পিরিয়ডকালীন সময়ে নোংরা কাপড় ব্যবহার করে থাকেন। পরিষ্কার কাপড় ও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার না করলে নানা সমস্যা হতে পারে। শিক্ষার্থীদের সুস্বাস্থ্যের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। মেয়েদের পিরিয়ড-বিষয়ক সব তথ্য জানতে হবে। তাহলেই মেয়েদের পথচলা সহজ হবে’, বলে জানান অন্যান্য বক্তারা।

ডা. তানিয়া রহমান মিতুল এর সঞ্চালনায় প্যানেল আলোচনায় প্রায় ৫০ জন ডাক্তার অংশগ্রহণ করেছেন। সেমিনারে আরও উপস্থিত রয়েছেন- এমজিআই সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, ডা. মো. শামসুল হক, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, অ্যাডোলেসেন্ট অ্যান্ড স্কুল হেলথ প্রোগ্রাম, এমএনসিএএইচ, ডিজিএইচএস; ডা. মো. মনজুর হোসেন, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, অ্যাডোলেসেন্ট অ্যান্ড রিপ্রোডাকটিভ হেলথ, ডিজিএফপি; আফসানা রহমান লিওনি, সাইকোলজিস্ট এবং দৈনিক আমাদের সময়ের নির্বাহী সম্পাদক মাইনুল আলম, অনলাইন ইনচার্জ মঈন বকুল ও হেড অব ডিজিটাল মার্কেটিং সরোয়ার কবির শাকিল। আলোচনায় বক্তারা পিরিয়ড-সংক্রান্ত বিভিন্ন জানা-অজানা, সামাজিক বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা এবং সেগুলো কাটিয়ে উঠতে করণীয় বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

ন্যাশনাল হাইজিন সার্ভে ২০১৮-এর তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে মাত্র ২৯ শতাংশ নারী স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে। অর্থাৎ প্রায় ৭১ শতাংশ নারী এখনও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে না। পিরিয়ডের সময় অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহার করার ফলে সার্ভিক্যাল ইনফেকশন হতে পারে। এছাড়াও অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহারের ফলে পরবর্তীতে বন্ধ্যাত্ব এমনকি ক্যান্সার-এরও ঝুঁকি থাকে। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা।

প্রসঙ্গত, ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা সুবিধাবঞ্চিত নারীদের মাঝে পিরিয়ডকালীন পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে জনসচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে দেশব্যাপী স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম, ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন ইত্যাদি। সেই সঙ্গে নারীদের পিরিয়ডের ট্যাবু ভাঙতে ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। যার অংশ হিসেবে এ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ফ্রেশ অনন্যা বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র স্যানিটারি ন্যাপকিন, যাতে রয়েছে ডাবল লেয়ারড অ্যাডভান্সড অ্যাবজর্পশন টেকনোলজি। সুবিধা ও উপযোগিতার কথা বিবেচনায় রেখে, ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এ ব্যবহার করা হয়েছে এয়ারলেইড পেপার এবং এডিএল লেয়ার। যা নিশ্চিত করে আরও দ্রুত শোষণ এবং সুরক্ষা। তাই পিরিয়ডের দিনগুলো কাটে আরও বেশি স্বস্তিতে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

মাসিক স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে ফ্রেশ অনন্যা এবং পিএজিএসবি’র প্যানেল আলোচনা চলছে

আপডেট টাইম : ০৭:১৪:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

নারীদের মাসিক চলাকালে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ফ্রেশ অনন্যা এবং পিএজিএসবি’র প্যানেল আলোচনা শুরু হয়েছে। আজ শনিবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে এ প্যানেল আলোচনাটি আয়োজন করে দৈনিক আমাদের সময়।

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই)-এর জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন’ এবং পেডিয়াট্রিক অ্যান্ড অ্যাডোলেসেন্ট গাইনিকোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিএজিএসবি) পৃষ্ঠপোষকতায় ‘টুগেদার ফর এ মেনস্ট্রুয়েশন-ফ্রেন্ডলি ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক এ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

সেমিনার উদ্বোধন করেন পিএজিএসবি সভাপতি অধ্যাপক কোহিনূর বেগম। তিনি বলেন, ‘দেশে নারীদের একটি বড় অংশ পিরিয়ড নিয়ে এখনো সচেতন নয়। এটি কোন লজ্জার বিষয় না। আজকেরআয়োজনের মাধ্যমে আমরা একসঙ্গে চেষ্টা করবো এই সামাজিক ট্যাবুগুলো ভাঙতে, যেগুলো বহুদিন ধরে নারীদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘চিকিৎসক, পৃষ্ঠপোষক, গণমাধ্যম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক সংগঠনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বিশ্বাস করি-এই আলোচনা সমাজে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এটি ভবিষ্যতের প্রজন্মকে আরও সচেতন, সহানুভূতিশীল এবং স্বাস্থ্যবোধ সম্পন্ন করে তুলবে।’বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এমজিআই ডিরেক্টর ব্যারিস্টার তাসনিম মোস্তফা বলেন, ‘আমরা নারী-পুরুষ সমাজে সবাই এক সঙ্গে কাজ করি। কিন্তু পিরিয়ড নিয়ে এখনো আমাদের মধ্যে লজ্জা কাজ করছে। যা এই সময়ে এসে ভাবাই যায় না। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন করাটা খুবই জরুরী।’

সেমিনারে পিরিয়ড বিষয়ক একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপনা করেন পিএজিএসবি’র মহাসচিব অধ্যাপক গুলশান আরা। তিনি বলেন, ‘মাসিক হল একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রক্রিয়া। এই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকলে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করা সম্ভব। মাসিক সম্পর্কে কোনো ধরনের লজ্জা বা অস্বস্তি বোধ করা উচিত নয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘মাসিক চলাকালীন যোনিপথের পিএইচ লেভেল পরিবর্তিত হয় এবং এটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের জন্য আরও সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা এই ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।’

‘পিরিয়ড চলাকালে সচেতনতার অভাবে আমাদের দেশের নারীরা জরায়ু ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। গ্রামাঞ্চলে কিশোরী ও নারীরা পিরিয়ডকালীন সময়ে নোংরা কাপড় ব্যবহার করে থাকেন। পরিষ্কার কাপড় ও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার না করলে নানা সমস্যা হতে পারে। শিক্ষার্থীদের সুস্বাস্থ্যের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। মেয়েদের পিরিয়ড-বিষয়ক সব তথ্য জানতে হবে। তাহলেই মেয়েদের পথচলা সহজ হবে’, বলে জানান অন্যান্য বক্তারা।

ডা. তানিয়া রহমান মিতুল এর সঞ্চালনায় প্যানেল আলোচনায় প্রায় ৫০ জন ডাক্তার অংশগ্রহণ করেছেন। সেমিনারে আরও উপস্থিত রয়েছেন- এমজিআই সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, ডা. মো. শামসুল হক, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, অ্যাডোলেসেন্ট অ্যান্ড স্কুল হেলথ প্রোগ্রাম, এমএনসিএএইচ, ডিজিএইচএস; ডা. মো. মনজুর হোসেন, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, অ্যাডোলেসেন্ট অ্যান্ড রিপ্রোডাকটিভ হেলথ, ডিজিএফপি; আফসানা রহমান লিওনি, সাইকোলজিস্ট এবং দৈনিক আমাদের সময়ের নির্বাহী সম্পাদক মাইনুল আলম, অনলাইন ইনচার্জ মঈন বকুল ও হেড অব ডিজিটাল মার্কেটিং সরোয়ার কবির শাকিল। আলোচনায় বক্তারা পিরিয়ড-সংক্রান্ত বিভিন্ন জানা-অজানা, সামাজিক বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা এবং সেগুলো কাটিয়ে উঠতে করণীয় বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

ন্যাশনাল হাইজিন সার্ভে ২০১৮-এর তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে মাত্র ২৯ শতাংশ নারী স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে। অর্থাৎ প্রায় ৭১ শতাংশ নারী এখনও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করে না। পিরিয়ডের সময় অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহার করার ফলে সার্ভিক্যাল ইনফেকশন হতে পারে। এছাড়াও অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহারের ফলে পরবর্তীতে বন্ধ্যাত্ব এমনকি ক্যান্সার-এরও ঝুঁকি থাকে। এর জন্য প্রয়োজন জনসচেতনতা।

প্রসঙ্গত, ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা সুবিধাবঞ্চিত নারীদের মাঝে পিরিয়ডকালীন পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে জনসচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে দেশব্যাপী স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম, ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন ইত্যাদি। সেই সঙ্গে নারীদের পিরিয়ডের ট্যাবু ভাঙতে ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। যার অংশ হিসেবে এ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ফ্রেশ অনন্যা বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র স্যানিটারি ন্যাপকিন, যাতে রয়েছে ডাবল লেয়ারড অ্যাডভান্সড অ্যাবজর্পশন টেকনোলজি। সুবিধা ও উপযোগিতার কথা বিবেচনায় রেখে, ফ্রেশ অনন্যা স্যানিটারি ন্যাপকিন-এ ব্যবহার করা হয়েছে এয়ারলেইড পেপার এবং এডিএল লেয়ার। যা নিশ্চিত করে আরও দ্রুত শোষণ এবং সুরক্ষা। তাই পিরিয়ডের দিনগুলো কাটে আরও বেশি স্বস্তিতে।