অর্থের অভাবে যাওয়া হয়নি স্কুল-কলেজে। পেটের খোরাক মেটাতে তাই বাধ্য করে পতিতাবৃত্তিতে। এরপর জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। অতঃপর মেয়েটি একদিন হয়ে উঠে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী!
পরিচালক কুন্দন শাহ-র ‘পি সে পিএম তক’ এ ভাবেই বদলে দিয়েছে মীনাক্ষী দীক্ষিতের জীবনকে। আর এই ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে অভিষেকও মীনাক্ষীর। গত চার-পাঁচ বছরে বেশ কয়েকটি দক্ষিণী ছবিতে তাকে দেখা গেলেও, বলিউডে প্রথম মুখ দেখাতে চলেছেন। ছবিটি এখন মুক্তির অপেক্ষায়।
পদবি দীক্ষিত হলেও মাধুরীর রক্তের কেউ নন মীনাক্ষী, কিন্তু রূপালি পর্দায় তাকে দেখে মাধুরীকে মনে পড়তেই পারে। সুন্দর নাচেন। এই নাচই তাকে সুযোগ করে দেয় দক্ষিণী ছবিতে। তবে, প্রথাগত শিক্ষা কখনও কারও কাছে নেননি উত্তরপ্রদেশের জমিদারি বাড়ির এই তরুণী। রক্ষণশীল পরিবার বলে কথা। ফিল্মে মেয়ের অভিনয় করা নিয়ে বাবার আপত্তি থাকাটাই স্বাভাবিক। সেই আপত্তি এসেও ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাবাকে রাজি করাতে পেরেছেন মীনাক্ষী।