ঢাকা ০৮:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রসায়নে নোবেল পেলেন ২ নারী

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪১:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ অক্টোবর ২০২০
  • ১৮৭ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ চলতি বছর রসায়নে নোবেল পেলেন দুই নারী। জিন সম্পাদনা প্রক্রিয়া উন্নয়নের জন্য ইমানুয়েল কারপেন্টিয়ার এবং জেনিফার এ ডোডনাকে এই পদক দেওয়ার কথা বুধবার ঘোষণা করেছে নোবেল কমিটি।

এই দুজনের মধ্যে ইমানুয়েল জার্মানির বার্লিনের ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইউনিট ফর দ্য সায়েন্স অব প্যাথজেনসের শিক্ষক। জেনিফার এ ডোডনা আছে যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলির ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়াতে।

নোবেল কমিটি তাদের বিবৃতিতে বলেছে, ইমানুয়েল কার্পেন্টিয়ার এবং জেনিফার এ ডোন্ডা জিন প্রযুক্তির সূক্ষ্ম সরঞ্জাম আবিষ্কার করেছেন : সিআরআইএসপিআর/সিএএস ৯ জিন সম্পাদনা ব্যবস্থা। এটি ব্যবহার করে গবেষকরা অত্যন্ত নির্ভুলভাবে প্রাণি, উদ্ভিদ ও অণুজীবের ডিএনএ পরিবর্তন করতে সক্ষম। জীবন-বিজ্ঞানের ওপর এই প্রযুক্তি বৈপ্লবিক প্রভাব ফেলেছে। এটি নতুন ক্যান্সার থেরাপিতে অবদান রাখছে। বংশগত রোগ চিকিৎসার যে স্বপ্ন বিজ্ঞানীরা দেখে আসছেন তাকে হয়তো বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে।

১৯১১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত রসায়নে মাত্র চার নারী নোবেল জিতেছিলেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে ইসরায়েলের আডা ই ওনাথকে ‘জীব কোষে অবস্থিত রাইবোজোমের গঠন ও ক্রিয়া’ নিয়ে কাজ করায় নোবেল দেওয়া হয়েছিল।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

রসায়নে নোবেল পেলেন ২ নারী

আপডেট টাইম : ০৬:৪১:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ অক্টোবর ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ চলতি বছর রসায়নে নোবেল পেলেন দুই নারী। জিন সম্পাদনা প্রক্রিয়া উন্নয়নের জন্য ইমানুয়েল কারপেন্টিয়ার এবং জেনিফার এ ডোডনাকে এই পদক দেওয়ার কথা বুধবার ঘোষণা করেছে নোবেল কমিটি।

এই দুজনের মধ্যে ইমানুয়েল জার্মানির বার্লিনের ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইউনিট ফর দ্য সায়েন্স অব প্যাথজেনসের শিক্ষক। জেনিফার এ ডোডনা আছে যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলির ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়াতে।

নোবেল কমিটি তাদের বিবৃতিতে বলেছে, ইমানুয়েল কার্পেন্টিয়ার এবং জেনিফার এ ডোন্ডা জিন প্রযুক্তির সূক্ষ্ম সরঞ্জাম আবিষ্কার করেছেন : সিআরআইএসপিআর/সিএএস ৯ জিন সম্পাদনা ব্যবস্থা। এটি ব্যবহার করে গবেষকরা অত্যন্ত নির্ভুলভাবে প্রাণি, উদ্ভিদ ও অণুজীবের ডিএনএ পরিবর্তন করতে সক্ষম। জীবন-বিজ্ঞানের ওপর এই প্রযুক্তি বৈপ্লবিক প্রভাব ফেলেছে। এটি নতুন ক্যান্সার থেরাপিতে অবদান রাখছে। বংশগত রোগ চিকিৎসার যে স্বপ্ন বিজ্ঞানীরা দেখে আসছেন তাকে হয়তো বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে এই প্রযুক্তির মাধ্যমে।

১৯১১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত রসায়নে মাত্র চার নারী নোবেল জিতেছিলেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালে ইসরায়েলের আডা ই ওনাথকে ‘জীব কোষে অবস্থিত রাইবোজোমের গঠন ও ক্রিয়া’ নিয়ে কাজ করায় নোবেল দেওয়া হয়েছিল।