যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচন পরবর্তী প্রথমবারের মতো এক আনন্দ সভায় যোগ দিলেন টিউলিপ সিদ্দিকী একথা বলেন। সেখানে কথা বললেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। মা শেখ রেহেনাকে নিয়ে ওয়েস্ট হ্যাম্পস্টেড ওমেন সেন্টারে হ্যাম্পস্টেড কিলর্বান আসনের বাঙ্গালী ভোটারদের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন তিনি। সভায় স্থানীয় ভোটররা টিউলিপকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন । এ সময় উৎফুল্ল টিউলিপ সাংবাদিকদের বলেন, প্রায় ৭৫ হাজার ভোটারের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসনে একটানা ২৩ বছর অপরাজিত থাকার পর বাঙ্গালীদের সহয়তা ও দোয়া এবার বিপুল ভোট ব্যবধানে জয় পেয়ে এমপি নির্বার্চিত হয়েছি আমি। এখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, জিউসসহ নানা ধর্ম বর্ণের মানুষের সহযোগিতায় আমি এমপি নির্বাচিত হয়েছি। তবে বাঙালিদের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি।
টিউলিপ বলেন, খালা শেখ হাসিনা লন্ডনে আসছেন চিকিৎসা করাতে। সুযোগ পেলে তার কাছ থেকে শেখার চেষ্টা করি। নানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে রাজনীতির প্রেরণা এবং খালা শেখ হাসিনা ও মার কাছ থেকেই সততা, সামাজিক মূল্যবোধ ও সাম্যের শিক্ষা পেয়েছি।
কনজারভেটিভ সরকারের সমালোচনা করে টিউলিপ বলেন, বাংলা ভাষাকে স্কুল থেকে বাদ দেয়ার চেষ্টা করছে তারা। বাংলা ভাষাকে রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করবো এবং পার্লামেন্টে কথা বলবো। বিভিন্ন দাবি আদায়ে সব সময় পাশে থাকবো বৃটিশ বাংলাদেশি কমিউনিটির।
সেখানে উপস্থিত শেখ রেহানা বলেন, বাবা বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষের জন্য কাজ করেছেন এবং বোন শেখ হাসিনা যেভাবে কাজ করছেন। টিউলিপ রাজনীতিতে এসেছে সেভাবে মানুষের জন্য কাজ করতে। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, শেখ হাসিনার বোন এবং টিউলিপের মা হিসেবে আজকে আমি গর্বিত।
টিউলিপ বলেন, নানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মা শেখ রেহানাকে যেভাবে প্রবাসী বাঙ্গালীরা সমথর্ন ও সহযোগীতা করেছেন তারাই ধারাবাহিকতায় আজকে বৃটিশ পার্লামেন্টে আমি। টিউলিপ আরো বলেন, শিকড় সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে বাংলাদেশে, এটি তো কেউ অস্বীকার করতে পারে না। আর তাই বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত এমপি দু’দেশের সেতুবন্ধন, এমনটিই মনে করা উচিত।
টিউলিপ বলেন, খালা শেখ হাসিনা লন্ডনে আসছেন চিকিৎসা করাতে। সুযোগ পেলে তার কাছ থেকে শেখার চেষ্টা করি। নানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে রাজনীতির প্রেরণা এবং খালা শেখ হাসিনা ও মার কাছ থেকেই সততা, সামাজিক মূল্যবোধ ও সাম্যের শিক্ষা পেয়েছি।
কনজারভেটিভ সরকারের সমালোচনা করে টিউলিপ বলেন, বাংলা ভাষাকে স্কুল থেকে বাদ দেয়ার চেষ্টা করছে তারা। বাংলা ভাষাকে রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করবো এবং পার্লামেন্টে কথা বলবো। বিভিন্ন দাবি আদায়ে সব সময় পাশে থাকবো বৃটিশ বাংলাদেশি কমিউনিটির।
সেখানে উপস্থিত শেখ রেহানা বলেন, বাবা বঙ্গবন্ধু যেভাবে মানুষের জন্য কাজ করেছেন এবং বোন শেখ হাসিনা যেভাবে কাজ করছেন। টিউলিপ রাজনীতিতে এসেছে সেভাবে মানুষের জন্য কাজ করতে। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে, শেখ হাসিনার বোন এবং টিউলিপের মা হিসেবে আজকে আমি গর্বিত।
টিউলিপ বলেন, নানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মা শেখ রেহানাকে যেভাবে প্রবাসী বাঙ্গালীরা সমথর্ন ও সহযোগীতা করেছেন তারাই ধারাবাহিকতায় আজকে বৃটিশ পার্লামেন্টে আমি। টিউলিপ আরো বলেন, শিকড় সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে বাংলাদেশে, এটি তো কেউ অস্বীকার করতে পারে না। আর তাই বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত এমপি দু’দেশের সেতুবন্ধন, এমনটিই মনে করা উচিত।