দেশের বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসায় ৫০ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার। এ জন্য গত ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ)। এদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের শূন্য পদের তথ্য দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয় যা ১৮ মার্চ পর্যন্ত চলার কথা থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ২৫ মার্চ পর্যন্ত করা হয়।সম্প্রতি এনটিআরসিএ পরিচালক কাজী কামরুল আহছানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৮ মার্চ পর্যন্ত দাখিল করা তথ্যে যদি কোনো ভুল-ত্রুটি থাকে, তবে তা রিকুইজিশন প্ল্যাটফর্মে সংশোধন/সংযোজন/বিয়োজন করা যাবে ২০ মার্চ সকাল ১০টা থেকে ২৫ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত।
এতে এনটিআরসিএ জানিয়েছিল, পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় এনটিআরসিএর অধিভুক্ত চাহিদা প্রদান ইচ্ছুক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নতুনভাবে চাহিদা দিতে হবে। আগে জারিকৃত কোনো গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় প্রদত্ত চাহিদা কোনোভাবেই বহাল থাকবে না। এ জন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ই-রিকুইজিশন প্রদানের তারিখ পর্যন্ত প্রাপ্ত সব শূন্যপদের চাহিদা পুনরায় দিতে হবে। অফলাইনে, হার্ডকপিতে অথবা ই-মেইলে কোনো চাহিদা গ্রহণযোগ্য হবে না।
অতি অগ্নিঝুঁকিতে রাজধানীর যেসব রেস্তোরাঁ ও শপিংমল
এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা এনটিআরসিএ ওয়েবসাইটের ই-রিকুইজিশন প্ল্যাটফর্ম নামে পাওয়া যাবে। জেলা শিক্ষা অফিসাররা ২০ মার্চ থেকে তাদের আওতাধীন সব উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ই-রিকুইজিশন ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আগামী ২৫ মার্চের মধ্যে অনলাইনে জমা দেবেন। ই-রিকুইজিশন যাচাইয়ের সময় কোনো ভুল-ত্রুটি ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে দিয়ে তা সংশোধন করে জমা দেওয়া যাবে।
এর আগে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য সংগ্রহ শুরু হয়। গত ১৮ মার্চ আবেদনের সময় শেষ হলেও ১৯ মার্চ পর্যন্ত ফি পরিশোধ করা যায়।