ঢাকা ০৮:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঐতিহাসিক জয়ের সাক্ষী হলেন প্রধানমন্ত্রীও

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:১৬:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৭
  • ৫০৫ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টেস্ট জিততে বাংলাদেশের দরকার ছিল এক উইকেট। আরও অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল ২০ রান। চারদিকে টানটান উত্তেজনা। দেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রার্থনা সাবিক-মুশফিকদের জন্য। এমন যখন অবস্থা তখন মুশফিক-সাকিবদের উৎসাহ দিতে মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর সেখানে গিয়ে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয়ের সাক্ষী হন।

টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যায় প্রধানমন্ত্রী পাশে ছিলেন বিসিবির প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। খেলা দেখার পাশাপাশি নানা বিষয় নিয়ে দুজন কথা বলছেন। এর ফাঁকে ফাঁকে প্রধানমন্ত্রীকে হাসতেও দেখা যায়।

বাংলাদেশ যখন ঐতিহাসিক জয় পায় তখন স্টেডিয়ামে উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীও উল্লাসে মেতে ওঠেন। পতাকা নেড়ে প্রধানমন্ত্রী উল্লাস প্রকাশ করতে থাকেন।

দিনের শুরুতে ওয়ার্নার-স্মিথরা দলকে জয়ের বন্দরের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখই তাদের লাগাম টেনে ধরেন সাকিব। দ্রুত সময়ের মধ্যে ওয়ার্নার ও স্মিথকে সাজঘরে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে খেলায় ফেরান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব। শেষ পর্যন্ত জেতার আপ্রাণ চেষ্টা করেও ২০ রানে টাইগারদের কাছে হেরে যায় অজিরা।

জয়ের পরই চারিদিকে শুরু হয় জয়োধ্বনি। টাইগারদের অভিনন্দন জানিয়ে জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে যান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। হাততালি দিয়ে আনন্দ উদযাপন করেন তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

ঐতিহাসিক জয়ের সাক্ষী হলেন প্রধানমন্ত্রীও

আপডেট টাইম : ১১:১৬:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টেস্ট জিততে বাংলাদেশের দরকার ছিল এক উইকেট। আরও অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল ২০ রান। চারদিকে টানটান উত্তেজনা। দেশের ১৬ কোটি মানুষের প্রার্থনা সাবিক-মুশফিকদের জন্য। এমন যখন অবস্থা তখন মুশফিক-সাকিবদের উৎসাহ দিতে মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর সেখানে গিয়ে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয়ের সাক্ষী হন।

টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যায় প্রধানমন্ত্রী পাশে ছিলেন বিসিবির প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। খেলা দেখার পাশাপাশি নানা বিষয় নিয়ে দুজন কথা বলছেন। এর ফাঁকে ফাঁকে প্রধানমন্ত্রীকে হাসতেও দেখা যায়।

বাংলাদেশ যখন ঐতিহাসিক জয় পায় তখন স্টেডিয়ামে উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীও উল্লাসে মেতে ওঠেন। পতাকা নেড়ে প্রধানমন্ত্রী উল্লাস প্রকাশ করতে থাকেন।

দিনের শুরুতে ওয়ার্নার-স্মিথরা দলকে জয়ের বন্দরের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখই তাদের লাগাম টেনে ধরেন সাকিব। দ্রুত সময়ের মধ্যে ওয়ার্নার ও স্মিথকে সাজঘরে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে খেলায় ফেরান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব। শেষ পর্যন্ত জেতার আপ্রাণ চেষ্টা করেও ২০ রানে টাইগারদের কাছে হেরে যায় অজিরা।

জয়ের পরই চারিদিকে শুরু হয় জয়োধ্বনি। টাইগারদের অভিনন্দন জানিয়ে জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে যান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। হাততালি দিয়ে আনন্দ উদযাপন করেন তিনি।