সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ মধ্যরাতে বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের যাওয়ার পর থেকেই রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ পর্যায়ে তোলপাড় শুরু হয়। ছাত্র জনতার আন্দোলনে ঘটে যায় রাজনৈতিক নানা চন্দ্র পতন। বর্তমানে থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায শারীরিক অবস্থার বিবরণ দিয়ে ঁএরকম একটা পোষ্ট দিবার জন্য দুঃখিতঁঁ শিরোনাম সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সাহেবের ছোট ছেলে ব্যারিস্টার রিয়াজ আহমেদ তুষার তার ফেসবুক আইডি থেকে পিতার জন্য দোয়া চেয়ে লেখেন। লেখাটি হুবহু দেয়া হলো।
৮২-৮৩ বৎসরের একজন বয়স্ক লোক যিনি কিনা অসুস্থতার কারণে এখন ২ মিনিট দাড়িয়ে থাকতে পারছেন না, ২ ঘন্টা বসে থাকতে পারছেন না বাধ্য হয়ে বিছানায় শুয়ে পরেন। ওজন কমতে কমতে ৫৪ কেজিতে দাড়িয়েছে, যে কারণে নিজের কোন প্যান্ট পড়তে পারছেন না বাধ্য হয়েই লুঙ্গি পড়ে থাকতে হচ্ছে। যাকে বেটার চিকিৎসার জন্য ডাক্তারগণ বোর্ড করে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন বিদেশে চিকিৎসা করানোর জন্য। যিনি রাষ্ট্রপতি হিসেবে মেয়াদ শেষ হবার পর প্রকাশ্যে বলেছেন যে উনি আর পলিটিক্সের সাথে জড়িত হবেন না এবং তারপর পলিটিক্সের সাথে কোনভাবে জড়িত হননি। আবার, যেখানে শত শত লোক বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা করাতে নিয়মিত থাইল্যান্ড যাচ্ছে সেখানে একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে থাইল্যান্ডে চিকিৎসার জন্য তিনি আসতেই পারেন।
অথচ, এ ঘটনাটাকেই এত বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে যা কল্পনাতীত। বানিয়ে মিথ্যা বলতে পারাটাকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে কিছু লোক। সকলেই দুয়া করবেন যেন তিনি সুস্থ্য হয়ে তাড়াতাড়ি দেশে ফিরে আসতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
আমি যদি মিথ্যা বলে থাকি তবে আল্লাহর লানত আমার উপর পরুক। আর যারা মিথ্যা প্রচার করছে তারা যদি তাদের কৃতকর্মের জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে তওবা না করে তবে তাদের সবার উপর আল্লাহর লানত পরুক। আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন।