ঢাকা ১২:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুন্সীগঞ্জে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে আফিম চাষ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:৩৪:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ ২০২০
  • ২২২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের চরবানিয়ালে বিস্তীর্ন এলাকাজুড়ে পপি (আফিম) চাষের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় তিন একর জায়গায় পপি চাষ করা হলেও সেখানে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পপি ক্ষেতের কোনো মালিককে না পেয়ে আলামত হিসেবে পপি গাছ জব্দ করে।

রবিবার দুপুরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিন এর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

সহকারি কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিন জানান, খবর পেয়ে আমরা যখন চরবানিয়ালে যাই সেখানে বিস্তীর্ণ এলাকায় পপি (আফিম) চাষ হয়েছে দেখতে পাই। কিন্তু, ক্ষেতের কোনো মালিককে পাওয়া যায়নি আর ক্ষেতের ফসল আগেই কেউ নষ্ট করে দিয়েছে। সেগুলো আর ব্যবহার উপযোগী নেই। আলামত হিসেবে আমরা কিছু পপি (আফিম) গাছ জব্দ করেছি।

তিনি  জানান, যেহেতু পাঁচ কেজি পরিমাণের চেয়ে বেশি তাই এটি এখন আর ভ্রাম্যমাণ আদালতের এখতিয়ারে নেই। পুলিশ নিয়মিত মামলা রুজু করবে।

এদিকে বাংলাবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন পির জানান, খুরশেদ ও মিজান নামে দুই ব্যক্তি প্রায় ৩ একর জমিতে পপি (আফিম) চাষ করেছে। তারা এলাকায় অনেক খারাপ কাজ করে থাকে। তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবী জানান। জব্দকৃত পপি গাছ পরীক্ষার জন্য কৃষি অধিদপ্তরে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

মুন্সীগঞ্জে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে আফিম চাষ

আপডেট টাইম : ০৯:৩৪:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের চরবানিয়ালে বিস্তীর্ন এলাকাজুড়ে পপি (আফিম) চাষের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় তিন একর জায়গায় পপি চাষ করা হলেও সেখানে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পপি ক্ষেতের কোনো মালিককে না পেয়ে আলামত হিসেবে পপি গাছ জব্দ করে।

রবিবার দুপুরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিন এর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

সহকারি কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিন জানান, খবর পেয়ে আমরা যখন চরবানিয়ালে যাই সেখানে বিস্তীর্ণ এলাকায় পপি (আফিম) চাষ হয়েছে দেখতে পাই। কিন্তু, ক্ষেতের কোনো মালিককে পাওয়া যায়নি আর ক্ষেতের ফসল আগেই কেউ নষ্ট করে দিয়েছে। সেগুলো আর ব্যবহার উপযোগী নেই। আলামত হিসেবে আমরা কিছু পপি (আফিম) গাছ জব্দ করেছি।

তিনি  জানান, যেহেতু পাঁচ কেজি পরিমাণের চেয়ে বেশি তাই এটি এখন আর ভ্রাম্যমাণ আদালতের এখতিয়ারে নেই। পুলিশ নিয়মিত মামলা রুজু করবে।

এদিকে বাংলাবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন পির জানান, খুরশেদ ও মিজান নামে দুই ব্যক্তি প্রায় ৩ একর জমিতে পপি (আফিম) চাষ করেছে। তারা এলাকায় অনেক খারাপ কাজ করে থাকে। তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবী জানান। জব্দকৃত পপি গাছ পরীক্ষার জন্য কৃষি অধিদপ্তরে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।