ঢাকা ১২:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৪ অক্টোবর থেকে ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রে ইলিশ-সহ সব মাছ ধরা ২২ দিন নিষিদ্ধ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৬:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ২০০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রজনন মৌসুমের জন্য ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে ইলিশের বিপণন, পরিবহন, বেচাকেনা ও মজুদ।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মৎস্য ভবনে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে ইলিশের যে সাফল্য এসেছে তা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। দেশের সব মানুষ এ কৃতিত্বের দাবিদার। আমাদের আন্তরিকতা, সততা, নিষ্ঠা এবং আইনের কঠোর প্রয়োগের কারণে এ বছর ইলিশ আহরণে সাফল্য এসেছে। জাটকা সংরক্ষণ, মা ইলিশ সংরক্ষণ, অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠা, জাটকা নিধন বন্ধে কঠোর অবস্থান এবং মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধকালীন অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে ইলিশের এ সাফল্য। ইলিশ উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্যের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।’

মন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমাদের সফলতার একটি প্রতীকের নাম ইলিশ। ইলিশ এখন পররাষ্ট্রনীতিতেও ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের ইলিশ পেতে চায় সারা বিশ্ব।’ রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা বিলুপ্তপ্রায় মাছ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সাফল্য দেখাতে পারছি। এ জন্য ময়মনসিংহের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে মাছের জিন ব্যাংক স্থাপন করা হয়েছে। বাঙালির নিজস্ব যে মাছ, তা আবার ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে আমাদের বিজ্ঞানীরা সফল হয়েছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

১৪ অক্টোবর থেকে ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রে ইলিশ-সহ সব মাছ ধরা ২২ দিন নিষিদ্ধ

আপডেট টাইম : ১০:৩৬:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রজনন মৌসুমের জন্য ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে ইলিশের বিপণন, পরিবহন, বেচাকেনা ও মজুদ।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মৎস্য ভবনে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে ইলিশের যে সাফল্য এসেছে তা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। দেশের সব মানুষ এ কৃতিত্বের দাবিদার। আমাদের আন্তরিকতা, সততা, নিষ্ঠা এবং আইনের কঠোর প্রয়োগের কারণে এ বছর ইলিশ আহরণে সাফল্য এসেছে। জাটকা সংরক্ষণ, মা ইলিশ সংরক্ষণ, অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠা, জাটকা নিধন বন্ধে কঠোর অবস্থান এবং মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধকালীন অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে ইলিশের এ সাফল্য। ইলিশ উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্যের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।’

মন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমাদের সফলতার একটি প্রতীকের নাম ইলিশ। ইলিশ এখন পররাষ্ট্রনীতিতেও ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের ইলিশ পেতে চায় সারা বিশ্ব।’ রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা বিলুপ্তপ্রায় মাছ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সাফল্য দেখাতে পারছি। এ জন্য ময়মনসিংহের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে মাছের জিন ব্যাংক স্থাপন করা হয়েছে। বাঙালির নিজস্ব যে মাছ, তা আবার ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে আমাদের বিজ্ঞানীরা সফল হয়েছেন।