ঢাকা ০৭:৩৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বান্দরবানে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:১৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
  • ২ বার

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) তিন সদস্য নিহত হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

আজ রবিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার গহিন জঙ্গলে সেনাবাহিনী কর্তৃক কেএনএর গোপন আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর সেই সন্ধান অনুযায়ী আস্তানায় অভিযান পরিচালনা করলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএর তিন সন্ত্রাসী নিহত হয়। এ ছাড়া অভিযান এখানো চলমান রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের এপ্রিলে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) বান্দরবানে আত্মপ্রকাশ করে। জানা যায়, কেএনএফ-এর সামরিক শাখা কেএনএ-এর শতাধিক সদস্য তিন বছর আগে গেরিলা প্রশিক্ষণের জন্য মিয়ানমারের কাচিন প্রদেশে যায়।

২০২১ সালে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একটি দল ফিরে আসে। এই দলের সদস্যরাই এখন পাহাড়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

জনপ্রিয় সংবাদ

বান্দরবানে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত

আপডেট টাইম : ০৬:১৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) তিন সদস্য নিহত হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

আজ রবিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার গহিন জঙ্গলে সেনাবাহিনী কর্তৃক কেএনএর গোপন আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর সেই সন্ধান অনুযায়ী আস্তানায় অভিযান পরিচালনা করলে সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএর তিন সন্ত্রাসী নিহত হয়। এ ছাড়া অভিযান এখানো চলমান রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের এপ্রিলে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) বান্দরবানে আত্মপ্রকাশ করে। জানা যায়, কেএনএফ-এর সামরিক শাখা কেএনএ-এর শতাধিক সদস্য তিন বছর আগে গেরিলা প্রশিক্ষণের জন্য মিয়ানমারের কাচিন প্রদেশে যায়।

২০২১ সালে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একটি দল ফিরে আসে। এই দলের সদস্যরাই এখন পাহাড়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে।