ঢাকা ০৮:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সেতাবগঞ্জ চিনিকলে চুরি : সাময়িক বরখাস্ত ৩

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:২৬:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০১৬
  • ৫০০ বার

দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জ চিনিকলের স্টোর থেকে প্রায় ১৫ লাখ টাকার তেল মবিল ও গ্রিজ চুরির ঘটনায় ৩ কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার দুপুরে সেতাবগঞ্জ চিনিকলের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. হামিদুল ইসলাম জানান, গত ২৪ মার্চ স্টোর অফিসার ধীরেন চন্দ্র রায়ের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টোর কিপার মো. আসাদুজ্জামান, পোর্টার মানিক চন্দ্র ধর ও মধু সুদন রায়কে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ডিজিএম ফার্ম মো. আল ইমরানকে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা আল ইমরানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ১৮ হাজার লিটার তেলের মধ্যে প্রায় ৬ হাজার লিটার তেল মজুদ রয়েছে। বাকী ১২ হাজার লিটার তেল ও কয়েক ড্রাম মবিল এবং গ্রিজের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা আগামী ১সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিব।
চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আব্দুর রশিদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, তদন্ত শেষ না হলে এ ব্যাপারে কিছু বলা যাবে না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

সেতাবগঞ্জ চিনিকলে চুরি : সাময়িক বরখাস্ত ৩

আপডেট টাইম : ১১:২৬:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০১৬

দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জ চিনিকলের স্টোর থেকে প্রায় ১৫ লাখ টাকার তেল মবিল ও গ্রিজ চুরির ঘটনায় ৩ কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্তের পাশাপাশি ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার দুপুরে সেতাবগঞ্জ চিনিকলের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. হামিদুল ইসলাম জানান, গত ২৪ মার্চ স্টোর অফিসার ধীরেন চন্দ্র রায়ের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টোর কিপার মো. আসাদুজ্জামান, পোর্টার মানিক চন্দ্র ধর ও মধু সুদন রায়কে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ডিজিএম ফার্ম মো. আল ইমরানকে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা আল ইমরানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ১৮ হাজার লিটার তেলের মধ্যে প্রায় ৬ হাজার লিটার তেল মজুদ রয়েছে। বাকী ১২ হাজার লিটার তেল ও কয়েক ড্রাম মবিল এবং গ্রিজের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা আগামী ১সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিব।
চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আব্দুর রশিদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, তদন্ত শেষ না হলে এ ব্যাপারে কিছু বলা যাবে না।