ডোনাল্ড ট্রাম্পপ্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দ্বিতীয় দিনও ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ২৫টিরও বেশি শহরে বিক্ষোভে লাখো মানুষ অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভ ধীরে ধীরে সহিংস আকার ধারণ করছে; বিক্ষোভ থেকে পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বলছে, সহিংস বিক্ষোভকে দাঙ্গা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
পোর্টল্যান্ডের ওরিগনে মিছিল চলার সময় পুলিশ প্রকাশ্যে এই বিক্ষোভকে দাঙ্গা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দ্বিতীয় রাতের মতো ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ২৫টিরও বেশি শহরে বিক্ষোভে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভ ধীরে ধীরে সহিংস আকার ধারণ করছে; বিক্ষোভ থেকে পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বলছে, সহিংস বিক্ষোভকে দাঙ্গা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
পুলিশ বিভাগের টুইটার পেজে এই বিক্ষোভকে ‘আইনবিরধি’ ঘোষণা দিয়ে বলেছে, বার বার নির্দেশ দেওয়ার পরেই পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে হালকা অস্ত্র ব্যবহার করেছে। পুলিশ টুইটারে আরো জানিয়েছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের গাড়ি ভাংচুর করেছে।প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দ্বিতীয় রাতের মতো ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ২৫টিরও বেশি শহরে বিক্ষোভে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভ ধীরে ধীরে সহিংস আকার ধারণ করছে; বিক্ষোভ থেকে পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বলছে, সহিংস বিক্ষোভকে দাঙ্গা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
আমেরিকান জনগণের একাংশ দ্বিতীয় দিনের মতো তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছেন।বিভিন্ন স্থানে সহিংস প্রতিবাদের কারণে বিক্ষোভকারীদেরকে এখন বিদ্রোহী হিসেবে গন্য করা হচ্ছে।
এদিকে, ট্রাম্প বৃহস্পপতিবার এক টুইট পোস্টে বলেছেন, মাত্রই অবাধ ও সফল একটি নির্বাচন শেষ হলো। গণমাধ্যমের ইঙ্গিতেই এখন পেশাদার প্রতিবাদকারীরা বিক্ষোভ করছে। খুবই অন্যায়। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দ্বিতীয় রাতের মতো ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ২৫টিরও বেশি শহরে বিক্ষোভে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভ ধীরে ধীরে সহিংস আকার ধারণ করছে; বিক্ষোভ থেকে পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বলছে, সহিংস বিক্ষোভকে দাঙ্গা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
ভাড়াটেরা বিক্ষোভ করছেন গণমাধ্যম এম অভিযোগের পর এক সাংবাদিকদের মারধর করেছে বিক্ষোভকারীরা। ক্যালিফোর্নিয়ার ওয়াকল্যান্ডে কাইল লুযোউইটজ নামে এক ফটোসাংবাদিক পিটিয়ে আহত করেছে বিক্ষোভকারীরা। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর দ্বিতীয় রাতের মতো ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির ২৫টিরও বেশি শহরে বিক্ষোভে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভ ধীরে ধীরে সহিংস আকার ধারণ করছে; বিক্ষোভ থেকে পুলিশের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বলছে, সহিংস বিক্ষোভকে দাঙ্গা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত।
ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেস, ফিলাদেলফিয়া, ডেনভার, বাল্টিমোর, ডালাস ও ওয়াকল্যান্ড শহরে প্রতিবাদকারীরা এখনও তাদের বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে।