ঢাকা ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

না.গঞ্জ জেলা কমিটিতে শামীমবিরোধী আইভীপন্থীদের আধিক্য বেশি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪০:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০১৭
  • ৩৫৯ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগে দুটি পক্ষে বিভক্ত হয়ে রাজনীতি চলছে দীর্ঘদিন ধরেই। এক পক্ষের নেতৃত্ব রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী; অন্যপক্ষে সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। সদ্য গঠিত জেলা কমিটির তালিকা থেকে দেখা যায় তাতে শামীমবিরোধী আর আইভীপন্থীদের আধিক্য বেশি।

৭৪ সদস্যের কমিটির ১৩ থেকে ১৪ জন নেতা শামীম ওসমানের সঙ্গে সরাসরি রাজনীতি করেন। বাকি ৬০ জনের সবাই কোনে না কোনোভাবে শামীম ওসমানের বিপক্ষের শিবিরের, যাদের সঙ্গে মেয়র আইভীর সখ্য রয়েছে।
দীর্ঘ কয়েক বছর পর গত রবিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র।
জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে জায়গা হয়নি বহুল আলোচিত-সমালোচিত রাজনীতিক শামীম ওসমানের। তিনি অবশ্য মহানগর আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে এক নম্বর সদস্যপদে রয়েছেন। জেলা কমিটিতে শামীম ওসমানের ঠাঁই না হলেও এই মহানগর কমিটির আরেক সদস্য জাহাঙ্গীর আলমকে জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই কমিটি গঠনের বিষয়ে নিশ্চিত করে ঢাকাটাইমসকে জানান, রবিবার রাতে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এর আগে গত বছরের ৯ অক্টোবর আবদুল হাইকে সভাপতি, মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীকে সিনিয়র সহ-সভাপতি ও অ্যাডভোকেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদ বাদলকে সাধারণ সম্পাদক করে তিন সদস্যবিশিষ্ট নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করেছিলেন শেখ হাসিনা। রবিবার করা হলো পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা।

কমিটির তালিকা থেকে জানা গেছে, পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে মেয়র আইভীর পর সহ-সভাপতি পদে রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান বাচ্চু, অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, আরজু রহমান ভুইয়া, মুক্তিযোদ্ধা খবির উদ্দীন, মুহাম্মদ সানাউল্লাহ, আবদুল কাদির, মোহাম্মদ সিকদার গোলাম রসূল, আধীনাথ বসূ ও খাজা রহমত উল্লাহ। তাদের মধ্যে সানাউল্লাহ ও মুক্তিযোদ্ধা খবির উদ্দীন শামীম ওসমানের সঙ্গে সরাসরি রাজনীতি করেন। মোহাম্মদ সিকদার গোলাম রসূল একসময় শামীম ওসমানের সঙ্গে থাকলেও গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে পরাজয়ের পর সেই সম্পর্ক আর নেই।

কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন জাহাঙ্গীর আলম, ডা. আবু জাফর চৌধুরী বিরু ও অ্যাডভোকেট ইকবাল পারভেজ। জাহাঙ্গীর আলম সরাসরি মেয়র আইভীর নেতৃত্বে রাজনীতি করেন। বিরু ও পারভেজ মূলত কেন্দ্রীয় রাজনীতির সুর ধরে জেলার পদে এসেছেন। তারা দুজন শামীম ওসমান ও আইভী দুদিকেই সখ্য রাখেন।
শামীম ওসমানের সঙ্গে রাজনীতি করলেও আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ উর রউফের সম্পর্ক খারাপ নয় আইভীর সঙ্গে। বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রানু খন্দকার এবং মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মরিয়ম কল্পনা দুজনই মেয়র আইভীর সঙ্গে রাজনীতি করেন।

মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল হুদা এমপি শামীম ওসমান বলয়ে থাকলেও কমিটিতে তথ্য গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক খালিদ হাসান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আলমাছ ভুইয়া, দপ্তর সম্পাদক এম এ রাসেল, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক ইসহাক মিয়া, প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক শেখ সাইফুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মানজারী আলম টুটুল, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক ফেরদৌসি আলম নীলা, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক এস এস জাহাঙ্গীর হোসেন, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক কাউসার আহমেদ পলাশ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নূর হোসেন, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. নিজাম আলীসহ অন্যরা সবাই শামীম ওসমানের নিয়ন্ত্রণের বাইরে রাজনীতি করছেন।

নতুন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুন্দর আলী, মীর সোহেল, এ কে এম আবু সুফিয়ান, উপ-দপ্তর সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, উপ-প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক নাসিরউদ্দীন, কোষাধ্যক্ষ মনিরুজ্জামান মনির। তাদের মধ্যে মীর সোহেল আলী, হাবিবুর রহমান হাবিব রাজনীতি করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। এ কে এম আবু সুফিয়ানের পরিচয় আইভীর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে।

এ ছাড়া সদস্যপদে রয়েছেন এমপি গোলাম দস্তগীর গাজী, এমপি নজরুল ইসলাম বাবু, এমপি অ্যাডভোকেট হোসনে আরা বেগম বাবলী, সাবেক এমপি এমদাদুল হক ভুইয়া, সাবেক এমপি কায়সার হাসনাত, মাহাবুবুল ইসলাম রাজন, মোশারফ হোসেইন, আমজাদ হোসেন, মির্জা সোহেল, আবুল বাশার টুকু, সাইফুল্লাহ বাদল, শওকত আলী, মতিউর রহমান, মাসুম রহমান, হালিম সিকদার, আবদুল কাদের ডিলার, বিএম কামরুজ্জামান ফারুক,  তোফাজ্জল হোসেন মোল্লা, শাহজাহান ভুইয়া, শাহজালাল মিয়া, হেলো সরকার, সামসুল ইসলাম ভুইয়া, আবুুল কালাম, আবদুর রশিদ, সিরাজুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন সাজনু, মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, শীলা রানী পাল, অ্যাডভোকেট ইসহাক, সামসুজ্জামান ভাসানী, মেজর (অব.) মশিউর রহমান, সাদেকুর রহমান, মজিবুর মন্ডল ও ইসহাক ভুইয়া। তাদের মধ্যে দু-চারজন ছাড়া অন্য সবাই শামীম ওসমানের বলয়ের বাইরে রাজনীতি করেন।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে একজন সহ-সভাপতি, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ও সদস্য পদ খালি রাখা হয়েছে।

 

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

না.গঞ্জ জেলা কমিটিতে শামীমবিরোধী আইভীপন্থীদের আধিক্য বেশি

আপডেট টাইম : ০৭:৪০:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগে দুটি পক্ষে বিভক্ত হয়ে রাজনীতি চলছে দীর্ঘদিন ধরেই। এক পক্ষের নেতৃত্ব রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী; অন্যপক্ষে সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। সদ্য গঠিত জেলা কমিটির তালিকা থেকে দেখা যায় তাতে শামীমবিরোধী আর আইভীপন্থীদের আধিক্য বেশি।

৭৪ সদস্যের কমিটির ১৩ থেকে ১৪ জন নেতা শামীম ওসমানের সঙ্গে সরাসরি রাজনীতি করেন। বাকি ৬০ জনের সবাই কোনে না কোনোভাবে শামীম ওসমানের বিপক্ষের শিবিরের, যাদের সঙ্গে মেয়র আইভীর সখ্য রয়েছে।
দীর্ঘ কয়েক বছর পর গত রবিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্র।
জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে জায়গা হয়নি বহুল আলোচিত-সমালোচিত রাজনীতিক শামীম ওসমানের। তিনি অবশ্য মহানগর আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে এক নম্বর সদস্যপদে রয়েছেন। জেলা কমিটিতে শামীম ওসমানের ঠাঁই না হলেও এই মহানগর কমিটির আরেক সদস্য জাহাঙ্গীর আলমকে জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই কমিটি গঠনের বিষয়ে নিশ্চিত করে ঢাকাটাইমসকে জানান, রবিবার রাতে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এর আগে গত বছরের ৯ অক্টোবর আবদুল হাইকে সভাপতি, মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীকে সিনিয়র সহ-সভাপতি ও অ্যাডভোকেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদ বাদলকে সাধারণ সম্পাদক করে তিন সদস্যবিশিষ্ট নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করেছিলেন শেখ হাসিনা। রবিবার করা হলো পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা।

কমিটির তালিকা থেকে জানা গেছে, পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে মেয়র আইভীর পর সহ-সভাপতি পদে রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান বাচ্চু, অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, আরজু রহমান ভুইয়া, মুক্তিযোদ্ধা খবির উদ্দীন, মুহাম্মদ সানাউল্লাহ, আবদুল কাদির, মোহাম্মদ সিকদার গোলাম রসূল, আধীনাথ বসূ ও খাজা রহমত উল্লাহ। তাদের মধ্যে সানাউল্লাহ ও মুক্তিযোদ্ধা খবির উদ্দীন শামীম ওসমানের সঙ্গে সরাসরি রাজনীতি করেন। মোহাম্মদ সিকদার গোলাম রসূল একসময় শামীম ওসমানের সঙ্গে থাকলেও গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে পরাজয়ের পর সেই সম্পর্ক আর নেই।

কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন জাহাঙ্গীর আলম, ডা. আবু জাফর চৌধুরী বিরু ও অ্যাডভোকেট ইকবাল পারভেজ। জাহাঙ্গীর আলম সরাসরি মেয়র আইভীর নেতৃত্বে রাজনীতি করেন। বিরু ও পারভেজ মূলত কেন্দ্রীয় রাজনীতির সুর ধরে জেলার পদে এসেছেন। তারা দুজন শামীম ওসমান ও আইভী দুদিকেই সখ্য রাখেন।
শামীম ওসমানের সঙ্গে রাজনীতি করলেও আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ উর রউফের সম্পর্ক খারাপ নয় আইভীর সঙ্গে। বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রানু খন্দকার এবং মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মরিয়ম কল্পনা দুজনই মেয়র আইভীর সঙ্গে রাজনীতি করেন।

মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল হুদা এমপি শামীম ওসমান বলয়ে থাকলেও কমিটিতে তথ্য গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক খালিদ হাসান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আলমাছ ভুইয়া, দপ্তর সম্পাদক এম এ রাসেল, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক ইসহাক মিয়া, প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক শেখ সাইফুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মানজারী আলম টুটুল, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক ফেরদৌসি আলম নীলা, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক এস এস জাহাঙ্গীর হোসেন, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক কাউসার আহমেদ পলাশ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নূর হোসেন, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. নিজাম আলীসহ অন্যরা সবাই শামীম ওসমানের নিয়ন্ত্রণের বাইরে রাজনীতি করছেন।

নতুন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুন্দর আলী, মীর সোহেল, এ কে এম আবু সুফিয়ান, উপ-দপ্তর সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, উপ-প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক নাসিরউদ্দীন, কোষাধ্যক্ষ মনিরুজ্জামান মনির। তাদের মধ্যে মীর সোহেল আলী, হাবিবুর রহমান হাবিব রাজনীতি করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। এ কে এম আবু সুফিয়ানের পরিচয় আইভীর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে।

এ ছাড়া সদস্যপদে রয়েছেন এমপি গোলাম দস্তগীর গাজী, এমপি নজরুল ইসলাম বাবু, এমপি অ্যাডভোকেট হোসনে আরা বেগম বাবলী, সাবেক এমপি এমদাদুল হক ভুইয়া, সাবেক এমপি কায়সার হাসনাত, মাহাবুবুল ইসলাম রাজন, মোশারফ হোসেইন, আমজাদ হোসেন, মির্জা সোহেল, আবুল বাশার টুকু, সাইফুল্লাহ বাদল, শওকত আলী, মতিউর রহমান, মাসুম রহমান, হালিম সিকদার, আবদুল কাদের ডিলার, বিএম কামরুজ্জামান ফারুক,  তোফাজ্জল হোসেন মোল্লা, শাহজাহান ভুইয়া, শাহজালাল মিয়া, হেলো সরকার, সামসুল ইসলাম ভুইয়া, আবুুল কালাম, আবদুর রশিদ, সিরাজুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন সাজনু, মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, শীলা রানী পাল, অ্যাডভোকেট ইসহাক, সামসুজ্জামান ভাসানী, মেজর (অব.) মশিউর রহমান, সাদেকুর রহমান, মজিবুর মন্ডল ও ইসহাক ভুইয়া। তাদের মধ্যে দু-চারজন ছাড়া অন্য সবাই শামীম ওসমানের বলয়ের বাইরে রাজনীতি করেন।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে একজন সহ-সভাপতি, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ও সদস্য পদ খালি রাখা হয়েছে।