ঢাকা ০২:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ৮২ কোটি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০১:২৬:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০১৯
  • ২২৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ২০১৮ সালে বিশ্বের ৮২ কোটি মানুষ পেটে ক্ষুধা নিয়ে রাতে ঘুমাতে গিয়েছেন। লাখ লাখ শিশু ভুগছে অপুষ্টিতে। সোমবার জাতিসংঘ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

খাদ্য এবং কৃষি সংস্থা (এফএও), ইউনিসেফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি যৌথভাবে এ প্রতিবেদন তৈরি করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার যে লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করা হয়েছে তা কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। খবর জিনহুয়ার।

এক দশক ধরে বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা স্থিতিশীল থাকার পর ২০১৫ সাল থেকে তা আবারও বাড়তে শুরু করে। ২০১৫ সালে বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ছিল ৭৮ কোটি ৫৪ লাখ, ২০১৬ সালে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৭৯ কোটি ৬৫ লাখে এবং ২০১৭ সালে এ সংখ্যা ছিল ৮১ কোটি ১৭ লাখ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ৮২ কোটি

আপডেট টাইম : ০১:২৬:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ২০১৮ সালে বিশ্বের ৮২ কোটি মানুষ পেটে ক্ষুধা নিয়ে রাতে ঘুমাতে গিয়েছেন। লাখ লাখ শিশু ভুগছে অপুষ্টিতে। সোমবার জাতিসংঘ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

খাদ্য এবং কৃষি সংস্থা (এফএও), ইউনিসেফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি যৌথভাবে এ প্রতিবেদন তৈরি করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার যে লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করা হয়েছে তা কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। খবর জিনহুয়ার।

এক দশক ধরে বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা স্থিতিশীল থাকার পর ২০১৫ সাল থেকে তা আবারও বাড়তে শুরু করে। ২০১৫ সালে বিশ্বে ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা ছিল ৭৮ কোটি ৫৪ লাখ, ২০১৬ সালে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৭৯ কোটি ৬৫ লাখে এবং ২০১৭ সালে এ সংখ্যা ছিল ৮১ কোটি ১৭ লাখ।