শনিবার (২৮ মে) বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সজীব রায় এ অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানে সহযোগিতা করেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তানজিরুল ইসলাম রায়হান, স্বাস্থ্য পরিদর্শক সুব্রত চক্রবর্তী, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আলী আকবর ও থানা পুলিশের উপপরিদর্শক আব্দুল হান্নান। অভিযান চলাকালে একই উপজেলার আরও ৬ প্রতিষ্ঠানকে তাদের লাইসেন্স নবায়নের জন্য এক মাস সময় দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, শনিবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দুর্গাপুর পৌর শহরে থাকা নিবন্ধনহীন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে অভিযানে চালায় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। অভিযান চলাকালে নিবন্ধন না থাকায় সেবা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক, সততা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক, নিরাপদ ডায়াগনস্টিক, তাহমিনা ডায়াগনস্টিক, ইডেন ডায়াগনস্টিক, হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক, সোমেশ্বরী ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক, রাফিয়া ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক, তালুকদার ক্লিনিক, জয়া হেলথ কেয়ার ক্লিনিক ও পপুলার স্বাস্থ্য সেবা সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সজীব রায় বলেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশে দুর্গাপুর পৌর শহরের ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করেছি। এ সময় নিবন্ধন না থাকায় ১১টি প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ, একটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও ৬টি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স নবায়নের জন্য এক মাস সময় দিয়েছি।