হাওর বার্তা ডেস্কঃ গোপনেই বিয়েটা সেরেছিলেন তারা। বিয়ের সব সব ‘ঠিকঠাক’ই চলছিল। কিন্তু বিয়ের ১০ মাস পর ‘স্বামীর’ অভিনব প্রতারণার বিষয়টি জানতে পারেন এক তরুণী। বুঝতে পারেন তার ‘স্বামী’ আদতে পুরুষ নন, একজন নারী।
ওই তরুণী জানান, একটি ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে ওই নারীর সঙ্গে পরিচয় হয় তার। তিনি নিজেকে চিকিৎসক হিসেবে পরিচয় দেন। এক পর্যায়ে তারা বিয়ে করেন। বিয়ের পর ওই তরুণী ‘স্বামীর’ বাড়িতে এসে উঠেন।
কিন্তু দম্পতি দক্ষিণ সুমাত্রায় চলে যাওয়ার পরই ‘স্বামী’ তার পরিবারকে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকেন।
এক পর্যায়ে কনের পরিবারের সন্দেহ হয়। পরে কনে জানতে পারেন তার ‘স্বামী’ আসলে পুরুষ।
ইন্দোনেশিয়ায় অদ্ভূত বিয়ের ঘটনা অবশ্য এই প্রথম নয়। এর আগে কাজি ডেকে ছাগলকে বিয়ে করে আলোচনায় এসেছিলেন সাইফুল আরিফ নামে এক যুবক। গত বছর ইন্দোনেশিয়ার খাইরুল আনাম নামে এক যুবক রীতিমতো কাবিননামায় স্বাক্ষর করে নিজের প্রিয় রাইস কুকারকে বিয়ে করেছিলেন।