ঢাকা ১২:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গরু আনতে মিয়ানমারে যাচ্ছেন বেপারীরা

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:২১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • ২৬৭ বার

কোরবানির পশু আমদানিতে ভারতএর সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে মিয়ানমারের দিকে ঝুঁকছেন বেপারীরা। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে এক থেকে তিন দিনের টোকেন নিয়ে গরু আনতে মিয়ানমারে যাচ্ছেন বেপারীরা। এছাড়া অবৈধভাবেও গরু আনার খবর পাওয়া গেছে।
মিয়ানমারের গরুগুলো দেখতে অনেকটাই দেশীয় গরুর মতো। আবার দেশীয় গরুর মতো হলেও দাম অনেকটা ভারতীয় গরুর মতোই। ফলে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এ গরুর বিশেষ চাহিদা রয়েছে। এছাড়া মিয়ানমারের যেসব গরু বাংলাদেশে আসে সেগুলো বিভিন্ন পাহাড়ে ঘাস খেয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হয়। ফলে এসব গরুতে রোগব্যাধি দেখা যায় না।

কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে বৈধভাবে গরু আমদানি করা হয়। এ ছাড়া বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ার বিভিন্ন চোরাই পথে প্রবেশ করছে মিয়ানমারের গরু। বিশেষ করে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ, মিস্ত্রিপাড়া, নয়াপাড়া, সাবরুম, নাজিরপাড়া, জালিয়াপাড়া, উখিয়ার রেজু আমতলী, ফাঁড়িরখিল, বালুটিয়া এবং উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত এলাকায় গুমধুমের তুমব্রুসহ আরও দু’একটি পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারের গরু আসছে। এসব গরু এখনই বাজারে আনা হচ্ছে না। স্থানীয়ভাবে লালন-পালন করে মোক্ষম সময়ের জন্য অপেক্ষা করছেন বেপারীরা। কোরবানির ঈদের দুই সপ্তাহ আগে পুরোদমে বাজারে আসতে শুরু করবে গরুগুলো।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

গরু আনতে মিয়ানমারে যাচ্ছেন বেপারীরা

আপডেট টাইম : ০৪:২১:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

কোরবানির পশু আমদানিতে ভারতএর সীমান্তে কড়াকড়ির কারণে মিয়ানমারের দিকে ঝুঁকছেন বেপারীরা। কোরবানির ঈদ সামনে রেখে এক থেকে তিন দিনের টোকেন নিয়ে গরু আনতে মিয়ানমারে যাচ্ছেন বেপারীরা। এছাড়া অবৈধভাবেও গরু আনার খবর পাওয়া গেছে।
মিয়ানমারের গরুগুলো দেখতে অনেকটাই দেশীয় গরুর মতো। আবার দেশীয় গরুর মতো হলেও দাম অনেকটা ভারতীয় গরুর মতোই। ফলে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এ গরুর বিশেষ চাহিদা রয়েছে। এছাড়া মিয়ানমারের যেসব গরু বাংলাদেশে আসে সেগুলো বিভিন্ন পাহাড়ে ঘাস খেয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হয়। ফলে এসব গরুতে রোগব্যাধি দেখা যায় না।

কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে বৈধভাবে গরু আমদানি করা হয়। এ ছাড়া বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ার বিভিন্ন চোরাই পথে প্রবেশ করছে মিয়ানমারের গরু। বিশেষ করে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ, মিস্ত্রিপাড়া, নয়াপাড়া, সাবরুম, নাজিরপাড়া, জালিয়াপাড়া, উখিয়ার রেজু আমতলী, ফাঁড়িরখিল, বালুটিয়া এবং উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত এলাকায় গুমধুমের তুমব্রুসহ আরও দু’একটি পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমারের গরু আসছে। এসব গরু এখনই বাজারে আনা হচ্ছে না। স্থানীয়ভাবে লালন-পালন করে মোক্ষম সময়ের জন্য অপেক্ষা করছেন বেপারীরা। কোরবানির ঈদের দুই সপ্তাহ আগে পুরোদমে বাজারে আসতে শুরু করবে গরুগুলো।