ঢাকা ১১:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইলের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪২:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪
  • ৩ বার

ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) কাজভিন প্রদেশের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হোসেন মোহাম্মদ শাফিয়ি জানিয়েছেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দখলকৃত ফিলিস্তিনের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম

শনিবার বার্তা সংস্থা ইরনাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শাফিয়ি বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো নিজেরাই স্বীকার করেছে যে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দখলকৃত অঞ্চলের যেকোনো স্থানে ধ্বংসাত্মক আঘাত হানতে পারে। এছাড়া ইরানের ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ-২’ তো দ্বিতীয়বারের মতো ইসরাইলি বাহিনীর মিথ্যা গৌরবকে ধ্বংস করেছে।

গত মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাতে আইআরজিসি ইসরাইলের সামরিক অবস্থানগুলোতে একাধিক হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। হামলাটি হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া, হিজবুল্লাহ নেতা সাইয়েদ হাসান নাসরুল্লাহ এবং ইরানি সামরিক উপদেষ্টা আব্বাস নিলফোরোশানের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে চালানো হয় বলেই জানায় আইআরজিসি।

এ বিষয়ে শাফিয়ি উল্লেখ করেন যে, এ হামলা ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানের প্রতিরোধমূলক ক্ষমতার একটি স্পষ্ট উদাহরণ। সেই সঙ্গে ইরান দখলকৃত অঞ্চলে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর ওপর আঘাত হানার সক্ষমতা দেখিয়ে দিয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইলের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম

আপডেট টাইম : ০৬:৪২:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) কাজভিন প্রদেশের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হোসেন মোহাম্মদ শাফিয়ি জানিয়েছেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দখলকৃত ফিলিস্তিনের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম

শনিবার বার্তা সংস্থা ইরনাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শাফিয়ি বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো নিজেরাই স্বীকার করেছে যে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দখলকৃত অঞ্চলের যেকোনো স্থানে ধ্বংসাত্মক আঘাত হানতে পারে। এছাড়া ইরানের ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ-২’ তো দ্বিতীয়বারের মতো ইসরাইলি বাহিনীর মিথ্যা গৌরবকে ধ্বংস করেছে।

গত মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) রাতে আইআরজিসি ইসরাইলের সামরিক অবস্থানগুলোতে একাধিক হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। হামলাটি হামাস প্রধান ইসমাইল হানিয়া, হিজবুল্লাহ নেতা সাইয়েদ হাসান নাসরুল্লাহ এবং ইরানি সামরিক উপদেষ্টা আব্বাস নিলফোরোশানের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে চালানো হয় বলেই জানায় আইআরজিসি।

এ বিষয়ে শাফিয়ি উল্লেখ করেন যে, এ হামলা ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানের প্রতিরোধমূলক ক্ষমতার একটি স্পষ্ট উদাহরণ। সেই সঙ্গে ইরান দখলকৃত অঞ্চলে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর ওপর আঘাত হানার সক্ষমতা দেখিয়ে দিয়েছে।