ঢাকা ১২:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খালেদা জিয়ার সিদ্ধান্তে ভারমুক্ত হলেন মির্জা ফখরুল

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:১০:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৫
  • ৩০৪ বার

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সিদ্ধান্তে এবার ভারমুক্ত হলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর! তাকে বিএনপির পূর্ণাঙ্গ মহাসচিবের দায়িত্ব হয়েছে। যেহেতু কাউন্সিল ছাড়া দলের মহাসচিব ঘোষণা সেহেতু দলটির সর্বোচ্চ ব্যক্তির নির্দেশ ছাড়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বোদ্ধারা। শুক্রবার দলের পক্ষ থেকে সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মির্জা ফখরুলকে ‘মহাসচিব’ উল্লেখ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকেই সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো ক্ষুদেবার্তায় মির্জা ফখরুলকে ‘মহাসচিব’ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে। শুক্রবার জনি স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে ই-মেইলে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল ২৪ অক্টোবর শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দলের সম্মানিত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক যৌথসভা আহ্বান করেছেন। এতে বলা হয়, সভায় দলের সম্পাদকমণ্ডলী এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন। যৌথসভায় সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার অনুরোধ করা হলো। বিএনপির পঞ্চম কাউন্সিলের পর দলের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন প্রয়াত নেতা খন্দকার দেলোয়ার হোসেন। ২০১১ সালের ১৬ মার্চ তিনি মারা যান। এরপর দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দলটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব করা হয়। দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর পর প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাকে মহাসচিব ঘোষণা করা হলো। অবশ্য বেশ আগে থেকেই কানাঘোষা ছিল, মির্জা ফখরুলই বিএনপির মহাসচিব হচ্ছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

খালেদা জিয়ার সিদ্ধান্তে ভারমুক্ত হলেন মির্জা ফখরুল

আপডেট টাইম : ১১:১০:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৫

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সিদ্ধান্তে এবার ভারমুক্ত হলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর! তাকে বিএনপির পূর্ণাঙ্গ মহাসচিবের দায়িত্ব হয়েছে। যেহেতু কাউন্সিল ছাড়া দলের মহাসচিব ঘোষণা সেহেতু দলটির সর্বোচ্চ ব্যক্তির নির্দেশ ছাড়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বোদ্ধারা। শুক্রবার দলের পক্ষ থেকে সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মির্জা ফখরুলকে ‘মহাসচিব’ উল্লেখ করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকেই সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো ক্ষুদেবার্তায় মির্জা ফখরুলকে ‘মহাসচিব’ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে। শুক্রবার জনি স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে ই-মেইলে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল ২৪ অক্টোবর শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে দলের সম্মানিত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক যৌথসভা আহ্বান করেছেন। এতে বলা হয়, সভায় দলের সম্পাদকমণ্ডলী এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন। যৌথসভায় সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার অনুরোধ করা হলো। বিএনপির পঞ্চম কাউন্সিলের পর দলের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন প্রয়াত নেতা খন্দকার দেলোয়ার হোসেন। ২০১১ সালের ১৬ মার্চ তিনি মারা যান। এরপর দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দলটির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব করা হয়। দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর পর প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাকে মহাসচিব ঘোষণা করা হলো। অবশ্য বেশ আগে থেকেই কানাঘোষা ছিল, মির্জা ফখরুলই বিএনপির মহাসচিব হচ্ছেন।