ঢাকা ০৭:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২৫ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এটা খালেদার রাজনৈতিক শয়তানি : ইনু

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:৩৮:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫
  • ৩৬০ বার

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক তুলেছেন, এটা তার পাগলামি নয়, এটা তার রাজনৈতিক শয়তানি। শুক্রবার কুষ্টিয়ার কুমারখালীর কয়া ইসলামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫০ বছর পূর্তির সুবর্ণ জয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা রক্ত ও নারীর সম্ভ্রম দিয়ে স্বাধীনতা এনেছি। সেই স্বাধীনতা নিয়ে যারা কটাক্ষ করে তারা বাংলাদেশের সাথে বেঈমানি করছে। বেগম জিয়া পিঠ বাঁচাতে চান। আগুন যুদ্ধে মানুষ পোড়ানোর মামলা থেকে বাঁচতে চান। তিনি বলেন, বেগম জিয়া যখন মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করছেন তখন আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এ দেশে আর কখনো সামরিক বা রাজাকার যুদ্ধাপরাধী জেএমবির সরকার হতে দেব না। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কয়া ইসলামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবিএম বদিউজ্জামান, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালে প্রথম প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন মালিথা প্রমুখ। এসময় বিদ্যালয়ের প্রত্যেক ব্যাচের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

এটা খালেদার রাজনৈতিক শয়তানি : ইনু

আপডেট টাইম : ১১:৩৮:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫

তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক তুলেছেন, এটা তার পাগলামি নয়, এটা তার রাজনৈতিক শয়তানি। শুক্রবার কুষ্টিয়ার কুমারখালীর কয়া ইসলামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫০ বছর পূর্তির সুবর্ণ জয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা রক্ত ও নারীর সম্ভ্রম দিয়ে স্বাধীনতা এনেছি। সেই স্বাধীনতা নিয়ে যারা কটাক্ষ করে তারা বাংলাদেশের সাথে বেঈমানি করছে। বেগম জিয়া পিঠ বাঁচাতে চান। আগুন যুদ্ধে মানুষ পোড়ানোর মামলা থেকে বাঁচতে চান। তিনি বলেন, বেগম জিয়া যখন মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করছেন তখন আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এ দেশে আর কখনো সামরিক বা রাজাকার যুদ্ধাপরাধী জেএমবির সরকার হতে দেব না। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কয়া ইসলামিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবিএম বদিউজ্জামান, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালে প্রথম প্রধান শিক্ষক আবুল হোসেন মালিথা প্রমুখ। এসময় বিদ্যালয়ের প্রত্যেক ব্যাচের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।