ঢাকা ০৮:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে বেড়েছে শীত ও কুয়াশার দাপট

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:১৮:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১২ বার

ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাস, উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। আজ সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জানা গেছে, গত চারদিন ধরে সন্ধ্যা থেকে কুয়াশায় ঢেকে যায় সর্বত্র। রাতভর বৃষ্টির মতো শিশির ঝরে। কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করাতে হয় যানবাহনগুলোকে।

আজ রবিবার আবহাওয়া অফিসের তথ্যে মতে, সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, ‘এ মাসে তাপমাত্রা কমে ২-৩টি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

এদিকে, শীত জেঁকে বসায় গরম কাপড়ের অভাবে কষ্টে পড়েছেন হতদরিদ্র, ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে হিমেল বাতাসে দ্রুত কমতে থাকে তাপমাত্রা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা তীব্র হতে থাকে।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেন, ‘শীতার্ত মানুষদের কষ্টের কথা ভেবে ইতোমধ্যেই আমরা জেলা প্রশাসন থেকে কম্বলসহ শীতবস্ত্রের জন্য মন্ত্রণালয়ে চাহিদা পাঠিয়েছি। আশা করি, দ্রুতই তা পেলে সহায়তা করা হবে।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

কুড়িগ্রামে বেড়েছে শীত ও কুয়াশার দাপট

আপডেট টাইম : ১১:১৮:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪

ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাস, উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। আজ সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জানা গেছে, গত চারদিন ধরে সন্ধ্যা থেকে কুয়াশায় ঢেকে যায় সর্বত্র। রাতভর বৃষ্টির মতো শিশির ঝরে। কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করাতে হয় যানবাহনগুলোকে।

আজ রবিবার আবহাওয়া অফিসের তথ্যে মতে, সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, ‘এ মাসে তাপমাত্রা কমে ২-৩টি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

এদিকে, শীত জেঁকে বসায় গরম কাপড়ের অভাবে কষ্টে পড়েছেন হতদরিদ্র, ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে হিমেল বাতাসে দ্রুত কমতে থাকে তাপমাত্রা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা তীব্র হতে থাকে।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেন, ‘শীতার্ত মানুষদের কষ্টের কথা ভেবে ইতোমধ্যেই আমরা জেলা প্রশাসন থেকে কম্বলসহ শীতবস্ত্রের জন্য মন্ত্রণালয়ে চাহিদা পাঠিয়েছি। আশা করি, দ্রুতই তা পেলে সহায়তা করা হবে।’