ঢাকা ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাবা হারালেন শাবনূর

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:০২:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৭
  • ৩৮৫ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নায়করাজ রাজ্জাককে বাবার মতো শ্রদ্ধা করতেন শাবনূর। হঠাৎ তার মৃত্যুতে মাথার ওপরের বিস্তৃত ছায়া হারালেন। নায়করাজের মৃত্যুর নিশ্চিত খবর পাওয়ার পরও বারবার গণমাধ্যম কর্মীদের জিজ্ঞেস করছিলেন ‘সত্যি মারা গেছেন! আংকেল নেই!’ এরপর কান্নায় ভেঙে পড়েন এ নায়িকা।

খবরটি শুনে আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। আগে যেমন উনার মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছিল, যেটা পরে গুজব বলে প্রমাণিত হয়েছে, এটাও যদি সেরকম কিছু হতো, বিশ্বাস করুন আমার এত ভালো লাগত।

শাবনূর বলেন, ‘চলচ্চিত্রে আমি অনিয়মিত হওয়ায় অনেকেই মন খারাপ করতেন। তাদের মধ্যে রাজ্জাক আংকেল ছিলেন অন্যতম।

রাজ্জাক আংকেল ছিলেন আমার বাবার মতো। শুধু আমার নয়, চলচ্চিত্রের প্রতিটি মানুষ তাকে বাবার মতো শ্রদ্ধা করতেন। এত স্মৃতি ভুলব কেমন করে! কত কথা মনে পড়ছে। উনার সঙ্গে কাজ করা মানেই দারুণ এক অভিজ্ঞতা।

তার কাছ থেকে প্রতিনিয়ত শিখেছি। আর কখনও দেখব না, কথা বলতে পারব না। সত্যিই আমি মানতে পারছি না’

গেল বছরের আগেরবার তার জন্মদিনে দেখা হয়েছিল। আমরা তার বাসায় গিয়েছিলাম। কত দুষ্টামি করেছিলাম। আমাকে দেখেই হাত বাড়িয়ে বললেন, আয় মা, কাছে এসে বস। কতদিন পর তোকে দেখলাম।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

বাবা হারালেন শাবনূর

আপডেট টাইম : ০৫:০২:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৭

হাওর বার্তা ডেস্কঃ নায়করাজ রাজ্জাককে বাবার মতো শ্রদ্ধা করতেন শাবনূর। হঠাৎ তার মৃত্যুতে মাথার ওপরের বিস্তৃত ছায়া হারালেন। নায়করাজের মৃত্যুর নিশ্চিত খবর পাওয়ার পরও বারবার গণমাধ্যম কর্মীদের জিজ্ঞেস করছিলেন ‘সত্যি মারা গেছেন! আংকেল নেই!’ এরপর কান্নায় ভেঙে পড়েন এ নায়িকা।

খবরটি শুনে আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। আগে যেমন উনার মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছিল, যেটা পরে গুজব বলে প্রমাণিত হয়েছে, এটাও যদি সেরকম কিছু হতো, বিশ্বাস করুন আমার এত ভালো লাগত।

শাবনূর বলেন, ‘চলচ্চিত্রে আমি অনিয়মিত হওয়ায় অনেকেই মন খারাপ করতেন। তাদের মধ্যে রাজ্জাক আংকেল ছিলেন অন্যতম।

রাজ্জাক আংকেল ছিলেন আমার বাবার মতো। শুধু আমার নয়, চলচ্চিত্রের প্রতিটি মানুষ তাকে বাবার মতো শ্রদ্ধা করতেন। এত স্মৃতি ভুলব কেমন করে! কত কথা মনে পড়ছে। উনার সঙ্গে কাজ করা মানেই দারুণ এক অভিজ্ঞতা।

তার কাছ থেকে প্রতিনিয়ত শিখেছি। আর কখনও দেখব না, কথা বলতে পারব না। সত্যিই আমি মানতে পারছি না’

গেল বছরের আগেরবার তার জন্মদিনে দেখা হয়েছিল। আমরা তার বাসায় গিয়েছিলাম। কত দুষ্টামি করেছিলাম। আমাকে দেখেই হাত বাড়িয়ে বললেন, আয় মা, কাছে এসে বস। কতদিন পর তোকে দেখলাম।