দিন দিন চড়ছে রোদের তাপমাত্রা। সূর্যের অতি বেগুনিরশ্মি, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। রোদ থেকে নিজের ত্বক রক্ষা ও শারীরিক সুস্থতায় নান্দনিক সব ছাতার প্রয়োজন তো রয়েছেই।
অনেকের ছাতা নেয়া ঝামেলা মনে হয়, আবার অনেকে মনে করেন যে রোদে ছাতা নিয়ে বের হলে মানুষ কি ভাববে! কিন্তু যখন কোনো একটা জিনিস আপনার সত্যিই দরকারি বা আপনার কাছে যা আরামদায়ক সেই সময় কখনো অন্যের কথা ভাববেন না। তবে লোকের চোখে লাগে এমন দৃষ্টিকটু রঙের ছাতাও ব্যবহার করবেন না আবার।
সাধারণত হালকা রঙের ছাতা কেনা ভালো। নীল, বেগুনি, গোলাপি বা হলুদ রঙের ছাতা কিনতে পারেন। তবে ছেলেরা এই রঙের ছাতা ব্যবহার করলে হয়তো একটু বেমানান লাগবে। তাই ছেলেরা কালো, সিলভার, আকাশী বা নেভিব্লু রঙের ছাতা ব্যবহার করতে পারেন। আর ছাতার রঙের ক্ষেত্রে লাল বা সবুজ ছাতা দেখতে খুব একটা ভালো দেখাবে না। বাজারে সাধারণ ছাতার পাশাপাশি বিশেষ ধরনের রোদ প্রতিরোধক ছাতাও পাওয়া যায়। এই ছাতা আপনাকে সরাসরি সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে। যাদের ত্বক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সংবেদনশীল তাদের জন্য এই ছাতা উপকারী হবে। ছাতা পাওয়া যাবে শহরের সব ছোটখাটো বাজারে। নিউমার্কেটের ব্রিজের উল্টাদিকে অনেকগুলো দোকানের মধ্যে নিচতলায় শুধু ছাতা পাওয়া যায় এমন দোকানও আছে। এখানে আপনি কাপড়ের ছাতার পাশাপাশি বাশের তৈরি নানা ডিজাইনের চায়না ছাতা পাবেন। এর ওপরটা একদম গোলাকার আর দেখতেও ভারী সুন্দর। আমাদের দেশের পাহাড়ি অঞ্চলেও এধরনের ছাতা ব্যবহার করে উপজাতীয়রা। শহরের মানুষের কাছেও এই ছাতা বেশ গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। ছাতা বানাতে ডেনিম, ওভেন, কটন ইত্যাদি ফেব্রিকের কাপড় ব্যবহার করে ছাতা বানানো হয়। বাজারে ২ ভাঁজ বা ৩ ভাঁজের ছাতা পাওয়া যায়। যা আপনি সহজেই আপনার হ্যান্ড ব্যাগে রাখতে পারবেন, হাতে রাখার ঝামেলা পোহাতে হবে না। এমনিতেও বড় ছাতার চল অনেকটা ওঠে গেছে এখন। ছাতা পাবেন আপনি বিভিন্ন দামে। ছাতার মান ও গুণভিত্তিতে এর দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে। বাজারে ছাতার দাম পড়বে সর্বনিম্ন ২০০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০০ এর উপরে। তবে এখন আপনি ঘরে বসেও অনলাইনে ছাতা কিনতে পারবেন নিজের পছন্দানুযায়ী। সাধারণত হালকা রঙের ছাতা কেনা ভালো। নীল, বেগুনি, গোলাপি বা হলুদ রঙের ছাতা কিনতে পারেন। তবে ছেলেরা এই রঙের ছাতা ব্যবহার করলে হয়তো একটু বেমানান লাগবে। তাই ছেলেরা কালো, সিলভার, আকাশী বা নেভিব্লু রঙের ছাতা ব্যবহার করতে পারেন।
আর পোশাকের সঙ্গে মিল রেখেও ছাতার রং বেছে নিতে পারেন। এতে করে আপনার ফ্যাশনেবল ‘লুকটা’ আলাদা মাত্রা পাবে। শিশু ও বয়স্কদের জন্য লম্বা ধরনের ছাতাই ভালো। শিশু কিশোরদের জন্যও পাওয়া যাচ্ছে কার্টুন আঁকা ছাতা। সেই সঙ্গে রয়েছে নানা আকৃতির ছাতা। লম্বা ডাট ওয়ালা ছাতা ছাড়াও দেশি ভাঁজ করা ফোল্ডিং ছাতা রয়েছে। ছোট ও সহজে বহনযোগ্য ছাতার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। সুইচ যুক্ত ছাতা না কিনে ম্যানুয়াল ছাতা কেনা ভালো। কারণ সুইচযুক্ত ছাতা ভেঙে গেলে সহজে মেরামত করা যায় না। কেনার সময় ছাতা খুলে ও বন্ধ করে পরীক্ষা করে নিতে ভুলবেন না। বাজারে সাধারণ ছাতার পাশাপাশি বিশেষ ধরনের রোদ প্রতিরোধক ছাতাও পাওয়া যায়। এই ছাতা আপনাকে সরাসরি সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে। যাদের ত্বক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সংবেদনশীল তাদের জন্য এই ছাতা উপকারী হবে।
সতর্কতা
* ছাতার ওপরের দিক রঙিন হলেও নিচের দিক যেন সাদা বা ধূসর হয়। কারণ এটি তাপ ও বৃষ্টি রোধ করে।
* আট শিকের ছাতা না কিনে ১০ শিকের ছাতা কেনা ভালো। এটি দীর্ঘস্থায়ী।
* অ্যালুমিনিয়াম শিকের ছাতায় সহজে মরচে পড়ে না।
* ভেজা ছাতা ভালোভাবে শুকিয়ে ভাঁজ করে রাখা উচিত। এতে অনেকদিন ছাতা ব্যবহার করা যায়।
* ছাতা কখনোই এলোমেলোভাবে ভাঁজ করা উচিত নয়।
অনেকের ছাতা নেয়া ঝামেলা মনে হয়, আবার অনেকে মনে করেন যে রোদে ছাতা নিয়ে বের হলে মানুষ কি ভাববে! কিন্তু যখন কোনো একটা জিনিস আপনার সত্যিই দরকারি বা আপনার কাছে যা আরামদায়ক সেই সময় কখনো অন্যের কথা ভাববেন না। তবে লোকের চোখে লাগে এমন দৃষ্টিকটু রঙের ছাতাও ব্যবহার করবেন না আবার।
সাধারণত হালকা রঙের ছাতা কেনা ভালো। নীল, বেগুনি, গোলাপি বা হলুদ রঙের ছাতা কিনতে পারেন। তবে ছেলেরা এই রঙের ছাতা ব্যবহার করলে হয়তো একটু বেমানান লাগবে। তাই ছেলেরা কালো, সিলভার, আকাশী বা নেভিব্লু রঙের ছাতা ব্যবহার করতে পারেন। আর ছাতার রঙের ক্ষেত্রে লাল বা সবুজ ছাতা দেখতে খুব একটা ভালো দেখাবে না। বাজারে সাধারণ ছাতার পাশাপাশি বিশেষ ধরনের রোদ প্রতিরোধক ছাতাও পাওয়া যায়। এই ছাতা আপনাকে সরাসরি সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে। যাদের ত্বক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সংবেদনশীল তাদের জন্য এই ছাতা উপকারী হবে। ছাতা পাওয়া যাবে শহরের সব ছোটখাটো বাজারে। নিউমার্কেটের ব্রিজের উল্টাদিকে অনেকগুলো দোকানের মধ্যে নিচতলায় শুধু ছাতা পাওয়া যায় এমন দোকানও আছে। এখানে আপনি কাপড়ের ছাতার পাশাপাশি বাশের তৈরি নানা ডিজাইনের চায়না ছাতা পাবেন। এর ওপরটা একদম গোলাকার আর দেখতেও ভারী সুন্দর। আমাদের দেশের পাহাড়ি অঞ্চলেও এধরনের ছাতা ব্যবহার করে উপজাতীয়রা। শহরের মানুষের কাছেও এই ছাতা বেশ গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। ছাতা বানাতে ডেনিম, ওভেন, কটন ইত্যাদি ফেব্রিকের কাপড় ব্যবহার করে ছাতা বানানো হয়। বাজারে ২ ভাঁজ বা ৩ ভাঁজের ছাতা পাওয়া যায়। যা আপনি সহজেই আপনার হ্যান্ড ব্যাগে রাখতে পারবেন, হাতে রাখার ঝামেলা পোহাতে হবে না। এমনিতেও বড় ছাতার চল অনেকটা ওঠে গেছে এখন। ছাতা পাবেন আপনি বিভিন্ন দামে। ছাতার মান ও গুণভিত্তিতে এর দাম নির্ধারণ হয়ে থাকে। বাজারে ছাতার দাম পড়বে সর্বনিম্ন ২০০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০০ এর উপরে। তবে এখন আপনি ঘরে বসেও অনলাইনে ছাতা কিনতে পারবেন নিজের পছন্দানুযায়ী। সাধারণত হালকা রঙের ছাতা কেনা ভালো। নীল, বেগুনি, গোলাপি বা হলুদ রঙের ছাতা কিনতে পারেন। তবে ছেলেরা এই রঙের ছাতা ব্যবহার করলে হয়তো একটু বেমানান লাগবে। তাই ছেলেরা কালো, সিলভার, আকাশী বা নেভিব্লু রঙের ছাতা ব্যবহার করতে পারেন।
আর পোশাকের সঙ্গে মিল রেখেও ছাতার রং বেছে নিতে পারেন। এতে করে আপনার ফ্যাশনেবল ‘লুকটা’ আলাদা মাত্রা পাবে। শিশু ও বয়স্কদের জন্য লম্বা ধরনের ছাতাই ভালো। শিশু কিশোরদের জন্যও পাওয়া যাচ্ছে কার্টুন আঁকা ছাতা। সেই সঙ্গে রয়েছে নানা আকৃতির ছাতা। লম্বা ডাট ওয়ালা ছাতা ছাড়াও দেশি ভাঁজ করা ফোল্ডিং ছাতা রয়েছে। ছোট ও সহজে বহনযোগ্য ছাতার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। সুইচ যুক্ত ছাতা না কিনে ম্যানুয়াল ছাতা কেনা ভালো। কারণ সুইচযুক্ত ছাতা ভেঙে গেলে সহজে মেরামত করা যায় না। কেনার সময় ছাতা খুলে ও বন্ধ করে পরীক্ষা করে নিতে ভুলবেন না। বাজারে সাধারণ ছাতার পাশাপাশি বিশেষ ধরনের রোদ প্রতিরোধক ছাতাও পাওয়া যায়। এই ছাতা আপনাকে সরাসরি সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে। যাদের ত্বক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সংবেদনশীল তাদের জন্য এই ছাতা উপকারী হবে।
সতর্কতা
* ছাতার ওপরের দিক রঙিন হলেও নিচের দিক যেন সাদা বা ধূসর হয়। কারণ এটি তাপ ও বৃষ্টি রোধ করে।
* আট শিকের ছাতা না কিনে ১০ শিকের ছাতা কেনা ভালো। এটি দীর্ঘস্থায়ী।
* অ্যালুমিনিয়াম শিকের ছাতায় সহজে মরচে পড়ে না।
* ভেজা ছাতা ভালোভাবে শুকিয়ে ভাঁজ করে রাখা উচিত। এতে অনেকদিন ছাতা ব্যবহার করা যায়।
* ছাতা কখনোই এলোমেলোভাবে ভাঁজ করা উচিত নয়।