ঢাকা ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৯:১৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • ২৪২ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রিন্সিপাল আসাদুল হক। একজন শিক্ষাবিদ রাজনীতিক। সব মানুষই স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নের পথে হেঁটে তার গন্তব্যে পেঁৗছে। ভিন্ন ভিন্ন জনের স্বপ্নের আঙিনা ভিন্ন ভিন্ন।
প্রিন্সিপাল আসাদুল হক। মানুষ, সমাজ ও রাষ্ট্র চিন্তা যার আধার। মানুষের মাঝেই বেঁচে থাকতে চান তিনি। তাদের জন্যই আমৃত্যু কাজ করে যাবেন এটি তার দৃঢ় প্রত্যয়।
একজন মানুষ গড়ার কারিগর, যে তার সুনিপুণ হাতে অত্যন্ত দরদ দিয়ে কাজটি করে গেছেন দীঘির্দন ধরে।
তেজগঁা মহিলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ তিনি। ছাত্রী, শিক্ষক, সাধারণ কমর্চারী সবার প্রিয় অতি আপনজন ছিলেন তিনি।
৪০টি ফাগুন তিনি কাটিয়ে দিলেন তিনি বেসরকারি শিক্ষক, কমর্চারীদের অধিকার ও পেশাগত মযার্দা রক্ষার আন্দলনে। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূণর্ অবদান রাখার পাশাপাশি এলাকার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষার উন্নয়নে অবিরাম প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে যাচ্ছেন তিনি।
সমাজসেবার পাশাপাশি তিনি একজন সফল ব্যবসায়ীও বটে। প্রিন্সিপাল হোল্ডিং লি. ও রেইনফরেস্ট রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান তিনি।
সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় ভাড়ার টাকায় ফ্ল্যাট এবং ৩৪৭২ টাকা মাসিক কিস্তিতে ল্যান্ড শেয়ার কেনার ব্যবস্থা রেখেছেন তিনি। ব্যবসায়ে সচ্ছতা রাখার জন্য ৪০% টাকা পরিশোধ সাপেক্ষে জমি রেজিস্ট্রি করে দেবেন তিনি বাকি টাকা কিস্তিতে দেবার সুযোগ থাকছে। ব্যবসা কিংবা রাজনীতি তার সব কমর্কা সাধারণ মানুষের কল্যাণ চিন্তায়।
রাজনীতিকে তিনি মনে করেন গণমানুষের স্বপ্ন পূরণের মাধ্যম। এই মানুষগুলোর স্বপ্ন পূরণ আর জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানোর নিমিত্তে রাজনীতিতে তার পদযাত্রা। রাজনীতি আর পেশাগত অবস্থান থেকে বিগত বছরগুলো গণমানুষের কল্যাণে নিবেদন করেছেন তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই সাধারণ মানুষের সুখে-দুঃখে, বিপদে-আপদে তাদের পাশে থাকার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।
এই অকুতোভয় পরোপকারী মানুষটির জন্ম ১৯৫৩ সালের ১ জুলাই। কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানাধীন নিয়ামতপুর ইউনিয়নের মুড়িকান্দি গ্রামে। মরহুম আব্দুল করিম ফকির ও মরহুমা জয়তুন বানুর সুযোগ্য ছেলে প্রিন্সিপাল আসাদুল হক ব্যক্তিগত জীবনে দুই কন্যার গবির্ত জনক। স্ত্রী মিসেস মিরাজুন্নাহার অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কমর্কতার্।
দারুণ মেধাবী এই মানুষটি শিক্ষাজীবনের প্রতিটি স্তরে কৃতিত্ব – এর সাক্ষর রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি ডিগ্রি অজর্ন করেন।
পেশায় শিক্ষকতা আর নেশায় রাজনীতি। ছাত্রজীবনে জড়িয়ে যান রাজনীতির মায়ায়। ১৯৬৮ সালে ছাত্রলীগের সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেন তিনি। ১৯৭১ সালে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে, জান বাজি রেখে যুদ্ধ করেন দেশ স্বাধীন করেন।
বঙ্গবন্ধুর আদশের্র এই সৈনিক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব¡ পালন করছেন বঙ্গমাতা পরিষদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিকচচার্ কেন্দ্র ও বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর সংগঠনের। মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু গবেষণা ইনস্টিটিউটের বোডর্ অব গভনর্্যান্সের সদস্য তিনি। এ ছাড়া কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা হিসেবে শিক্ষক ও পেশাজীবীদের স্বাথর্ সংরক্ষণে গুরুত্বপূণর্ ভূমিকা পালন করছেন তিনি। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্যও বটে।
প্রিন্সিপাল আসাদুল হক করিমগঞ্জ ও তারাইলের মানুষের মাঝে যে স্বপ্ন বপন করেছেন, তা এলাকাবাসীর মধ্যে দ্রত সংক্রমিত হচ্ছে। তারা স্বপ্ন দেখতে সুরু করেছেন আগামীতে তাদের হয়ে আইন প্রণেতার ভ‚মিকায় অবতীণর্ হবেন একজন শিক্ষিত ও সৎজন মানুষ। দীঘর্বছর ধরে আপদে-বিপদে যে মানুষটিকে সবসময় কাছে পেয়ে এসেছেন তাকেই তারা তাদের আইন প্রণেতা হিসেবে দেখতে চান। মানুষটি সংসদ সদস্য হয়ে হয়ে তাদের পাশে থাকবেন এটাই তাদের প্রত্যাশা।
বুক ভরা অনেক প্রত্যাশা তার। প্রত্যাশা আগামীর স্বপ্নের বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্ন এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে সোনার বাংলাদেশ তথা সোনার তারাইল, করিমগঞ্জ গড়ে তোলা। তিনি মনে করেন একটি এলাকা তখনি স্বনিভর্র হবে, যখন এলাকার প্রতিটি ঘরে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়বে এবং এর মাধ্যমে সামাজিক এবং অথৈর্নতিক মুক্তি আসবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

আপডেট টাইম : ০৯:১৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রিন্সিপাল আসাদুল হক। একজন শিক্ষাবিদ রাজনীতিক। সব মানুষই স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নের পথে হেঁটে তার গন্তব্যে পেঁৗছে। ভিন্ন ভিন্ন জনের স্বপ্নের আঙিনা ভিন্ন ভিন্ন।
প্রিন্সিপাল আসাদুল হক। মানুষ, সমাজ ও রাষ্ট্র চিন্তা যার আধার। মানুষের মাঝেই বেঁচে থাকতে চান তিনি। তাদের জন্যই আমৃত্যু কাজ করে যাবেন এটি তার দৃঢ় প্রত্যয়।
একজন মানুষ গড়ার কারিগর, যে তার সুনিপুণ হাতে অত্যন্ত দরদ দিয়ে কাজটি করে গেছেন দীঘির্দন ধরে।
তেজগঁা মহিলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ তিনি। ছাত্রী, শিক্ষক, সাধারণ কমর্চারী সবার প্রিয় অতি আপনজন ছিলেন তিনি।
৪০টি ফাগুন তিনি কাটিয়ে দিলেন তিনি বেসরকারি শিক্ষক, কমর্চারীদের অধিকার ও পেশাগত মযার্দা রক্ষার আন্দলনে। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূণর্ অবদান রাখার পাশাপাশি এলাকার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষার উন্নয়নে অবিরাম প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে যাচ্ছেন তিনি।
সমাজসেবার পাশাপাশি তিনি একজন সফল ব্যবসায়ীও বটে। প্রিন্সিপাল হোল্ডিং লি. ও রেইনফরেস্ট রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান তিনি।
সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বিবেচনায় ভাড়ার টাকায় ফ্ল্যাট এবং ৩৪৭২ টাকা মাসিক কিস্তিতে ল্যান্ড শেয়ার কেনার ব্যবস্থা রেখেছেন তিনি। ব্যবসায়ে সচ্ছতা রাখার জন্য ৪০% টাকা পরিশোধ সাপেক্ষে জমি রেজিস্ট্রি করে দেবেন তিনি বাকি টাকা কিস্তিতে দেবার সুযোগ থাকছে। ব্যবসা কিংবা রাজনীতি তার সব কমর্কা সাধারণ মানুষের কল্যাণ চিন্তায়।
রাজনীতিকে তিনি মনে করেন গণমানুষের স্বপ্ন পূরণের মাধ্যম। এই মানুষগুলোর স্বপ্ন পূরণ আর জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানোর নিমিত্তে রাজনীতিতে তার পদযাত্রা। রাজনীতি আর পেশাগত অবস্থান থেকে বিগত বছরগুলো গণমানুষের কল্যাণে নিবেদন করেছেন তিনি। ছাত্রজীবন থেকেই সাধারণ মানুষের সুখে-দুঃখে, বিপদে-আপদে তাদের পাশে থাকার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।
এই অকুতোভয় পরোপকারী মানুষটির জন্ম ১৯৫৩ সালের ১ জুলাই। কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানাধীন নিয়ামতপুর ইউনিয়নের মুড়িকান্দি গ্রামে। মরহুম আব্দুল করিম ফকির ও মরহুমা জয়তুন বানুর সুযোগ্য ছেলে প্রিন্সিপাল আসাদুল হক ব্যক্তিগত জীবনে দুই কন্যার গবির্ত জনক। স্ত্রী মিসেস মিরাজুন্নাহার অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কমর্কতার্।
দারুণ মেধাবী এই মানুষটি শিক্ষাজীবনের প্রতিটি স্তরে কৃতিত্ব – এর সাক্ষর রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি ডিগ্রি অজর্ন করেন।
পেশায় শিক্ষকতা আর নেশায় রাজনীতি। ছাত্রজীবনে জড়িয়ে যান রাজনীতির মায়ায়। ১৯৬৮ সালে ছাত্রলীগের সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেন তিনি। ১৯৭১ সালে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে, জান বাজি রেখে যুদ্ধ করেন দেশ স্বাধীন করেন।
বঙ্গবন্ধুর আদশের্র এই সৈনিক সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব¡ পালন করছেন বঙ্গমাতা পরিষদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিকচচার্ কেন্দ্র ও বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর সংগঠনের। মুক্তিযুদ্ধ বঙ্গবন্ধু গবেষণা ইনস্টিটিউটের বোডর্ অব গভনর্্যান্সের সদস্য তিনি। এ ছাড়া কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা হিসেবে শিক্ষক ও পেশাজীবীদের স্বাথর্ সংরক্ষণে গুরুত্বপূণর্ ভূমিকা পালন করছেন তিনি। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্যও বটে।
প্রিন্সিপাল আসাদুল হক করিমগঞ্জ ও তারাইলের মানুষের মাঝে যে স্বপ্ন বপন করেছেন, তা এলাকাবাসীর মধ্যে দ্রত সংক্রমিত হচ্ছে। তারা স্বপ্ন দেখতে সুরু করেছেন আগামীতে তাদের হয়ে আইন প্রণেতার ভ‚মিকায় অবতীণর্ হবেন একজন শিক্ষিত ও সৎজন মানুষ। দীঘর্বছর ধরে আপদে-বিপদে যে মানুষটিকে সবসময় কাছে পেয়ে এসেছেন তাকেই তারা তাদের আইন প্রণেতা হিসেবে দেখতে চান। মানুষটি সংসদ সদস্য হয়ে হয়ে তাদের পাশে থাকবেন এটাই তাদের প্রত্যাশা।
বুক ভরা অনেক প্রত্যাশা তার। প্রত্যাশা আগামীর স্বপ্নের বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্ন এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে সোনার বাংলাদেশ তথা সোনার তারাইল, করিমগঞ্জ গড়ে তোলা। তিনি মনে করেন একটি এলাকা তখনি স্বনিভর্র হবে, যখন এলাকার প্রতিটি ঘরে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়বে এবং এর মাধ্যমে সামাজিক এবং অথৈর্নতিক মুক্তি আসবে।