প্রস্তাবিত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে কার্যকর হলে বেশ কিছু পণ্যের দাম যেমন বাড়ানো হবে, তেমনি কমানো হবে আরো বেশ কিছু পন্যের দাম। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বাজেট বক্তব্যে এই প্রস্তাবনা দিয়েছেন। বাজেটে যে সব পণ্যের দাম কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য। তবে অধিকাংশ সৌখিন পন্যের দাম কমছে।
হাঁস-মুরগী ও গবাদি পশুর খাদ্য : হাঁস-মুরগী ও গবাদি পশুর খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার্য কাচাঁমালের ওপর শুল্ক অব্যাহতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ফলে দাম কমতে পারে পশু খাদ্যের।
ওষুধ : ওষুধ শিল্পের কাঁচামালের শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব রাখা হয়েছে। ফলে দাম কমতে পারে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের।
দিয়াশলাই : দিয়াশলাইয়ের সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হযেছে। এতে করে দিয়াশলাইয়ের দাম কমতে পারে।
সাবান-ডিটারজেন্ট : সাবান ও ডিটারজেন্টের তৈরিতে ব্যবহৃত পণ্য আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।
মশার কয়েল-এরোসল : মশার কয়েল, এরোসলের ওপর সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। এতে আগামীতে এ সব পণ্যের দাম কমতে পারে।
টিস্যু পেপার : টয়লেট পেপার, টিস্যু পেপার, টাওয়েল বা ন্যাপকিন পেপার বা সমজাতীয় পণ্য, গৃহস্থালী, সেনিটারি বা অনুরূপ কাজে ব্যবহৃত টিস্যুর সম্পূরক শুল্ক ৪৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
ছাপানো বই : ছাপানো বই, লিফলেট, ছাপানো ছবি, ফটোগ্রাফসহ অন্যান্য ছাপানো পণ্যসামগ্রীর সম্পূরক শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল সিম : বিভিন্ন মোবাইল অপারেটদের সিমকার্ড ইস্যু ও প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৩০০ টাকা ও ১০০ টাকা শুল্ক প্রযোজ্য রয়েছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার সহজলভ্য করার লক্ষ্যে সিমকার্ড ইস্যু ও প্রতিস্থাপন উভয় ক্ষেত্রেই কমিয়ে ১০০ টাকা শুল্ক ধার্য করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে নতুন সিমকার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে দাম কমতে পারে।
প্লাস্টিক পণ্য : প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম কমতে পারে। কারণ প্রস্তাবিত বাজেটে প্লাস্টিকের তৈরি সেলফ, প্লেট, শীট, ফিল্ম ইত্যাদি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্লাস্টিকের তৈরি দরজা, জানালা ফ্রেমের সম্পূরক শুল্ক কমানো হয়েছে।
ক্যামেরা : তথ্যপ্রযুক্তিতে ব্যবহার্য ক্যামেরার দামও কমবে। প্রস্তাবিত বাজেটে তথ্যপ্রযুক্তিতে ব্যবহার্য ক্যামেরার শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
চকলেট : প্রস্তাবিত বাজেটে চকলেটের কাচাঁমালসহ ফিনিসড চকলেটের সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে চকলেট ও ওয়েফারের দাম কমতে পারে।
দেশীয় খেলনা : বাংলাদেশে খেলনা প্রস্তুত শিল্পের বিপুল সম্ভাবনাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য খেলনা উপকরণে আমদানিতে শুল্ক ও মূসক কমানো হয়েছে। খেলনা তৈরিতে ব্যবহার্য অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ আমদারিতে শর্তসাপেক্ষে পাঁচ শতাংশের অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক এবং মুসক হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। ফলে দেশীয় খেলনার দাম কমতে পারে।
হাঁস-মুরগী ও গবাদি পশুর খাদ্য : হাঁস-মুরগী ও গবাদি পশুর খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহার্য কাচাঁমালের ওপর শুল্ক অব্যাহতি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ফলে দাম কমতে পারে পশু খাদ্যের।
ওষুধ : ওষুধ শিল্পের কাঁচামালের শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব রাখা হয়েছে। ফলে দাম কমতে পারে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের।
দিয়াশলাই : দিয়াশলাইয়ের সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হযেছে। এতে করে দিয়াশলাইয়ের দাম কমতে পারে।
সাবান-ডিটারজেন্ট : সাবান ও ডিটারজেন্টের তৈরিতে ব্যবহৃত পণ্য আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।
মশার কয়েল-এরোসল : মশার কয়েল, এরোসলের ওপর সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। এতে আগামীতে এ সব পণ্যের দাম কমতে পারে।
টিস্যু পেপার : টয়লেট পেপার, টিস্যু পেপার, টাওয়েল বা ন্যাপকিন পেপার বা সমজাতীয় পণ্য, গৃহস্থালী, সেনিটারি বা অনুরূপ কাজে ব্যবহৃত টিস্যুর সম্পূরক শুল্ক ৪৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
ছাপানো বই : ছাপানো বই, লিফলেট, ছাপানো ছবি, ফটোগ্রাফসহ অন্যান্য ছাপানো পণ্যসামগ্রীর সম্পূরক শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল সিম : বিভিন্ন মোবাইল অপারেটদের সিমকার্ড ইস্যু ও প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৩০০ টাকা ও ১০০ টাকা শুল্ক প্রযোজ্য রয়েছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার সহজলভ্য করার লক্ষ্যে সিমকার্ড ইস্যু ও প্রতিস্থাপন উভয় ক্ষেত্রেই কমিয়ে ১০০ টাকা শুল্ক ধার্য করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে নতুন সিমকার্ড ক্রয়ের ক্ষেত্রে দাম কমতে পারে।
প্লাস্টিক পণ্য : প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম কমতে পারে। কারণ প্রস্তাবিত বাজেটে প্লাস্টিকের তৈরি সেলফ, প্লেট, শীট, ফিল্ম ইত্যাদি পণ্যের সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্লাস্টিকের তৈরি দরজা, জানালা ফ্রেমের সম্পূরক শুল্ক কমানো হয়েছে।
ক্যামেরা : তথ্যপ্রযুক্তিতে ব্যবহার্য ক্যামেরার দামও কমবে। প্রস্তাবিত বাজেটে তথ্যপ্রযুক্তিতে ব্যবহার্য ক্যামেরার শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
চকলেট : প্রস্তাবিত বাজেটে চকলেটের কাচাঁমালসহ ফিনিসড চকলেটের সম্পূরক শুল্ক ৩০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে চকলেট ও ওয়েফারের দাম কমতে পারে।
দেশীয় খেলনা : বাংলাদেশে খেলনা প্রস্তুত শিল্পের বিপুল সম্ভাবনাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য খেলনা উপকরণে আমদানিতে শুল্ক ও মূসক কমানো হয়েছে। খেলনা তৈরিতে ব্যবহার্য অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ আমদারিতে শর্তসাপেক্ষে পাঁচ শতাংশের অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক এবং মুসক হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। ফলে দেশীয় খেলনার দাম কমতে পারে।