ঢাকা ১০:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বয়স ৮৬, শারীরিক কসরত দেখিয়ে চালান ২০ জনের সংসার

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০২:৪৩:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৩৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মাত্র আট বছর বয়সে খেলা দেখানো শুরু করেছিলেন। কখনা লাঠিখেলা আবার কখনো দড়ির উপর দিয়ে হেঁটে চলে যাওয়া দেখাতেন।

৮৬ বছর বয়সে এসেও খেলা দেখানো বন্ধ করেননি। এমনকী ওই নারীর উৎসাহে সামান্য ভাটা পড়েনি।

তিনি ভারতের পুণের শান্তা বালু পাওয়ার।

গোসাভি বস্তির রাস্তায় খেলা দেখানো শান্তা পুণেতে ব্যাপক জনপ্রিয়। লাঠিখেলা দেখিয়ে উপার্জন করা টাকায় ২০ সদস্যের পরিবার চালান তিনি। শুধু রাস্তায় খেলা দেখান না শান্তা; নিজস্ব একটি অ্যাকাডেমিও রয়েছে।

সেখানে তিনি শিশুদের মার্শাল আর্টস শেখান। ২০২০ সালে যখন শান্তার লাঠিখেলা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, তখন অনেকে তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন।

তাদের মধ্যে রীতেশ দেশমুখ এবং সোনু সুদ ছিলেন। তাঁরাই শান্তাকে এই অ্যাকাডেমি গড়তে সাহায্য করেন।

তবে ভারতে করোনাভাইরাস মহামারির বাড়বাড়ন্ত এবং ছেলের চাকরি হারানোর জন্য তিনি আবারও রাস্তায় নেমে খেলা দেখাতে বাধ্য হয়েছেন।

বাধার মুখে পড়লে অবশ্য শান্তা সব সময় আলাদা শক্তি পান। শান্তা বলেন, আমি যত দিন বেঁচে আছি, বাচ্চাদের কখনো খালি পেটে থাকতে হবে না।
সূত্র: আনন্দবাজার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

বয়স ৮৬, শারীরিক কসরত দেখিয়ে চালান ২০ জনের সংসার

আপডেট টাইম : ০২:৪৩:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২২

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মাত্র আট বছর বয়সে খেলা দেখানো শুরু করেছিলেন। কখনা লাঠিখেলা আবার কখনো দড়ির উপর দিয়ে হেঁটে চলে যাওয়া দেখাতেন।

৮৬ বছর বয়সে এসেও খেলা দেখানো বন্ধ করেননি। এমনকী ওই নারীর উৎসাহে সামান্য ভাটা পড়েনি।

তিনি ভারতের পুণের শান্তা বালু পাওয়ার।

গোসাভি বস্তির রাস্তায় খেলা দেখানো শান্তা পুণেতে ব্যাপক জনপ্রিয়। লাঠিখেলা দেখিয়ে উপার্জন করা টাকায় ২০ সদস্যের পরিবার চালান তিনি। শুধু রাস্তায় খেলা দেখান না শান্তা; নিজস্ব একটি অ্যাকাডেমিও রয়েছে।

সেখানে তিনি শিশুদের মার্শাল আর্টস শেখান। ২০২০ সালে যখন শান্তার লাঠিখেলা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, তখন অনেকে তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন।

তাদের মধ্যে রীতেশ দেশমুখ এবং সোনু সুদ ছিলেন। তাঁরাই শান্তাকে এই অ্যাকাডেমি গড়তে সাহায্য করেন।

তবে ভারতে করোনাভাইরাস মহামারির বাড়বাড়ন্ত এবং ছেলের চাকরি হারানোর জন্য তিনি আবারও রাস্তায় নেমে খেলা দেখাতে বাধ্য হয়েছেন।

বাধার মুখে পড়লে অবশ্য শান্তা সব সময় আলাদা শক্তি পান। শান্তা বলেন, আমি যত দিন বেঁচে আছি, বাচ্চাদের কখনো খালি পেটে থাকতে হবে না।
সূত্র: আনন্দবাজার।