ঢাকা ০৬:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাষ্ট্রপতির ভাষণে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপ ও সাফল্য

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:৪৯:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জানুয়ারী ২০১৯
  • ৩১৩ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক চিত্র। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের গৃহীত কার্যক্রম। রুপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১ বাস্তবায়নে গৃহীত কর্মসূচী ইত্যাদি থাকছে রাষ্ট্রপতির ভাষণে।

আগামী ৩০ জানুয়ারি শুরু একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন। নতুন সরকারের প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি। আর সেই ভাষণে আরও বেশকিছু বিষয় গুরুত্ব পাচ্ছে। আজ সোমবার (২১ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতির ভাষণে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপ ও সাফল্য, কৃষির উন্নয়ন ও খাদ্য নিরাপত্তায় সাফল্য, দেশ ও বিদেশে কর্মসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি ইত্যাদি থাকবে।

এছাড়াও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আইসিটি প্রযুক্তির উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন, তথ্য ও গণমাধ্যমের উন্নয়ন, আইনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তার উন্নয়ন এবং আইন প্রনয়ন ও জনপ্রশাসনের উন্নয়নে গৃহীত কার্যক্রমও থাকবে তার ভাষণে। যোগ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

বৈদেশিক প্রতিটি ক্ষেত্রে অর্জিত সাফল্য, প্রশাসনের নীতি ও কৌশল, উন্নয়ন কৌশল এবং অগ্রযাত্রায় নির্দেশনার বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতির বক্তব্যে স্থান পেয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

শফিউল আলম উল্লেখ করেন, আইনগত বাধ্যবাধকতার জন্য বছরের শুরুতে বা যেকোনো সরকার গঠনের শুরুতে প্রথম যে সংসদ অধিবেশন হয় সেখানে রাষ্ট্রপতি ভাষণ দেন। প্রতিবারের মতো এবারও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ একটি এনালাইসিস ঠিক করেছেন। এরপর চূড়ান্ত অনুমোদনের পর রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন।

ভাষণটি তৈরিতে আমরা আমাদের সহকর্মী সচিবদের কাছ থেকে যে তথ্য পেয়েছি তার আলোকে আমরা একটি সংকলন তৈরি করেছি। যোগ করেন তিনি।

রাষ্ট্রপতির মূল ভাষণের সংকলনটি ৭৫ হাজার শব্দ সংবলিত। এ ভাষণ পুরোটা সংসদে দাঁড়িয়ে পড়া অনেক কঠিন। তাই এর মধ্যে থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাষণ তৈরি করা হয়। সেই ভাষণ ৬ হাজার শব্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

রাষ্ট্রপতির ভাষণে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপ ও সাফল্য

আপডেট টাইম : ০৫:৪৯:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জানুয়ারী ২০১৯

হাওর বার্তা ডেস্কঃ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক চিত্র। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারের গৃহীত কার্যক্রম। রুপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১ বাস্তবায়নে গৃহীত কর্মসূচী ইত্যাদি থাকছে রাষ্ট্রপতির ভাষণে।

আগামী ৩০ জানুয়ারি শুরু একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন। নতুন সরকারের প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি। আর সেই ভাষণে আরও বেশকিছু বিষয় গুরুত্ব পাচ্ছে। আজ সোমবার (২১ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতির ভাষণে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপ ও সাফল্য, কৃষির উন্নয়ন ও খাদ্য নিরাপত্তায় সাফল্য, দেশ ও বিদেশে কর্মসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি ইত্যাদি থাকবে।

এছাড়াও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ও গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে আইসিটি প্রযুক্তির উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়ন, তথ্য ও গণমাধ্যমের উন্নয়ন, আইনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তার উন্নয়ন এবং আইন প্রনয়ন ও জনপ্রশাসনের উন্নয়নে গৃহীত কার্যক্রমও থাকবে তার ভাষণে। যোগ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

বৈদেশিক প্রতিটি ক্ষেত্রে অর্জিত সাফল্য, প্রশাসনের নীতি ও কৌশল, উন্নয়ন কৌশল এবং অগ্রযাত্রায় নির্দেশনার বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতির বক্তব্যে স্থান পেয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

শফিউল আলম উল্লেখ করেন, আইনগত বাধ্যবাধকতার জন্য বছরের শুরুতে বা যেকোনো সরকার গঠনের শুরুতে প্রথম যে সংসদ অধিবেশন হয় সেখানে রাষ্ট্রপতি ভাষণ দেন। প্রতিবারের মতো এবারও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ একটি এনালাইসিস ঠিক করেছেন। এরপর চূড়ান্ত অনুমোদনের পর রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ প্রদান করবেন।

ভাষণটি তৈরিতে আমরা আমাদের সহকর্মী সচিবদের কাছ থেকে যে তথ্য পেয়েছি তার আলোকে আমরা একটি সংকলন তৈরি করেছি। যোগ করেন তিনি।

রাষ্ট্রপতির মূল ভাষণের সংকলনটি ৭৫ হাজার শব্দ সংবলিত। এ ভাষণ পুরোটা সংসদে দাঁড়িয়ে পড়া অনেক কঠিন। তাই এর মধ্যে থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাষণ তৈরি করা হয়। সেই ভাষণ ৬ হাজার শব্দের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।