ঢাকা ০৮:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৯ ডিসেম্বর : ঈশ্বরদী মুক্ত দিবস

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:৫৭:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯
  • ২৫৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিজয়ের উল্লাসে যখন বাংলাদেশের মানুষ মেতে উঠেছে তখনও ঈশ্বরদীতে চলে পাকহানাদার বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ। ঈশ্বরদী শহরের অবাঙালী অধ্যুষিত লোকোসেড এলাকায় বেশ কয়েকজন রাজাকার আত্মগোপন থাকায় বিলম্ব হয়। 

১৯৭১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ৩৩ জন মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে  ঈশ্বরদী মুক্ত হয়। এর দুই দিনপর ২১ ডিসেম্বর পাক সেনারা আত্মসমর্পণ করেন। স্বাধীনতাযুদ্ধে ঈশ্বরদী ৭ নম্বর সেক্টরের অধীনের ছিল। এই এলাকায় সেক্টর কমান্ডার ছিলেন লে. কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান।

আজ ১৯ ডিসেম্বর ঈশ্বরদী হানাদার মুক্ত দিবস। লড়াইয়ের ৯ মাসে ঈশ্বরদীর মাধপুর, খিদিরপুর, দাশুড়িয়ার তেতুলতলা, জয়নগরের ভাড়ইমারী, পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজসহ বিভিন্ন স্থানে পাক সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন মুক্তিযোদ্ধারা। বিভিন্ন এলাকায় অবাঙালি, রাজাকার ও পাকসেনাদের হাতে অনেকে নিহত হয়েছেন। এ ধরনের গণকবর রয়েছে ১০টি।

১৯ ডিসেম্বর ঈশ্বরদী মুক্ত দিবস হলেও ২ দিন সময় চেয়ে ২১ ডিসেম্বর পাক সেনারা ঈশ্বরদী থেকে চলে যায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

১৯ ডিসেম্বর : ঈশ্বরদী মুক্ত দিবস

আপডেট টাইম : ০৭:৫৭:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ বিজয়ের উল্লাসে যখন বাংলাদেশের মানুষ মেতে উঠেছে তখনও ঈশ্বরদীতে চলে পাকহানাদার বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধ। ঈশ্বরদী শহরের অবাঙালী অধ্যুষিত লোকোসেড এলাকায় বেশ কয়েকজন রাজাকার আত্মগোপন থাকায় বিলম্ব হয়। 

১৯৭১ সালের ১৯ ডিসেম্বর ৩৩ জন মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে  ঈশ্বরদী মুক্ত হয়। এর দুই দিনপর ২১ ডিসেম্বর পাক সেনারা আত্মসমর্পণ করেন। স্বাধীনতাযুদ্ধে ঈশ্বরদী ৭ নম্বর সেক্টরের অধীনের ছিল। এই এলাকায় সেক্টর কমান্ডার ছিলেন লে. কর্নেল কাজী নুরুজ্জামান।

আজ ১৯ ডিসেম্বর ঈশ্বরদী হানাদার মুক্ত দিবস। লড়াইয়ের ৯ মাসে ঈশ্বরদীর মাধপুর, খিদিরপুর, দাশুড়িয়ার তেতুলতলা, জয়নগরের ভাড়ইমারী, পাকশীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজসহ বিভিন্ন স্থানে পাক সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন মুক্তিযোদ্ধারা। বিভিন্ন এলাকায় অবাঙালি, রাজাকার ও পাকসেনাদের হাতে অনেকে নিহত হয়েছেন। এ ধরনের গণকবর রয়েছে ১০টি।

১৯ ডিসেম্বর ঈশ্বরদী মুক্ত দিবস হলেও ২ দিন সময় চেয়ে ২১ ডিসেম্বর পাক সেনারা ঈশ্বরদী থেকে চলে যায়।