হাওর বার্তা ডেস্কঃ রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ দ্বিতীয় মেয়াদে মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় বঙ্গভবনের দরবার হলে এই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। পাঁচ বছর আগে ঠিক একই দিন অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল দেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে মো. আবদুল হামিদ শপথ গ্রহণ করেছিলেন।
মঙ্গলবার দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণের দুই দিন পর শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ নিজ উপজেলা মিঠামইন সফর করবেন। এর আগে বুধবার দুপুর সোয়া ২টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ কে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। পরে বিকাল ৩টায় তিনি জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বিকাল ৪টায় ধানমন্ডি-৩২ এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরদিন বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রথম সফরে তিনি গোপালগঞ্জের টুংগীপাড়ায় যাবেন। সেখানে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
রাষ্ট্রপতির প্রটোকল অফিসার মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোয়ার স্বাক্ষরিত মহামান্য রাষ্ট্রপতির ২৫, ২৬ ও ২৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখের কর্মসূচী সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিব জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে জানান, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। ইতোমধ্যে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।’
রাষ্ট্রপতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, প্রধান বিচারপতি, দেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, আইন প্রণেতা, সিনিয়র রাজনীতিক, কূটনীতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভায় আবদুল হামিদকে দ্বিতীয় দফা রাষ্ট্রপতি হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর জাতীয় সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ আবদুল হামিদের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন এবং রাষ্ট্রপতি ওই মনোনয়নপত্রে সই করেন। পরে তা নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলে ৭ ফেব্রুয়ারি তাঁকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত টানা দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন কেবল মো. আবদুল হামিদ-ই। সংবিধানে সর্বোচ্চ দুইবার রাষ্ট্রপতি পদে থাকার সুযোগ থাকায় এটাই হবে তাঁর শেষ মেয়াদ।রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ দ্বিতীয় মেয়াদে মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় বঙ্গভবনের দরবার হলে এই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। পাঁচ বছর আগে ঠিক একই দিন অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল দেশের ২০তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে মো. আবদুল হামিদ শপথ গ্রহণ করেছিলেন।
মঙ্গলবার দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণের দুই দিন পর শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ নিজ উপজেলা মিঠামইন সফর করবেন। এর আগে বুধবার দুপুর সোয়া ২টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ কে গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। পরে বিকাল ৩টায় তিনি জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বিকাল ৪টায় ধানমন্ডি-৩২ এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরদিন বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রথম সফরে তিনি গোপালগঞ্জের টুংগীপাড়ায় যাবেন। সেখানে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
রাষ্ট্রপতির প্রটোকল অফিসার মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোয়ার স্বাক্ষরিত মহামান্য রাষ্ট্রপতির ২৫, ২৬ ও ২৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখের কর্মসূচী সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিব জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে জানান, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথবাক্য পাঠ করাবেন। ইতোমধ্যে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।’
রাষ্ট্রপতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, প্রধান বিচারপতি, দেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি, বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, আইন প্রণেতা, সিনিয়র রাজনীতিক, কূটনীতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভায় আবদুল হামিদকে দ্বিতীয় দফা রাষ্ট্রপতি হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর জাতীয় সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ আবদুল হামিদের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন এবং রাষ্ট্রপতি ওই মনোনয়নপত্রে সই করেন। পরে তা নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলে ৭ ফেব্রুয়ারি তাঁকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত টানা দ্বিতীয় মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন কেবল মো. আবদুল হামিদ-ই। সংবিধানে সর্বোচ্চ দুইবার রাষ্ট্রপতি পদে থাকার সুযোগ থাকায় এটাই হবে তাঁর শেষ মেয়াদ।