ঢাকা ১১:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৮৩ কলেজ জাতীয়করণের আদেশ জারি ও চক্রান্তকারীদের শাস্তির দাবীতে মানবন্ধন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৬:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৭
  • ৪৩১ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুশাসন অনুযায়ী জাতীয়করণের চূড়ান্ত তালিকায় থাকা ২৮৩টি কলেজ জাতীয়করণের সরকারি আদেশ জারি ও জাতীয়করণের মাধ্যমে শিক্ষার উন্নয়নে বাঁধাদানকারীদের কঠোর শাস্তির দাবীতে মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। আজ (২৪ নভেম্বর) সকালে জাতীয়করণ তালিকাভুক্ত কলেজ শিক্ষক পরিষদের (জাকশিপ) শত শত নেতা-কর্মী জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। জাকশিপের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৯ সালেও যখন কয়েকটি কলেজ জাতীয়করণের উদ্যোগ নেন তখন এই বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ঘাপটি মেরে থাকা চক্রান্তকারীরা বিরোধীতা করে। পরে জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকদের শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত করার জন্য ২০০০ বিধি প্রণয়ন করা হয় সব পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে। আবারো শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় এসে যখন প্রতি উপজেলায় একটি করে কলেজ জাতীয়করণ করছেন ঠিক তখনই সেই সমিতি বিরোধীতা করছেন। সেই সমিতিই ২০০০ বিধি বাতিল চায়। আত্তীকরণের জন্য নতুন বিধিমালা-২০১৭ তৈরি করে ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে জাতীয়করণ হওয়া সব কলেজ শিক্ষকদের নন-ক্যাডার করার দাবী জানান বি সি এস শিক্ষা সমিতির একাংশ। এই সমিতিই জাতীয় শিক্ষানীতির একটি ধারার ভুল ব্যখ্যা দিয়ে সরকার ও সাংবাদিকদের ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছে।  প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ও শিক্ষানীতির ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তারা। ১০ শতাংশ কোটায় ও সরকারি কলেজের প্রদর্শকরা শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত হচ্ছেন কোনো পরীক্ষা ছাড়াই অথচ জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকদের নন-ক্যাডার করার দাবী তুলছেন চক্রান্তকারীরা।  সব চক্রান্তকারীদের কঠোর শাস্তির দাবী চান জাকশিপ নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধনে সংগঠনের আহবায়ক ফারুক হোসেন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশন -২০২১ সামনে রেখে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কমখরচে পড়াশুনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপজেলা ভিত্তিক স্কুল ও কলেজ জাতীয়করণের এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।  এ জন্য  প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয়করণের তালিকাভুক্ত কলেজ শিক্ষকদের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানােই। প্রধানমন্ত্রীর সে ইচ্ছাকে বাস্তবায়নের জন্য তিনি ডিড অব গিফট সম্পন্ন হওয়া কলেজগুলো জাতীয়করণের সরকারি আদেশ জারি ও বিধিমোতাবেক নিয়োগপ্রাপ্ত সব শিক্ষকদের  বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত করে আত্তীকরণের দাবী জানান।

সভায় বক্তারা আরো বলেন,  জাতীয়করণের সরকারি আদেশ প্রদানে দেরি হওয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলোতে শুন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারছেনা, আর্থিক ট্রানজেকশন বিষয়ে স্খগিতাদেশ দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থশুন্যতায় ভুগছে, এতে করে প্রতিণ্ঠানগুলোয় এক ধরণের স্থবিরতা বিরাজ করছে। এ অবস্থা থেকে উত্তোরনের জন্য অতিদ্রুত জিও জারী করা প্রয়োজন।

তাঁরা আরো বলেন, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে কলেজ জাতীয়করণের একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন । তাঁর লক্ষ্য বৈষম্যহীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে বেসরকারি শিক্ষকদের মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সুদীর্ঘ ৪০ বছর ধরে জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকগণ ক্যাডারভুক্ত হয়ে আসলেও একটি স্বার্থান্বেষী মহল ব্যক্তি স্বার্থ প্রতিষ্ঠা এবং শিক্ষকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকদের ননক্যাডার করার চক্রান্ত করছে। তাঁরা পূর্বের ক্যাডারভুক্তির তোয়াক্কা না করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাময়িক বদলি বন্ধের অনুশাসন এবং জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ননক্যাডার করার অবান্তর দাবি তুলেছেন। প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের যুগান্তকারী পদক্ষেপ জাতীয়করণের বিরোধীতা করছেন, আমরা এর তিব্র নিন্দা জানাই। জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ক্যাডারভুক্ত করা হলে শুধু তাঁরা ক্যাডার মর্যাদা পাননা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্যও কতগুলি ক্যাডার পদ তৈরি হয় যে সুবিধা যুগযুগ ধরে সবাই ভোগ করে। এটা বৈধ বিধায় মহামান্য আদালতও তাঁদের ক্যাডারভুক্তির পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন।

জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ক্যাডারভুক্তি পদোন্নতি বঞ্চিত অসংখ্য ক্যাডার শিক্ষকদের পদোন্নতির একটি বড় ক্ষেত্র তৈরি করবে। প্রাক্তন শিক্ষাসচিব মো: নজরুল ইসলাম খান (এন আই খান) পদোন্নতির সুবিধার্থে অধিক সংখ্যক পদ সৃষ্টি করে জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ক্যাডারভুক্তির পক্ষে মত দিয়েছেন। তাই সকল বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে ডিড অফ গিফট সম্পন্ন হওয়া ২৮৩ কলেজের শিক্ষকদের পূর্বের ন্যায় ক্যাডারভুক্ত করে অতি দ্রুত জিও জারি করার জন্য শিক্ষক বান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ জানান।

১নং যুগ্ম আহবা্য়ক আতাউর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন ও সদস্য সচিব শাহাব উদ্দিনসহ মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন। উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহবায়ক আনিছুর রহমান যুগ্ম আহবায়য়ক, ইসমাইল হোসেন, সাহানা জাহান সিদ্দিকা, ফজলুল হক, ডঃ শহিদুল ইসলাম, ইয়াহিয়া, শওকতুজ্জামান,  শামশুল আলম, নসরুল আযম, সোলায়মান মিয়া, রিয়াজ উদ্দিন, অলি আহাদ রতন, খন্দকার আলীম, আবু সাইদ, শাহাদাত হোসেন, জয়নুল শামীম, আজিজুর রহমান, বেলায়েত হোসেন শিফুল মিয়াসহ শত শত শিক্ষক।
এছাড়াও মানববন্ধন কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করেন আত্তীকরণ বঞ্চিত শিক্ষক ফোরামের সমন্নয়ক  হুমায়ুন কবির ও হারুন সিদ্দিকি শাপলুসহ অনেকে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

২৮৩ কলেজ জাতীয়করণের আদেশ জারি ও চক্রান্তকারীদের শাস্তির দাবীতে মানবন্ধন

আপডেট টাইম : ০৪:৩৬:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুশাসন অনুযায়ী জাতীয়করণের চূড়ান্ত তালিকায় থাকা ২৮৩টি কলেজ জাতীয়করণের সরকারি আদেশ জারি ও জাতীয়করণের মাধ্যমে শিক্ষার উন্নয়নে বাঁধাদানকারীদের কঠোর শাস্তির দাবীতে মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। আজ (২৪ নভেম্বর) সকালে জাতীয়করণ তালিকাভুক্ত কলেজ শিক্ষক পরিষদের (জাকশিপ) শত শত নেতা-কর্মী জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। জাকশিপের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৯ সালেও যখন কয়েকটি কলেজ জাতীয়করণের উদ্যোগ নেন তখন এই বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ঘাপটি মেরে থাকা চক্রান্তকারীরা বিরোধীতা করে। পরে জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকদের শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত করার জন্য ২০০০ বিধি প্রণয়ন করা হয় সব পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে। আবারো শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় এসে যখন প্রতি উপজেলায় একটি করে কলেজ জাতীয়করণ করছেন ঠিক তখনই সেই সমিতি বিরোধীতা করছেন। সেই সমিতিই ২০০০ বিধি বাতিল চায়। আত্তীকরণের জন্য নতুন বিধিমালা-২০১৭ তৈরি করে ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে জাতীয়করণ হওয়া সব কলেজ শিক্ষকদের নন-ক্যাডার করার দাবী জানান বি সি এস শিক্ষা সমিতির একাংশ। এই সমিতিই জাতীয় শিক্ষানীতির একটি ধারার ভুল ব্যখ্যা দিয়ে সরকার ও সাংবাদিকদের ভুল বোঝানোর চেষ্টা করছে।  প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন ও শিক্ষানীতির ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তারা। ১০ শতাংশ কোটায় ও সরকারি কলেজের প্রদর্শকরা শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত হচ্ছেন কোনো পরীক্ষা ছাড়াই অথচ জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকদের নন-ক্যাডার করার দাবী তুলছেন চক্রান্তকারীরা।  সব চক্রান্তকারীদের কঠোর শাস্তির দাবী চান জাকশিপ নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধনে সংগঠনের আহবায়ক ফারুক হোসেন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশন -২০২১ সামনে রেখে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কমখরচে পড়াশুনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপজেলা ভিত্তিক স্কুল ও কলেজ জাতীয়করণের এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।  এ জন্য  প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয়করণের তালিকাভুক্ত কলেজ শিক্ষকদের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানােই। প্রধানমন্ত্রীর সে ইচ্ছাকে বাস্তবায়নের জন্য তিনি ডিড অব গিফট সম্পন্ন হওয়া কলেজগুলো জাতীয়করণের সরকারি আদেশ জারি ও বিধিমোতাবেক নিয়োগপ্রাপ্ত সব শিক্ষকদের  বি সি এস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত করে আত্তীকরণের দাবী জানান।

সভায় বক্তারা আরো বলেন,  জাতীয়করণের সরকারি আদেশ প্রদানে দেরি হওয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলোতে শুন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারছেনা, আর্থিক ট্রানজেকশন বিষয়ে স্খগিতাদেশ দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থশুন্যতায় ভুগছে, এতে করে প্রতিণ্ঠানগুলোয় এক ধরণের স্থবিরতা বিরাজ করছে। এ অবস্থা থেকে উত্তোরনের জন্য অতিদ্রুত জিও জারী করা প্রয়োজন।

তাঁরা আরো বলেন, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে কলেজ জাতীয়করণের একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন । তাঁর লক্ষ্য বৈষম্যহীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে বেসরকারি শিক্ষকদের মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সুদীর্ঘ ৪০ বছর ধরে জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকগণ ক্যাডারভুক্ত হয়ে আসলেও একটি স্বার্থান্বেষী মহল ব্যক্তি স্বার্থ প্রতিষ্ঠা এবং শিক্ষকদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতীয়কৃত কলেজ শিক্ষকদের ননক্যাডার করার চক্রান্ত করছে। তাঁরা পূর্বের ক্যাডারভুক্তির তোয়াক্কা না করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাময়িক বদলি বন্ধের অনুশাসন এবং জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর অপব্যাখ্যা দিয়ে জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ননক্যাডার করার অবান্তর দাবি তুলেছেন। প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের যুগান্তকারী পদক্ষেপ জাতীয়করণের বিরোধীতা করছেন, আমরা এর তিব্র নিন্দা জানাই। জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ক্যাডারভুক্ত করা হলে শুধু তাঁরা ক্যাডার মর্যাদা পাননা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্যও কতগুলি ক্যাডার পদ তৈরি হয় যে সুবিধা যুগযুগ ধরে সবাই ভোগ করে। এটা বৈধ বিধায় মহামান্য আদালতও তাঁদের ক্যাডারভুক্তির পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন।

জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ক্যাডারভুক্তি পদোন্নতি বঞ্চিত অসংখ্য ক্যাডার শিক্ষকদের পদোন্নতির একটি বড় ক্ষেত্র তৈরি করবে। প্রাক্তন শিক্ষাসচিব মো: নজরুল ইসলাম খান (এন আই খান) পদোন্নতির সুবিধার্থে অধিক সংখ্যক পদ সৃষ্টি করে জাতীয়কৃত শিক্ষকদের ক্যাডারভুক্তির পক্ষে মত দিয়েছেন। তাই সকল বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে ডিড অফ গিফট সম্পন্ন হওয়া ২৮৩ কলেজের শিক্ষকদের পূর্বের ন্যায় ক্যাডারভুক্ত করে অতি দ্রুত জিও জারি করার জন্য শিক্ষক বান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ জানান।

১নং যুগ্ম আহবা্য়ক আতাউর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন ও সদস্য সচিব শাহাব উদ্দিনসহ মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন। উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহবায়ক আনিছুর রহমান যুগ্ম আহবায়য়ক, ইসমাইল হোসেন, সাহানা জাহান সিদ্দিকা, ফজলুল হক, ডঃ শহিদুল ইসলাম, ইয়াহিয়া, শওকতুজ্জামান,  শামশুল আলম, নসরুল আযম, সোলায়মান মিয়া, রিয়াজ উদ্দিন, অলি আহাদ রতন, খন্দকার আলীম, আবু সাইদ, শাহাদাত হোসেন, জয়নুল শামীম, আজিজুর রহমান, বেলায়েত হোসেন শিফুল মিয়াসহ শত শত শিক্ষক।
এছাড়াও মানববন্ধন কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করেন আত্তীকরণ বঞ্চিত শিক্ষক ফোরামের সমন্নয়ক  হুমায়ুন কবির ও হারুন সিদ্দিকি শাপলুসহ অনেকে।