দুধ থেকে যত প্রকার সুস্বাদু খাবার তৈরি হয় এরমধ্যে ঘি অন্যতম। গন্ধে, স্বাদে ও পুষ্টিতে এই খাবারটি অনন্য। বিভিন্ন খাবার সঙ্গে মিশিয়ে খেলে অন্যরকম স্বাদ পাওয়া যায়। তাছাড়া ঘি-এ ভাজা খাবারের তুলনাই হয় না। চলুন জেনে নেওয়া যাক ঘি-এর স্বাস্থ্যগত সুফল।
-ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বকের আদ্রতা রক্ষা করে ঘি। অল্প পরিমাণে তরল ঘি চুলের তেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় ঘি চমৎকার কাজ করে।
– ঘি-এ ভিটামিন-এ রয়েছে, যা চোখের জন্য খুবই উপকারী। চোখের নিয়ন্ত্রণে এবং গ্লুকোমা রোগীদের জন্য ঘি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
– হাড়ের জয়েন্ট শক্তিশালী করে এবং পর্যাপ্ত তৈলাক্ততা সরবরাহ করে ঘি।
– ফ্রি র্যাডিক্যালসের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে ঘি।
– শরীরের পোড়া অংশের উপশমে ঘি ভালো কাজ করে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, তীক্ষ্ণ মস্তিষ্ক তৈরিতে ঘি খুব উপকারী। তাছাড়া, স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ঘি।
– ঘি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এ উপাদান অন্যান্য খাবারের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের সঙ্গে মিশে রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়।