ঢাকা ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুলশানে ৩ কোটি টাকার বিএমডব্লিউ গাড়ি আটক

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১২:২৬:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০১৬
  • ৩৫৪ বার

শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা তিন কোটি টাকা দামের বিএমডব্লিউ এক্স—ফাইভ মডেলের একটি গাড়ি রাজধানীর গুলশান থেকে আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। মঙ্গলবার রাজধানীর কাকরাইলে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গাড়ি আটকের কথা জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।

তিনি বলেন, যাদের কাছে অবৈধ গাড়ি আছে তাদের দ্রুত গাড়ি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে অবৈধ গাড়িগুলো প্রকৃত শুল্কায়ন করে ছেড়ে দেয়া হবে। আর যারা জমা দেবেন না, তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা হবে।

এসময় জানানো হয়, এধরনের তিন শতাধিক বিলাস বহুল গাড়ি বিগত ২০১০ থেকে ২০১৩ সালে ‘কার্নেট ডি প্যাসেঞ্জার’ সুবিধায় দেশে প্রবেশ করে। এর মধ্যে দেড় শতাধিক গাড়ি জাল দলিল ও ভুয়া রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ব্যবহার হচ্ছে। এসব গাড়ি ও মালিকদের খুঁজছে শুল্ক গোয়েন্দারা।

একটি অভিযোগের ভিত্তিতে গত সোমবার রাত ৮ টায় গুলশানে অবস্থিত একজন ব্যবসাযীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিএমডব্লিউ এক্স—ফাইভ মডেলের একটি গাড়ি আটক করে শুল্ক গোয়েন্দা। গাড়িটির ভুয়া দলিল ও কাগজপত্র দিয়ে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি—বিআরটিএর কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশন নেওয়া হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

গুলশানে ৩ কোটি টাকার বিএমডব্লিউ গাড়ি আটক

আপডেট টাইম : ১২:২৬:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০১৬

শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আমদানি করা তিন কোটি টাকা দামের বিএমডব্লিউ এক্স—ফাইভ মডেলের একটি গাড়ি রাজধানীর গুলশান থেকে আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। মঙ্গলবার রাজধানীর কাকরাইলে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গাড়ি আটকের কথা জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।

তিনি বলেন, যাদের কাছে অবৈধ গাড়ি আছে তাদের দ্রুত গাড়ি জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে অবৈধ গাড়িগুলো প্রকৃত শুল্কায়ন করে ছেড়ে দেয়া হবে। আর যারা জমা দেবেন না, তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা হবে।

এসময় জানানো হয়, এধরনের তিন শতাধিক বিলাস বহুল গাড়ি বিগত ২০১০ থেকে ২০১৩ সালে ‘কার্নেট ডি প্যাসেঞ্জার’ সুবিধায় দেশে প্রবেশ করে। এর মধ্যে দেড় শতাধিক গাড়ি জাল দলিল ও ভুয়া রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ব্যবহার হচ্ছে। এসব গাড়ি ও মালিকদের খুঁজছে শুল্ক গোয়েন্দারা।

একটি অভিযোগের ভিত্তিতে গত সোমবার রাত ৮ টায় গুলশানে অবস্থিত একজন ব্যবসাযীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বিএমডব্লিউ এক্স—ফাইভ মডেলের একটি গাড়ি আটক করে শুল্ক গোয়েন্দা। গাড়িটির ভুয়া দলিল ও কাগজপত্র দিয়ে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি—বিআরটিএর কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশন নেওয়া হয়েছে।