সন্দেহভাজন নতুন যাঁদের নাম এসেছে, তাঁরা হলেন পিএসসির প্রধান কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোশারফ হোসাইন ও শাহাবুদ্দিন, কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম ও রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের অফিস সহকারী-কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মনিরুল ইসলাম।
এদিকে কোচিং বাণিজ্যেও জড়িত বলে পিএসসির চারজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
সিআইডি সূত্র বলছে, রেলওয়ের উপসহকারী ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত ১৭ জনকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আসামি করে রাজধানীর পল্টন থানায় পাবলিক সার্ভিস কমিশন আইনে একটি মামলা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ছয়জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদুর রহমান বলেন, তদন্তে প্রতিদিনই নতুন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। সেসব তথ্য তথ্য যাচাই করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।
প্রশ্নপত্র ফাঁসে অভিযুক্ত আরো ১১ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
প্রশ্নপত্র ফাঁসে অভিযুক্ত আরো ১১ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণাধীন বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
বিএফআইইউ গত রবিবার ব্যাংকগুলোতে এসংক্রান্ত একটি নির্দেশনা পাঠিয়েছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এর আগে ৯ জুলাই সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলী জীবন ও তাঁর পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। হিসাব জব্দ হওয়ার তালিকায় থাকা এসব ব্যক্তিকে এরই মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি।